নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজধানীর মিরপুর থেকে জমি নিয়ে জাল-জালিয়াতি ও প্রতারণার মামলার ৩ আসামিকে গ্রেফতার করেছে পল্লবী থানা পুলিশ। এরা হলেন-জয়নাল আবেদীন, জালাল এবং কাউসার। আসামিদের আদালতে হাজির করার প্রক্রিয়া চলছে।
মামলার বাদি মিরপুরের মখসিন উদ্দিন জানান, মূল আসামি ভূমিদস্যু ইউসূফ সাঈদ। তার সহযোগীরা হলেন- জয়নাল আবেদীন, জালাল এবং কাউসার। প্রতারক চক্রটি জমি বিক্রির কথা বলে জালিয়াতির মাধ্যমে বায়না দলিল করে তার কাছ থেকে প্রায় দেড় কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। পরে জানা যায়, সরকারি জমির মিথ্যে দখল ও জাল দলিল করে এই চক্রটি তার মতো অনেকের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। পাওনা টাকা ফেরত চাইতে গেলে চক্রটি তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে তার বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুর চালায়। তাকেসহ পুরো পরিবারকে হত্যার হুমকি দেয়। মখসিন উদ্দিন এখন প্রতারকদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
জানা গেছে, মিরপুর ২, মিরপুর-৬, মিরপুর ১০সহ অন্যান্য এলাকার বিভিন্ন প্লটের জাল দলিল ও অন্যান্য ডকুমেন্ট তৈরি করে সেগুলো বিক্রি করে আসছিল প্রতারক চক্রটি। এর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছে সবাই। সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে দিয়ে সাধারণ প্লট মালিকদের নানাভাবে হয়রানিরও অভিযোগ পাওয়া গেছে। গৃহায়ন অধিদপ্তরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে এসব জাল কাগজপত্র তৈরি করতো প্রতারক চক্রটি।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর ভুক্তভোগী বাদী প্রায় দেড় কোটি টাকা প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাৎ, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও হয়রানির অভিযোগে রাজধানীর পল্লবী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন, যা তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতার প্রমাণ পেয়েছে পিবিআই। সংস্থাটির তদন্ত কর্মকর্তা মো. ইদ্রিস আলী জানান, তদন্তে আসামিদের বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গ, প্রতারণার মাধ্যমে এক কোটি সাতচল্লিশ লাখ টাকা আত্মসাৎ, টাকা ফেরত চাইলে বাদীসহ তার পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করার প্রমাণ পাওয়া গেছে। যার মাধ্যমে আসামিদের বিরুদ্ধে পেনাল কোড ৪০৬/৪২০/৫০৬/১০৯ ধারায় প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে। এক্ষেত্রে আইনি কোনো বাধা নেই।
পল্লবী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আজহারুল জানান, সুনির্দিষ্ট কয়েকটি অভিযোগের ভিত্তিতে আসামিদের গ্রেফতার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে আসামিদের আদালতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
জানা গেছে, গ্রেফতারকৃত আসামিদের মধ্যে জালাল এবং কাউসারের বিরুদ্ধে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গণহত্যার মামলা রয়েছে। যার অন্যান্য আসামি ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, ডা. দীপুমনিসহ অনেকে। জানা গেছে, কাউসার মিরপুর ২ এর ৭ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। আর জালাল-ভূমিদস্যু ইউসূফ সাঈদের অন্যতম সহযোগী। তবে মূল আসামি ভূমিদস্যু ইউসূফ সাঈদকে এখনো গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
উল্লেখ্য, এই প্রতারক চক্র ও সন্ত্রাসী বাহিনীর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন-ক্র্যাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন আবুল বাশার নামে এক ভুক্তভোগী মুক্তিযোদ্ধা পরিবার। তিনি মিরপুর ২ নম্বর সেকশনের এ ব্লকের এক নম্বর রোডের ১৫ নং বাড়িতে পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে তখন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।

রাজধানীর মিরপুর থেকে জমি নিয়ে জাল-জালিয়াতি ও প্রতারণার মামলার ৩ আসামিকে গ্রেফতার করেছে পল্লবী থানা পুলিশ। এরা হলেন-জয়নাল আবেদীন, জালাল এবং কাউসার। আসামিদের আদালতে হাজির করার প্রক্রিয়া চলছে।
মামলার বাদি মিরপুরের মখসিন উদ্দিন জানান, মূল আসামি ভূমিদস্যু ইউসূফ সাঈদ। তার সহযোগীরা হলেন- জয়নাল আবেদীন, জালাল এবং কাউসার। প্রতারক চক্রটি জমি বিক্রির কথা বলে জালিয়াতির মাধ্যমে বায়না দলিল করে তার কাছ থেকে প্রায় দেড় কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। পরে জানা যায়, সরকারি জমির মিথ্যে দখল ও জাল দলিল করে এই চক্রটি তার মতো অনেকের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। পাওনা টাকা ফেরত চাইতে গেলে চক্রটি তাদের সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে তার বাড়িঘরে হামলা ও ভাঙচুর চালায়। তাকেসহ পুরো পরিবারকে হত্যার হুমকি দেয়। মখসিন উদ্দিন এখন প্রতারকদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
জানা গেছে, মিরপুর ২, মিরপুর-৬, মিরপুর ১০সহ অন্যান্য এলাকার বিভিন্ন প্লটের জাল দলিল ও অন্যান্য ডকুমেন্ট তৈরি করে সেগুলো বিক্রি করে আসছিল প্রতারক চক্রটি। এর মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছে সবাই। সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে দিয়ে সাধারণ প্লট মালিকদের নানাভাবে হয়রানিরও অভিযোগ পাওয়া গেছে। গৃহায়ন অধিদপ্তরের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে এসব জাল কাগজপত্র তৈরি করতো প্রতারক চক্রটি।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর ভুক্তভোগী বাদী প্রায় দেড় কোটি টাকা প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাৎ, ভয়ভীতি প্রদর্শন ও হয়রানির অভিযোগে রাজধানীর পল্লবী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন, যা তদন্ত করে অভিযোগের সত্যতার প্রমাণ পেয়েছে পিবিআই। সংস্থাটির তদন্ত কর্মকর্তা মো. ইদ্রিস আলী জানান, তদন্তে আসামিদের বিরুদ্ধে বিশ্বাসভঙ্গ, প্রতারণার মাধ্যমে এক কোটি সাতচল্লিশ লাখ টাকা আত্মসাৎ, টাকা ফেরত চাইলে বাদীসহ তার পরিবারকে প্রাণনাশের হুমকি প্রদান করার প্রমাণ পাওয়া গেছে। যার মাধ্যমে আসামিদের বিরুদ্ধে পেনাল কোড ৪০৬/৪২০/৫০৬/১০৯ ধারায় প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে। এক্ষেত্রে আইনি কোনো বাধা নেই।
পল্লবী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আজহারুল জানান, সুনির্দিষ্ট কয়েকটি অভিযোগের ভিত্তিতে আসামিদের গ্রেফতার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে আসামিদের আদালতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
জানা গেছে, গ্রেফতারকৃত আসামিদের মধ্যে জালাল এবং কাউসারের বিরুদ্ধে রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানায় জুলাই গণঅভ্যুত্থানের গণহত্যার মামলা রয়েছে। যার অন্যান্য আসামি ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, ডা. দীপুমনিসহ অনেকে। জানা গেছে, কাউসার মিরপুর ২ এর ৭ নং ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক। আর জালাল-ভূমিদস্যু ইউসূফ সাঈদের অন্যতম সহযোগী। তবে মূল আসামি ভূমিদস্যু ইউসূফ সাঈদকে এখনো গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।
উল্লেখ্য, এই প্রতারক চক্র ও সন্ত্রাসী বাহিনীর বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন-ক্র্যাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেছিলেন আবুল বাশার নামে এক ভুক্তভোগী মুক্তিযোদ্ধা পরিবার। তিনি মিরপুর ২ নম্বর সেকশনের এ ব্লকের এক নম্বর রোডের ১৫ নং বাড়িতে পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন। ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে তখন কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি।

মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির কারনে সীমান্তে মাদক চোরাচালান ব্যাপক হারে হ্রাস পেয়েছে। এতে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে
৪ ঘণ্টা আগে
মূলত এডিট করা আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে দিয়ে কুরুচিপূর্ণ, আশালীন ও মানহানিকর মন্তব্য করায় এ মামলা করেন তিনি
৬ ঘণ্টা আগে
এরপর থেকে মাংস ব্যবসায়ীরা বাইরে থেকে আগত নিম্নমানের মাংস শহরে যেন ঢুকতে না পারে সেজন্য তারা গোপনে বিভিন্ন জায়গায় পাহারা দিতে থাকে। এরই ফলে এই নিম্নমানের খাওয়ার অনুপযোগী দুর্গন্ধযুক্ত, মাংসের কালার নষ্ট খাসি ও ধাড়ী ছাগলের ৩০ কেজি মাংস তারা জব্দ করে
১ দিন আগে
চট্টগ্রামের বাসিন্দা ও ৫৭ মামলার আসামি মোহাম্মদ রুহুল আমিন(৫৫), প্রায় পাঁচ বছর ধরে দুবাইতে পলাতক ছিলেন। গ্রেফতার এড়াতে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে দেশে ফিরছিলেন। তবে সেখান থেকেই তিনি পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন।
১ দিন আগেমাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির কারনে সীমান্তে মাদক চোরাচালান ব্যাপক হারে হ্রাস পেয়েছে। এতে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে
মূলত এডিট করা আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে দিয়ে কুরুচিপূর্ণ, আশালীন ও মানহানিকর মন্তব্য করায় এ মামলা করেন তিনি
এরপর থেকে মাংস ব্যবসায়ীরা বাইরে থেকে আগত নিম্নমানের মাংস শহরে যেন ঢুকতে না পারে সেজন্য তারা গোপনে বিভিন্ন জায়গায় পাহারা দিতে থাকে। এরই ফলে এই নিম্নমানের খাওয়ার অনুপযোগী দুর্গন্ধযুক্ত, মাংসের কালার নষ্ট খাসি ও ধাড়ী ছাগলের ৩০ কেজি মাংস তারা জব্দ করে
চট্টগ্রামের বাসিন্দা ও ৫৭ মামলার আসামি মোহাম্মদ রুহুল আমিন(৫৫), প্রায় পাঁচ বছর ধরে দুবাইতে পলাতক ছিলেন। গ্রেফতার এড়াতে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে দেশে ফিরছিলেন। তবে সেখান থেকেই তিনি পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন।