আনাছুল হক
কক্সবাজারের চকরিয়ায় সংরক্ষিত বনের পাশের একটি তামাক ক্ষেত থেকে একটি মৃত বন্য হাতি উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার সকালে উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ ঘুনিয়া আবুলের ঘোনা এলাকা থেকে হাতিটির মরদেহ উদ্ধার করে বন বিভাগ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ফসল রক্ষার জন্য কৃষকদের পেতে রাখা বৈদ্যুতিক ফাঁদেই হাতিটির মৃত্যু হয়েছে। তবে বন বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন প্রয়োজন।
কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জের কর্মকর্তা মেহরাজ উদ্দিন জানান, ১২ ফেব্রুয়ারি বুধবার সকালে কয়েকজন শ্রমিক সংরক্ষিত বনের পাশে তামাক ক্ষেতে হাতিটির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে বন বিভাগের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করে।
তিনি আরও জানান, আনুমানিক ৪০-৪৫ বছর বয়সী হাতিটির শরীরে কোনো দৃশ্যমান আঘাতের চিহ্ন নেই। স্থানীয়দের ধারণা বৈদ্যুতিক ফাঁদে এটি মারা গেলেও, ময়নাতদন্তের পরই নিশ্চিত হওয়া যাবে।
বন বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, সংরক্ষিত বনাঞ্চলের আশপাশে বৈদ্যুতিক ফাঁদ পেতে রাখার বিষয়টি বন্যপ্রাণীর জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করছে। এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু এড়াতে স্থানীয়দের আরও সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও হাতির অবাধ বিচরণ নিশ্চিত করতে বন বিভাগের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
কক্সবাজারের চকরিয়ায় সংরক্ষিত বনের পাশের একটি তামাক ক্ষেত থেকে একটি মৃত বন্য হাতি উদ্ধার করা হয়েছে। বুধবার সকালে উপজেলার ফাঁসিয়াখালী ইউনিয়নের দক্ষিণ ঘুনিয়া আবুলের ঘোনা এলাকা থেকে হাতিটির মরদেহ উদ্ধার করে বন বিভাগ।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, ফসল রক্ষার জন্য কৃষকদের পেতে রাখা বৈদ্যুতিক ফাঁদেই হাতিটির মৃত্যু হয়েছে। তবে বন বিভাগের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানতে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন প্রয়োজন।
কক্সবাজার উত্তর বন বিভাগের ফাঁসিয়াখালী রেঞ্জের কর্মকর্তা মেহরাজ উদ্দিন জানান, ১২ ফেব্রুয়ারি বুধবার সকালে কয়েকজন শ্রমিক সংরক্ষিত বনের পাশে তামাক ক্ষেতে হাতিটির মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন। খবর পেয়ে বন বিভাগের একটি দল দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধার কার্যক্রম শুরু করে।
তিনি আরও জানান, আনুমানিক ৪০-৪৫ বছর বয়সী হাতিটির শরীরে কোনো দৃশ্যমান আঘাতের চিহ্ন নেই। স্থানীয়দের ধারণা বৈদ্যুতিক ফাঁদে এটি মারা গেলেও, ময়নাতদন্তের পরই নিশ্চিত হওয়া যাবে।
বন বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, সংরক্ষিত বনাঞ্চলের আশপাশে বৈদ্যুতিক ফাঁদ পেতে রাখার বিষয়টি বন্যপ্রাণীর জন্য মারাত্মক হুমকি তৈরি করছে। এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু এড়াতে স্থানীয়দের আরও সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও হাতির অবাধ বিচরণ নিশ্চিত করতে বন বিভাগের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।