আনাছুল হক
পর্যটকদের পদচারণা কমলেও ইফতারের সময় কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত হয়ে উঠছে জমজমাট। প্রতিদিন বিকেলে স্থানীয় শত শত মানুষ পরিবার-পরিজন ও বন্ধুদের সঙ্গে সৈকতে ছুটে আসছেন ইফতার করতে। একদিকে সমুদ্রের মৃদু বাতাস, অন্যদিকে ইফতার আয়োজন—সব মিলিয়ে সৈকতে তৈরি হয়েছে এক ভিন্ন রকমের পরিবেশ।
রমজান মাস শুরু হওয়ার পরই কক্সবাজার শহর থেকে হিমছড়ি পর্যন্ত সমুদ্রসৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে প্রতিদিন শত শত মানুষকে ইফতার করতে দেখা যাচ্ছে। অনেকেই সপরিবারে আসছেন, কেউ বা বন্ধুদের নিয়ে দল বেঁধে আসছেন। সৈকতের বালিয়াড়িতে জায়নামাজ বিছিয়ে বা পাটি পেতে বসে ইফতার করছেন তারা।
তবে উদ্বেগজনক বিষয় হলো, ইফতারের পর উচ্ছিষ্ট খাবার, প্লাস্টিকের প্যাকেট, পানির বোতলসহ নানা ধরনের আবর্জনা ফেলে যাওয়া হচ্ছে সৈকতের বালিয়াড়িতে। এতে একদিকে যেমন সৈকতের সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে সমুদ্রের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য।
সৈকতের সুগন্ধা, কলাতলী, লাবণী, ইনানী ও হিমছড়ি পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায়, প্রতিদিনই ইফতারের পর বালিয়াড়িতে পড়ে থাকছে পলিথিন, কাগজের ঠোঙা, ফলের খোসা ও প্লাস্টিকের বোতল। অনেকেই ইফতার শেষে সেখানে বসেই আড্ডা দিচ্ছেন, কিন্তু খাবারের উচ্ছিষ্ট ও অন্যান্য বর্জ্য ফেলার বিষয়টি আমলে নিচ্ছেন না।
স্থানীয় সচেতন মহল মনে করছে, দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে এটি কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের জন্য বড় পরিবেশগত সংকট তৈরি করবে। এ অবস্থায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে সৈকতে আরও বেশি ডাস্টবিন স্থাপন করা, ইফতার শেষে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার বিষয়ে প্রচার চালানো ও ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা করা জরুরি হয়ে পড়েছে।
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারের সৌন্দর্য এবং পরিবেশ রক্ষায় স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের সচেতন হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সবাই সচেতন হলে এবং দায়িত্বশীল আচরণ করলে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখা সম্ভব।
পর্যটকদের পদচারণা কমলেও ইফতারের সময় কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত হয়ে উঠছে জমজমাট। প্রতিদিন বিকেলে স্থানীয় শত শত মানুষ পরিবার-পরিজন ও বন্ধুদের সঙ্গে সৈকতে ছুটে আসছেন ইফতার করতে। একদিকে সমুদ্রের মৃদু বাতাস, অন্যদিকে ইফতার আয়োজন—সব মিলিয়ে সৈকতে তৈরি হয়েছে এক ভিন্ন রকমের পরিবেশ।
রমজান মাস শুরু হওয়ার পরই কক্সবাজার শহর থেকে হিমছড়ি পর্যন্ত সমুদ্রসৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে প্রতিদিন শত শত মানুষকে ইফতার করতে দেখা যাচ্ছে। অনেকেই সপরিবারে আসছেন, কেউ বা বন্ধুদের নিয়ে দল বেঁধে আসছেন। সৈকতের বালিয়াড়িতে জায়নামাজ বিছিয়ে বা পাটি পেতে বসে ইফতার করছেন তারা।
তবে উদ্বেগজনক বিষয় হলো, ইফতারের পর উচ্ছিষ্ট খাবার, প্লাস্টিকের প্যাকেট, পানির বোতলসহ নানা ধরনের আবর্জনা ফেলে যাওয়া হচ্ছে সৈকতের বালিয়াড়িতে। এতে একদিকে যেমন সৈকতের সৌন্দর্য নষ্ট হচ্ছে, অন্যদিকে মারাত্মক হুমকির মুখে পড়ছে সমুদ্রের পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য।
সৈকতের সুগন্ধা, কলাতলী, লাবণী, ইনানী ও হিমছড়ি পয়েন্টে গিয়ে দেখা যায়, প্রতিদিনই ইফতারের পর বালিয়াড়িতে পড়ে থাকছে পলিথিন, কাগজের ঠোঙা, ফলের খোসা ও প্লাস্টিকের বোতল। অনেকেই ইফতার শেষে সেখানে বসেই আড্ডা দিচ্ছেন, কিন্তু খাবারের উচ্ছিষ্ট ও অন্যান্য বর্জ্য ফেলার বিষয়টি আমলে নিচ্ছেন না।
স্থানীয় সচেতন মহল মনে করছে, দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে এটি কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের জন্য বড় পরিবেশগত সংকট তৈরি করবে। এ অবস্থায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে সৈকতে আরও বেশি ডাস্টবিন স্থাপন করা, ইফতার শেষে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার বিষয়ে প্রচার চালানো ও ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা করা জরুরি হয়ে পড়েছে।
বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজারের সৌন্দর্য এবং পরিবেশ রক্ষায় স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকদের সচেতন হওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সবাই সচেতন হলে এবং দায়িত্বশীল আচরণ করলে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখা সম্ভব।
বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব বলেছেন, দলের ভিতরে যারা চাঁদাবাজী, দখলবাজি, মাদক ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের সাথে যুক্ত থাকবে, দলের ভিতরে তাদের কোন ঠাঁই নাই, তাদেরকে ধরে পুলিশে দিন।
১ দিন আগেমাগুরায় ধর্ষণের শিকার সেই শিশু আছিয়ার মৃত্যুর খবরে অভিযুক্ত ধর্ষকদের বাড়িতে আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ স্থানীয় লোকজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে স্থানীয়রা প্রথমে পৌর এলাকার ওই বাড়িটিতে ভাঙচুর চালায়। তারপর বাড়িতে আগুন দেয়। কাউকে সেখানে আগুন নেভাতে দেখা যায়নি।
১ দিন আগেময়মনসিংহ নগরীর ফিরোজ জাহাঙ্গীর চত্বরে আছিয়ার দাফনের আগে ধর্ষকের দাফন চাই, এমন ব্যানারে মানববন্ধন করেছে ময়মনসিংহবাসী। আজ বৃহস্পতিবার বিকালে নগরীর ফিরোজ-জাহাঙ্গীর চত্তরে শোকার্ত ময়মনসিংহবাসীর ব্যানারে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
১ দিন আগেবিএনপির কেন্দ্রীয় প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক ও সাবেক এমপি হাবিবুল ইসলাম হাবিব বলেছেন, দলের ভিতরে যারা চাঁদাবাজী, দখলবাজি, মাদক ও সন্ত্রাসী কার্যকলাপের সাথে যুক্ত থাকবে, দলের ভিতরে তাদের কোন ঠাঁই নাই, তাদেরকে ধরে পুলিশে দিন।
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার সেই শিশু আছিয়ার মৃত্যুর খবরে অভিযুক্ত ধর্ষকদের বাড়িতে আগুন দিয়েছে বিক্ষুব্ধ স্থানীয় লোকজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে স্থানীয়রা প্রথমে পৌর এলাকার ওই বাড়িটিতে ভাঙচুর চালায়। তারপর বাড়িতে আগুন দেয়। কাউকে সেখানে আগুন নেভাতে দেখা যায়নি।
ময়মনসিংহ নগরীর ফিরোজ জাহাঙ্গীর চত্বরে আছিয়ার দাফনের আগে ধর্ষকের দাফন চাই, এমন ব্যানারে মানববন্ধন করেছে ময়মনসিংহবাসী। আজ বৃহস্পতিবার বিকালে নগরীর ফিরোজ-জাহাঙ্গীর চত্তরে শোকার্ত ময়মনসিংহবাসীর ব্যানারে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।