শ্যামনগর, সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় মাদকের ছোবলে ধ্বংস হচ্ছে যুবসমাজ, বাড়ছে ছিনতাইসহ নানারকম অপরাধ। উপজেলার কৈখালী গ্রামের জয়খালী, সাপখালী, মু্ন্ডাপাড়া, শৈলখালী, রমজাননগর ব্রিজ, পরানপুর, ভুরুলিয়া, আটুলিয়া পদ্মপুকুর, বুড়িগোয়ালিনি, হরিনগর, পাশ্বেমারী টেংরাখালী, কালিঞ্চীগ্রাম,ভেটখালীসহ উপজেলার সর্বত্র। বিভিন্ন গ্রাম এখন মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। ফলে ধর্ষণ, যৌনহয়রানি, চুরি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক ঘটনা ঘটছে। অধিক মুনাফা ও সহজে আমদানি করতে পারায় মাদক ব্যবসায়ীরা রাতারাতি আঙুল ফুলে কলাগাছে রূপ নিয়েছে। এভাবে সব এলাকায় মাদকের ভয়াবহতা রূপ নিয়েছে। এসব এলাকার মধ্যে সবচেয়ে বেশি মাদক বিক্রি হয় শ্যামনগরের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কালিন্দী নদী ও সুন্দরবনের কোলঘেঁষা কৈখালী ইউনিয়নের শৈলখালী, কাটামারী, পশ্চিম কৈখালী, সাপখালী, কয়ালপাড়া, যাদারহাট, নুরনগরের দুরমুজখালী, কুলতলী,রমজাননগরের, ভেটখালী কালিঞ্চীগ্রাম, ভৈরবনগর এলাকা, রমজাননগর ব্রিজের আশপাশের এলাকা।
এসব এলাকায় নতুন ও পুরোনো মাদক কারবারিদের আখড়া হওয়ায় শ্যামনগরের বিভিন্ন অলিগলিতে যুবকরা সেবন করছে এসব মাদক। মাদক বিক্রির জন্য নারীরা ছদ্মবেশে রাস্তায় ঘোরাফেরা করে। বেশকিছু এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মাদক সেবন ও বিক্রি হচ্ছে প্রকাশ্যে, যা খুবই হতাশাজনক। এ বিষয়ে সুন্দরবন ইয়ুথ ফ্রেন্ডশিপের সভাপতি মো. সোহেল রানা বলেন, আমাদের শ্যামনগরে এখন মাদকের ছড়াছড়ি, যা বন্ধ হওয়া খুবই জরুরি। এসব মরণ নেশার কবলে পড়ে ধ্বংস হচ্ছে গ্রামের উঠতি বয়সী যুবকরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানান, উপজেলার সর্বত্র এখন মাদকের ছড়াছড়ি। পুলিশ প্রশাসনের নীরব ভূমিকায় চলছে এসব ভয়ংকর মাদক ব্যবসা। তাই পুলিশ প্রশাসনের উচিত মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান করা। স্থানীয় এক জনপ্রতিনিধি জানান, উপজেলায় মাদকের এত ছড়াছড়ি হলেও স্থানীয় থানা পুলিশের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ। কারণ মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশের নাকের ডগায় এসব ভয়ংকর মাদক ব্যবসা করে চলেছে।
শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জের নেতৃত্বে কয়েকদিনের মধ্যে বেশকিছু মাদক জব্দ করা হলেও এর গডফাদাররা ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে। এ বিষয়ে শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হুমায়ন কবীর মোল্যা বলেন, দ্রুত সময়ের মধ্যে মাদক কারবারিদের গ্রেপ্তার করা হবে এবং হচ্ছে। মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। প্রশাসনের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও সোচ্চার হতে হবে।

সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলায় মাদকের ছোবলে ধ্বংস হচ্ছে যুবসমাজ, বাড়ছে ছিনতাইসহ নানারকম অপরাধ। উপজেলার কৈখালী গ্রামের জয়খালী, সাপখালী, মু্ন্ডাপাড়া, শৈলখালী, রমজাননগর ব্রিজ, পরানপুর, ভুরুলিয়া, আটুলিয়া পদ্মপুকুর, বুড়িগোয়ালিনি, হরিনগর, পাশ্বেমারী টেংরাখালী, কালিঞ্চীগ্রাম,ভেটখালীসহ উপজেলার সর্বত্র। বিভিন্ন গ্রাম এখন মাদকের আখড়ায় পরিণত হয়েছে। ফলে ধর্ষণ, যৌনহয়রানি, চুরি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক ঘটনা ঘটছে। অধিক মুনাফা ও সহজে আমদানি করতে পারায় মাদক ব্যবসায়ীরা রাতারাতি আঙুল ফুলে কলাগাছে রূপ নিয়েছে। এভাবে সব এলাকায় মাদকের ভয়াবহতা রূপ নিয়েছে। এসব এলাকার মধ্যে সবচেয়ে বেশি মাদক বিক্রি হয় শ্যামনগরের ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তের কালিন্দী নদী ও সুন্দরবনের কোলঘেঁষা কৈখালী ইউনিয়নের শৈলখালী, কাটামারী, পশ্চিম কৈখালী, সাপখালী, কয়ালপাড়া, যাদারহাট, নুরনগরের দুরমুজখালী, কুলতলী,রমজাননগরের, ভেটখালী কালিঞ্চীগ্রাম, ভৈরবনগর এলাকা, রমজাননগর ব্রিজের আশপাশের এলাকা।
এসব এলাকায় নতুন ও পুরোনো মাদক কারবারিদের আখড়া হওয়ায় শ্যামনগরের বিভিন্ন অলিগলিতে যুবকরা সেবন করছে এসব মাদক। মাদক বিক্রির জন্য নারীরা ছদ্মবেশে রাস্তায় ঘোরাফেরা করে। বেশকিছু এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, মাদক সেবন ও বিক্রি হচ্ছে প্রকাশ্যে, যা খুবই হতাশাজনক। এ বিষয়ে সুন্দরবন ইয়ুথ ফ্রেন্ডশিপের সভাপতি মো. সোহেল রানা বলেন, আমাদের শ্যামনগরে এখন মাদকের ছড়াছড়ি, যা বন্ধ হওয়া খুবই জরুরি। এসব মরণ নেশার কবলে পড়ে ধ্বংস হচ্ছে গ্রামের উঠতি বয়সী যুবকরা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানান, উপজেলার সর্বত্র এখন মাদকের ছড়াছড়ি। পুলিশ প্রশাসনের নীরব ভূমিকায় চলছে এসব ভয়ংকর মাদক ব্যবসা। তাই পুলিশ প্রশাসনের উচিত মাদকের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান করা। স্থানীয় এক জনপ্রতিনিধি জানান, উপজেলায় মাদকের এত ছড়াছড়ি হলেও স্থানীয় থানা পুলিশের ভূমিকা প্রশ্নবিদ্ধ। কারণ মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশের নাকের ডগায় এসব ভয়ংকর মাদক ব্যবসা করে চলেছে।
শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জের নেতৃত্বে কয়েকদিনের মধ্যে বেশকিছু মাদক জব্দ করা হলেও এর গডফাদাররা ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে। এ বিষয়ে শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) হুমায়ন কবীর মোল্যা বলেন, দ্রুত সময়ের মধ্যে মাদক কারবারিদের গ্রেপ্তার করা হবে এবং হচ্ছে। মাদক ব্যবসায়ী ও সেবনকারীদের কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। প্রশাসনের পাশাপাশি সাধারণ মানুষকেও সোচ্চার হতে হবে।

রাসেল নামে এক যুবকের নামসহ অজ্ঞাত একজনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। এতে মাজহারুল ইসলামের বাবা মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে
১৪ ঘণ্টা আগে
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৭০ হাজার ৫১৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২৭৮ জনের
১৫ ঘণ্টা আগে
বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে বৈষম্যের শিকার হওয়ার অভিযোগ এনে শাহবাগে কর্মসূচি পালন করছিলেন
১৫ ঘণ্টা আগে
‘সাম্য ও সমতায়, দেশ গড়বে সমবায়’ এই প্রতিপাদ্যকে নিয়ে নীলফামারীতে শনিবার পালিত হলো জাতীয় সমবায় দিবস
১৫ ঘণ্টা আগেরাসেল নামে এক যুবকের নামসহ অজ্ঞাত একজনকে আসামি করে মামলা করা হয়েছে। এতে মাজহারুল ইসলামের বাবা মিজানুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি করেন। আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে
এ বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত সবমিলিয়ে ৭০ হাজার ৫১৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বছরের এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মৃত্যু হয়েছে ২৭৮ জনের
বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে বৈষম্যের শিকার হওয়ার অভিযোগ এনে শাহবাগে কর্মসূচি পালন করছিলেন
‘সাম্য ও সমতায়, দেশ গড়বে সমবায়’ এই প্রতিপাদ্যকে নিয়ে নীলফামারীতে শনিবার পালিত হলো জাতীয় সমবায় দিবস