কক্সবাজারে তীব্র প্রতিবাদ
আনাছুল হক
কক্সবাজারে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (এডি) একেএম দিদারুল আলমের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, আটক এক আসামিকে শিখিয়ে সাংবাদিক শাহীন মাহমুদ রাসেলের বিরুদ্ধে লাইভ সম্প্রচার করা হয়েছে। কক্সবাজারে মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের ইতিহাসে এটি প্রথমবারের মতো ঘটল।
গত ৯ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সাংবাদিক রাসেল তার ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করেন, যেখানে এক নারী অভিযোগ করেন যে, তার স্বামী বজল করিমকে (অটোরিবশা চালক) কোনো মাদক ছাড়াই আটক করা হয়েছে। সাংবাদিক রাসেল তার পোস্টে লেখেন, ‘অপকর্মে মশগুল মাদকদ্রব্যের এডি দিদারুল। মাদক দিয়ে ফাঁসিয়ে দেওয়া বজল করিমের স্ত্রী রাশেদার আহাজারি!’
রাসেলের অভিযোগ, ওই পোস্ট দেওয়ার পরপরই তাকে টার্গেট করা হয়। মাত্র দুই ঘণ্টার ব্যবধানে রাত সাড়ে ৯টায় মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের কার্যালয়ে আটক এক আসামিকে শিখিয়ে সাংবাদিক রাসেলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ প্রচার করা হয় এবং সেটি লাইভ সম্প্রচার করা হয়।
দিদারুল আলমের অতীত বিতর্ক
এডি দিদারুল আলম ২০১৩ সাল থেকে একই পদে রয়েছেন। বিগত সরকারের শাসনামল থেকেই তিনি বিভিন্ন স্থানে দায়িত্ব পালন করে নানা অপকর্মে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০২৩ সালে চাঁদপুর থেকে জামালপুর বদলি হওয়ার পরও তিনি বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন।
এর আগে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ‘এডি দিদারুল, নানান অপকর্ম ও নারীতে মশগুল’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল।
কক্সবাজারের বিভিন্ন সাংবাদিক দিদারুল আলমের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
দৈনিক ইত্তেফাক ও জাগো নিউজের কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি সাইদ আলমগীর বলেন, ‘একজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এমন নাটক সাজানো চরম অন্যায়। আমরা চাই, তদন্ত করে সঠিক বিচার হোক।’
দৈনিক যুগান্তরের কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি জসিম উদ্দিন বলেন, ‘একজন সরকারি কর্মকর্তার এমন কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া যায় না। দিদারুল আলমের আগের অপকর্মগুলোর তদন্ত হওয়া উচিত।’
কক্সবাজার জেলা প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক মেহেদী পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘সাংবাদিকদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হলে মুক্ত গণমাধ্যম হুমকির মুখে পড়বে। প্রশাসনের উচিত নিরপেক্ষ তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া।’
এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (ডিএনসি) কাজী গোলাম তওসিফ নিখাদ খবরকে বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। লিখিত অভিযোগ দিলে আমরা দ্রুত আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করব।’
অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) মমতাজ তানভীর এবং চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. জাহিদ হোসেন মোল্লা বলেন, ‘কোনো আসামি আদালতে স্বীকারোক্তি না দিলে বা রিমান্ডে অন্য কারও নাম উল্লেখ না করলে তাকে আসামি করা যায় না। পাবলিক প্লেসে স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে কাউকে অভিযুক্ত করাও আইনসিদ্ধ নয়। বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে।’
কক্সবাজারে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক (এডি) একেএম দিদারুল আলমের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, আটক এক আসামিকে শিখিয়ে সাংবাদিক শাহীন মাহমুদ রাসেলের বিরুদ্ধে লাইভ সম্প্রচার করা হয়েছে। কক্সবাজারে মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের ইতিহাসে এটি প্রথমবারের মতো ঘটল।
গত ৯ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে সাংবাদিক রাসেল তার ফেসবুকে একটি ভিডিও পোস্ট করেন, যেখানে এক নারী অভিযোগ করেন যে, তার স্বামী বজল করিমকে (অটোরিবশা চালক) কোনো মাদক ছাড়াই আটক করা হয়েছে। সাংবাদিক রাসেল তার পোস্টে লেখেন, ‘অপকর্মে মশগুল মাদকদ্রব্যের এডি দিদারুল। মাদক দিয়ে ফাঁসিয়ে দেওয়া বজল করিমের স্ত্রী রাশেদার আহাজারি!’
রাসেলের অভিযোগ, ওই পোস্ট দেওয়ার পরপরই তাকে টার্গেট করা হয়। মাত্র দুই ঘণ্টার ব্যবধানে রাত সাড়ে ৯টায় মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের কার্যালয়ে আটক এক আসামিকে শিখিয়ে সাংবাদিক রাসেলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ প্রচার করা হয় এবং সেটি লাইভ সম্প্রচার করা হয়।
দিদারুল আলমের অতীত বিতর্ক
এডি দিদারুল আলম ২০১৩ সাল থেকে একই পদে রয়েছেন। বিগত সরকারের শাসনামল থেকেই তিনি বিভিন্ন স্থানে দায়িত্ব পালন করে নানা অপকর্মে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০২৩ সালে চাঁদপুর থেকে জামালপুর বদলি হওয়ার পরও তিনি বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন।
এর আগে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ‘এডি দিদারুল, নানান অপকর্ম ও নারীতে মশগুল’ শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল।
কক্সবাজারের বিভিন্ন সাংবাদিক দিদারুল আলমের কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
দৈনিক ইত্তেফাক ও জাগো নিউজের কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি সাইদ আলমগীর বলেন, ‘একজন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এমন নাটক সাজানো চরম অন্যায়। আমরা চাই, তদন্ত করে সঠিক বিচার হোক।’
দৈনিক যুগান্তরের কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি জসিম উদ্দিন বলেন, ‘একজন সরকারি কর্মকর্তার এমন কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া যায় না। দিদারুল আলমের আগের অপকর্মগুলোর তদন্ত হওয়া উচিত।’
কক্সবাজার জেলা প্রেস ক্লাবের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৈনিক মেহেদী পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মো. নাজিম উদ্দিন বলেন, ‘সাংবাদিকদের মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হলে মুক্ত গণমাধ্যম হুমকির মুখে পড়বে। প্রশাসনের উচিত নিরপেক্ষ তদন্ত করে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া।’
এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (ডিএনসি) কাজী গোলাম তওসিফ নিখাদ খবরকে বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনা ঘটে থাকলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। লিখিত অভিযোগ দিলে আমরা দ্রুত আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করব।’
অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) মমতাজ তানভীর এবং চট্টগ্রাম বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. জাহিদ হোসেন মোল্লা বলেন, ‘কোনো আসামি আদালতে স্বীকারোক্তি না দিলে বা রিমান্ডে অন্য কারও নাম উল্লেখ না করলে তাকে আসামি করা যায় না। পাবলিক প্লেসে স্বীকারোক্তির ভিত্তিতে কাউকে অভিযুক্ত করাও আইনসিদ্ধ নয়। বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখা হচ্ছে।’
বরিশাল বিভাগের সাতটি সরকারি হাসপাতালসহ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩৮ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছে। এরমধ্যে বরগুনা জেলায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ৮২ জন।
৪ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরার এল্লারচর থেকে পারুলিয়ার তিন উপজেলার সংযোগ রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের দাবিতে কদমখালী-শশাডাঙ্গা এলাকার সাধারণ মানুষ গণবিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে। মঙ্গলবার বিকেলে সাড়ে তিনটায় স্থানীয় এলাকাবাসীর ব্যানারে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
৫ ঘণ্টা আগেবরিশাল-৫ (সদর) আসনের সাবেক এমপি ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি জেবুন্নেছা আফরোজকে ফের নতুন তিনটি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়েছে পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগেসুন্দরবনের অভ্যন্তরে হরিণ শিকারের জন্য পেতে রাখা অন্তত ৬০০টি ফাঁদ এবং কাঁকড়া ধরার ১৬টি নিষিদ্ধ চারো জব্দ করেছে বন বিভাগ।
৫ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিভাগের সাতটি সরকারি হাসপাতালসহ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩৮ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী ভর্তি হয়েছে। এরমধ্যে বরগুনা জেলায় সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত ৮২ জন।
সাতক্ষীরার এল্লারচর থেকে পারুলিয়ার তিন উপজেলার সংযোগ রাস্তাটি দ্রুত সংস্কারের দাবিতে কদমখালী-শশাডাঙ্গা এলাকার সাধারণ মানুষ গণবিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে। মঙ্গলবার বিকেলে সাড়ে তিনটায় স্থানীয় এলাকাবাসীর ব্যানারে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।
বরিশাল-৫ (সদর) আসনের সাবেক এমপি ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি জেবুন্নেছা আফরোজকে ফের নতুন তিনটি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়েছে পুলিশ।
সুন্দরবনের অভ্যন্তরে হরিণ শিকারের জন্য পেতে রাখা অন্তত ৬০০টি ফাঁদ এবং কাঁকড়া ধরার ১৬টি নিষিদ্ধ চারো জব্দ করেছে বন বিভাগ।