অমিত পাল
বাগেরহাটের মোংলায় আট বছর বয়সী শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে এক যুবককে আটক করে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয়রা। আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় পৌর শহরের পাওয়ারহাউজ রোড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। গণধোলাইয়ের শিকার দিনমজুর মোঃ আলী মোল্লা (৩৬) খুলনা সদরের মৃত মাজেদ মোল্লার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, চকলেট কিনে দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে দুপুরে ভুক্তভোগী শিশুটিকে মোংলা পোর্ট প্রাইমারি স্কুলের পার্শ্ববর্তী পুকুর পাড়ে কৌশলে ডেকে নেয় অভিযুক্ত ব্যক্তি। এরপর সুযোগ বুঝে শিশুটির ওপর পাশবিক নির্যাতনের চেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু শিশুটির চিৎকারে স্থানীয়রা অভিযুক্ত আলীকে ধরে ফেলে। এ তথ্য ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকাজুড়ে। এতে স্থানীয়দের মাঝে তৈরি হয় উত্তেজনা। এরপর অভিযুক্তকে গণধোলাই দিয়ে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সে খুলনা ও যশোরের যে ঠিকানা বলেছে, সেখানে তার কোন বাড়িঘর পাওয়া যায়নি। পুলিশ বলছে, আলী মোল্লা ভবঘুরে। বেশ কিছু দিন ধরে সে মোংলা শহরে আছে।
মোংলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো: আনিসুর রহমান জানান, ধর্ষণচেষ্টাকারী আলী মোল্লা পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে।
বাগেরহাটের মোংলায় আট বছর বয়সী শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে এক যুবককে আটক করে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয়রা। আজ বুধবার দুপুর সাড়ে ১২টায় পৌর শহরের পাওয়ারহাউজ রোড এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। গণধোলাইয়ের শিকার দিনমজুর মোঃ আলী মোল্লা (৩৬) খুলনা সদরের মৃত মাজেদ মোল্লার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, চকলেট কিনে দেয়ার প্রলোভন দেখিয়ে দুপুরে ভুক্তভোগী শিশুটিকে মোংলা পোর্ট প্রাইমারি স্কুলের পার্শ্ববর্তী পুকুর পাড়ে কৌশলে ডেকে নেয় অভিযুক্ত ব্যক্তি। এরপর সুযোগ বুঝে শিশুটির ওপর পাশবিক নির্যাতনের চেষ্টা চালানো হয়। কিন্তু শিশুটির চিৎকারে স্থানীয়রা অভিযুক্ত আলীকে ধরে ফেলে। এ তথ্য ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকাজুড়ে। এতে স্থানীয়দের মাঝে তৈরি হয় উত্তেজনা। এরপর অভিযুক্তকে গণধোলাই দিয়ে তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সে খুলনা ও যশোরের যে ঠিকানা বলেছে, সেখানে তার কোন বাড়িঘর পাওয়া যায়নি। পুলিশ বলছে, আলী মোল্লা ভবঘুরে। বেশ কিছু দিন ধরে সে মোংলা শহরে আছে।
মোংলা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো: আনিসুর রহমান জানান, ধর্ষণচেষ্টাকারী আলী মোল্লা পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন আছে।
খাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আল রাফিকে অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি মো. মনির গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে টিএন্ডটি পাহাড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। একই সাথে অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত অটোরিক্সাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেভোলার গ্রামীণ অর্থনীতিতে নীরব বিপ্লব ঘটাচ্ছে গাড়ল (উন্নত জাতের ভেড়া) পালন। এর উজ্জ্বল উদাহরণ সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ফিরোজ। মাত্র ছয়টি গাড়ল দিয়ে খামার শুরু করে দুই বছরেই তিনি লক্ষাধিক টাকা আয় করেছেন এবং বর্তমানে তাঁর খামারে ২৫টি গাড়ল রয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেবস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
৩ দিন আগেঅভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়
৩ দিন আগেখাগড়াছড়ি ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এর চতুর্থ শ্রেণীর শিক্ষার্থী আল রাফিকে অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি মো. মনির গ্রেফতার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে টিএন্ডটি পাহাড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। একই সাথে অপহরণের কাজে ব্যাবহৃত অটোরিক্সাটিও উদ্ধার করা হয়েছে।
ভোলার গ্রামীণ অর্থনীতিতে নীরব বিপ্লব ঘটাচ্ছে গাড়ল (উন্নত জাতের ভেড়া) পালন। এর উজ্জ্বল উদাহরণ সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশা ইউনিয়নের বাসিন্দা মো. ফিরোজ। মাত্র ছয়টি গাড়ল দিয়ে খামার শুরু করে দুই বছরেই তিনি লক্ষাধিক টাকা আয় করেছেন এবং বর্তমানে তাঁর খামারে ২৫টি গাড়ল রয়েছে।
বস্তি এলাকায় মাদকের ভয়াবহ ছোবল, মাদক বিক্রয় ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে চাঁন্দলাই জোড়বাগান এলাকার যুবসমাজ। বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সাড়ে ১০ টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে এ মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়
অভিযান চলাকালে পরিবেশ আইন লঙ্ঘনের দায়ে ২টি ইটভাটার মালিক সাধন পাল ও সঞ্জয় পালকে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৩ (সংশোধিত ২০১৯) এর ৬ ধারা মোতাবেক ১০ হাজার টাকা করে মোট ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়