সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে নাশকতা, অপহরন ও হত্যাসহ বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা ইউসুফ আলম ও নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা হাজানুজ্জামানসহ ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাতে তাদেরকে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত ইউসুফ আলম সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুশখালি ইউনিয়নের মৃত সোনা উল্লাহ’র পুত্র। তিনি কুশখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। এদিকে, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা হানানুজ্জামান একই উপজেলার জাহানাবাজ এলাকার কাউসার আলীর পুত্র। তিনি সদর থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক।
এদিকে আওয়ামীলীগ নেতা ইউসুফ আলমকে সাতক্ষীরা সদর থানার একটি অপহরণ ও হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা হাজানুজ্জামানকে নাশকতা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এছাড়া গ্রেপ্তারকৃত অন্যান্য আসামীদের মধ্যে সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে দুই জন, কলারোয়া থানা থেকে এক জন, তালা থেকে দুই জন, কালিগঞ্জ থেকে তিন জন, শ্যামনগর থেকে দুই জন, পাটকেলঘাটা থেকে এক জন ও দেবহাটা থানা থেকে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদেরকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়।
সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীনুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার রাতে সদর থানার অপহরণ ও হত্যা মামলার এজাহার নামীয় আসামী আওয়ামীলীগ নেতা ইউসুফ আলমকে তার নিজ বাড়ি থেকে এবং নাশকতা মামলার আসামী নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা হাসানুজ্জামনকে ব্রহ্মরাজপুর বাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এছাড়া গ্রেপ্তারকৃত অন্যান্য আসামীদেরকে জেলার বিভিন্ন থানা থেকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত আসামীদেরকে আজ শনিবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

সাতক্ষীরায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে নাশকতা, অপহরন ও হত্যাসহ বিভিন্ন মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা ইউসুফ আলম ও নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা হাজানুজ্জামানসহ ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। শুক্রবার রাতে তাদেরকে জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত ইউসুফ আলম সাতক্ষীরা সদর উপজেলার কুশখালি ইউনিয়নের মৃত সোনা উল্লাহ’র পুত্র। তিনি কুশখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। এদিকে, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা হানানুজ্জামান একই উপজেলার জাহানাবাজ এলাকার কাউসার আলীর পুত্র। তিনি সদর থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক।
এদিকে আওয়ামীলীগ নেতা ইউসুফ আলমকে সাতক্ষীরা সদর থানার একটি অপহরণ ও হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা হাজানুজ্জামানকে নাশকতা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এছাড়া গ্রেপ্তারকৃত অন্যান্য আসামীদের মধ্যে সাতক্ষীরা সদর থানা থেকে দুই জন, কলারোয়া থানা থেকে এক জন, তালা থেকে দুই জন, কালিগঞ্জ থেকে তিন জন, শ্যামনগর থেকে দুই জন, পাটকেলঘাটা থেকে এক জন ও দেবহাটা থানা থেকে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাদেরকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়।
সাতক্ষীরা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শামীনুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার রাতে সদর থানার অপহরণ ও হত্যা মামলার এজাহার নামীয় আসামী আওয়ামীলীগ নেতা ইউসুফ আলমকে তার নিজ বাড়ি থেকে এবং নাশকতা মামলার আসামী নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতা হাসানুজ্জামনকে ব্রহ্মরাজপুর বাজার থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এছাড়া গ্রেপ্তারকৃত অন্যান্য আসামীদেরকে জেলার বিভিন্ন থানা থেকে বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত আসামীদেরকে আজ শনিবার দুপুরে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।

মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির কারনে সীমান্তে মাদক চোরাচালান ব্যাপক হারে হ্রাস পেয়েছে। এতে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে
২১ ঘণ্টা আগে
মূলত এডিট করা আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে দিয়ে কুরুচিপূর্ণ, আশালীন ও মানহানিকর মন্তব্য করায় এ মামলা করেন তিনি
১ দিন আগে
এরপর থেকে মাংস ব্যবসায়ীরা বাইরে থেকে আগত নিম্নমানের মাংস শহরে যেন ঢুকতে না পারে সেজন্য তারা গোপনে বিভিন্ন জায়গায় পাহারা দিতে থাকে। এরই ফলে এই নিম্নমানের খাওয়ার অনুপযোগী দুর্গন্ধযুক্ত, মাংসের কালার নষ্ট খাসি ও ধাড়ী ছাগলের ৩০ কেজি মাংস তারা জব্দ করে
২ দিন আগে
চট্টগ্রামের বাসিন্দা ও ৫৭ মামলার আসামি মোহাম্মদ রুহুল আমিন(৫৫), প্রায় পাঁচ বছর ধরে দুবাইতে পলাতক ছিলেন। গ্রেফতার এড়াতে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে দেশে ফিরছিলেন। তবে সেখান থেকেই তিনি পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন।
২ দিন আগেমাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতির কারনে সীমান্তে মাদক চোরাচালান ব্যাপক হারে হ্রাস পেয়েছে। এতে সমাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে
মূলত এডিট করা আপত্তিকর ছবি ফেসবুকে দিয়ে কুরুচিপূর্ণ, আশালীন ও মানহানিকর মন্তব্য করায় এ মামলা করেন তিনি
এরপর থেকে মাংস ব্যবসায়ীরা বাইরে থেকে আগত নিম্নমানের মাংস শহরে যেন ঢুকতে না পারে সেজন্য তারা গোপনে বিভিন্ন জায়গায় পাহারা দিতে থাকে। এরই ফলে এই নিম্নমানের খাওয়ার অনুপযোগী দুর্গন্ধযুক্ত, মাংসের কালার নষ্ট খাসি ও ধাড়ী ছাগলের ৩০ কেজি মাংস তারা জব্দ করে
চট্টগ্রামের বাসিন্দা ও ৫৭ মামলার আসামি মোহাম্মদ রুহুল আমিন(৫৫), প্রায় পাঁচ বছর ধরে দুবাইতে পলাতক ছিলেন। গ্রেফতার এড়াতে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে দেশে ফিরছিলেন। তবে সেখান থেকেই তিনি পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন।