খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর বাড়িতে যৌথবাহিনীর অভিযান : অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৩

প্রতিনিধি
খুলনা
Thumbnail image

খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুকে গ্রেপ্তারে নগরীর শামসুর রহমান রোডে অভিযান চা‌লি‌য়েছে যৌথ বাহিনী। বৃহস্পতিবার রাত ১ টা থেকে শুরু হয়ে ভোর সাড়ে ৬ পর্যন্ত চলে এ অভিযান। এ সময়ে গ্রেনেড বাবুর ঘর থেকে যৌথ বাহিনী নগদ টাকা, অস্ত্র এবং গোলাবারুদ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় গ্রেনেড বাবুর পিতা, ভাই এবং ম্যানেজারের মাকে আটক করে তারা।

আটক হওয়া ব্যক্তিরা হলেন, গ্রেনেড বাবুর বাবা মিন্টু চৌধুরী, ছোটভাই রাব্বি চৌধুরী এবং ম্যানেজারের মা সুষমা রানী সাহা।

খুলনা থানার অফিসার ইনচার্জ হাওলাদার সানোয়ার হুসাইন মাসুম বলেন, রাত ১ টার দিকে খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুকে গ্রেপ্তারের জন্য বাড়িতে পুলিশ, নৌবাহিনী এবং সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে গঠিত যৌথ বাহিনীর অভিযান চালানো হয়। অভিযানের সময় সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুকে বাড়িতে পাওয়া যায়নি। তবে তার বাড়ি থেকে যৌথ বাহিনীর সদস্যরা ১ টি নাইন এম এম পিস্তল, একটি ম্যাগজিন, ৪ রাউন্ড পিস্তলের গুলি এবং নগদ ১২ লাখ ১২ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়। এরপরে সন্ত্রাসী গ্রেনেড বাবুর বাড়ির কা‌ছে একটি মন্দিরের পাশে ওই সন্ত্রাসীর ম্যানেজার সৌরভ এবং সোহাগের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে সেখান থেকে মাদক বিক্রির ১২ লাখ টাকার এবং ভারতীয় ৪ হাজার ২৪০ রুপি উদ্ধার করা হয়। এ সময়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাদের মাকে আটক করে থানায় নেওয়া হয়ে‌ছে।

তিনি আরও বলেন, অস্ত্র উদ্ধারের ঘটনায় খুলনা থানায় একটি মামলা হবে। ওই মামলায় গ্রেনেড বাবুর ছোটভাই রাব্বি চৌধুরী এবং তার পিতা মিন্টু চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দেখানো হবে। আর সৌরভ এবং সোহাগের মা সুষমা রানী সাহাকে মানি লন্ডারিং মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হবে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

গ্রেফতার নিয়ে আরও পড়ুন

ফুলগাজী থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানের অংশ হিসেবে এসআই মোহাম্মদ হোসেন ও অন্যান্য পুলিশ সদস্যরা অভিযান চালিয়ে সাজাপ্রাপ্ত আসামি ফরিদ উদ্দিনকে গ্রেফতার করেন

৩ ঘণ্টা আগে

মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির কারনে সীমান্তে মাদক চোরাচালান ব্যাপক হারে হ্রাস পেয়েছে। এতে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে

১ দিন আগে

মূলত এডিট করা আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে দিয়ে কুরুচিপূর্ণ, আশালীন ও মানহানিকর মন্তব্য করায় এ মামলা করেন তিনি

১ দিন আগে

এরপর থেকে মাংস ব্যবসায়ীরা বাইরে থেকে আগত নিম্নমানের মাংস শহরে যেন ঢুকতে না পারে সেজন্য তারা গোপনে বিভিন্ন জায়গায় পাহারা দিতে থাকে। এরই ফলে এই নিম্নমানের খাওয়ার অনুপযোগী দুর্গন্ধযুক্ত, মাংসের কালার নষ্ট খাসি ও ধাড়ী ছাগলের ৩০ কেজি মাংস তারা জব্দ করে

২ দিন আগে