মানিকগঞ্জ

মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় আদালতের ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ধরতে গিয়ে তিন পুলিশ সদস্য হেনস্তার শিকার হয়েছেন।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে উপজেলার বালিয়াটি ইউনিয়নের গর্জনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তিনজন পুলিশ সদস্যকে উদ্ধার করে এবং আসামি সামছুল হক (৭৫) ও তার ছেলে আমিরুল হককে গ্রেফতার করে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ধামরাই থানার একটি সিআর মামলার আসামি সামছুল হককে গ্রেফতারের জন্য সাটুরিয়া থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) রিয়াজুল ইসলাম, কুতুব উদ্দিন ও হাফিজুর রহমান গর্জনা গ্রামে তার বাড়িতে যান।
এসময় ওয়ারেন্টের কথা জানালে সামছুল হক জামিনের কাগজ দেখানোর কথা বলে পুলিশ সদস্যদের বসতঘরে নিয়ে দরজা আটকে দেন। এরপর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়স্বজনদের দিয়ে তাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয় এবং মারধরের চেষ্টা চালানো হয়।
খবর পেয়ে সাটুরিয়া থানায় দায়িত্বরত কর্মকর্তারা অতিরিক্ত পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। পরে পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করে সামছুল হক ও তার ছেলে আমিরুল হককে গ্রেফতার করা হয়।
সাটুরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহিনুল ইসলাম বলেন, “ধামরাই থানার একটি মামলার ওয়ারেন্ট তামিল করতে পুলিশ গেলে আসামি ও তার লোকজন পুলিশ সদস্যদের ঘরে আটকে রাখে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তাদের উদ্ধার করে। এ ঘটনায় এএসআই হাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। গ্রেফতার হওয়া আসামিদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

মানিকগঞ্জের সাটুরিয়ায় আদালতের ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ধরতে গিয়ে তিন পুলিশ সদস্য হেনস্তার শিকার হয়েছেন।
শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) রাতে উপজেলার বালিয়াটি ইউনিয়নের গর্জনা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তিনজন পুলিশ সদস্যকে উদ্ধার করে এবং আসামি সামছুল হক (৭৫) ও তার ছেলে আমিরুল হককে গ্রেফতার করে।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ধামরাই থানার একটি সিআর মামলার আসামি সামছুল হককে গ্রেফতারের জন্য সাটুরিয়া থানার সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) রিয়াজুল ইসলাম, কুতুব উদ্দিন ও হাফিজুর রহমান গর্জনা গ্রামে তার বাড়িতে যান।
এসময় ওয়ারেন্টের কথা জানালে সামছুল হক জামিনের কাগজ দেখানোর কথা বলে পুলিশ সদস্যদের বসতঘরে নিয়ে দরজা আটকে দেন। এরপর পরিবারের সদস্য ও আত্মীয়স্বজনদের দিয়ে তাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয় এবং মারধরের চেষ্টা চালানো হয়।
খবর পেয়ে সাটুরিয়া থানায় দায়িত্বরত কর্মকর্তারা অতিরিক্ত পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। পরে পুলিশ সদস্যদের উদ্ধার করে সামছুল হক ও তার ছেলে আমিরুল হককে গ্রেফতার করা হয়।
সাটুরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শাহিনুল ইসলাম বলেন, “ধামরাই থানার একটি মামলার ওয়ারেন্ট তামিল করতে পুলিশ গেলে আসামি ও তার লোকজন পুলিশ সদস্যদের ঘরে আটকে রাখে। পরে অতিরিক্ত পুলিশ গিয়ে তাদের উদ্ধার করে। এ ঘটনায় এএসআই হাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেছেন। গ্রেফতার হওয়া আসামিদের আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।


চট্টগ্রামের রাউজানে র্যাবের অভিযানে এক বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে বন্দুকসহ বড় পরিমাণ ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে
২০ ঘণ্টা আগে
মা বাদি হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়েরের পর তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে
২০ ঘণ্টা আগে
করিম শরীফ বাহিনীর অস্ত্র সরবরাহকারী ওই ব্যাক্তি হারবাড়িয়া সংলগ্ন নন্দবালা খাল এলাকা দিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করবে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযানে নামে কোস্টগার্ড
১ দিন আগে
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১,৪৩২ জনকে গ্রেফতার করেছে
২ দিন আগেচট্টগ্রামের রাউজানে র্যাবের অভিযানে এক বিএনপি নেতার বাড়ি থেকে বন্দুকসহ বড় পরিমাণ ধারালো অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে
মা বাদি হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়েরের পর তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে
করিম শরীফ বাহিনীর অস্ত্র সরবরাহকারী ওই ব্যাক্তি হারবাড়িয়া সংলগ্ন নন্দবালা খাল এলাকা দিয়ে সুন্দরবনে প্রবেশ করবে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযানে নামে কোস্টগার্ড
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে ১,৪৩২ জনকে গ্রেফতার করেছে