নিজস্ব প্রতিবেদক

এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এয়ার টিকিট বিক্রির মাধ্যমে অর্থ পাচারের অভিযোগ আসার পর বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানটির কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসফিয়া জান্নাত সালেহর কাছে লিখিত চিঠিতে বলা হয়, ক্রস বর্ডার (দেশের বাইরে) টিকিট বিক্রির একটি স্টেটমেন্ট পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০২৪ সালের ৪ জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের ২১ আগস্ট পর্যন্ত সায়মন ওভারসিজের আইএটিএ নম্বর ৪২৩০০২৩০-এর জিডিএস আইডি ব্যবহার করে মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, কানাডা, ব্রিটেন ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ওই সব দেশের ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে মোট ১৮৯৪টি এয়ার টিকিট বিক্রি বিক্রি করা হয়েছে। এর আনুমানিক মূল্য ১৬ কোটি টাকা।
আরও বলা হয়, এ বিষয়ে লিখিত বক্তব্য দিতে সায়মন ওভারসিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে চিঠি দিয়েছে পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মির্জা মুরাদ হাসান বেগ।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান,
সায়মন ওভারসীজ লিমিটেডের কাছে ক্রস বর্ডার (দেশের বাহিরে) এয়ার টিকিট বিক্রয়ের মাধ্যমে অর্থ পাচারের বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। গত সোমবার প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসফিয়া জান্নাত সালেহ’র কাছে চিঠি পাঠিয়ে তিন কার্য দিবসের মধ্যে ব্যাখ্য চাওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে একাধিক ট্রাভেল এজেন্সী ব্যবসায়ীর সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে,
গ্লোবাল ডিস্টিবিউশন সিস্টেমের (জিডিএস) মাধ্যমে ট্রাভেল এজেন্টরা এয়ার টিকিট বিক্রি করে থাকেন। এজন্য নিজস্ব আইডি থাকে, যা বাংলাদেশ থেকেই পরিচালনা করতে হয়। মূলত ওই আইডির মাধ্যমে এয়ার টিকিট বিক্রি করে ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট এসেসিয়েশনের (আইএটিএ) মাধ্যমে এয়ারলাইন্সগুলোকে অর্থ পরিশোধ করতে হয়। এয়ারলাইন্সগুলো এভাবে রেমিটেন্সের মাধ্যমে নিজ দেশে অর্থ নেয়, যার হিসেব রিজার্ভে থাকে। কিন্তু সায়মন ওভারসীজ নিজেদের আইডি বিভিন্ন দেশের ট্রাভেল এজেন্সিকে দিয়েছে। ওই এজেন্সিগুলো থেকে বিদেশে টিকিট বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু সেই বিক্রির টাকা আর দেশে আসছে না। দেশের রিজার্ভেও যুক্ত হচ্ছে না। এভাবেই প্রতিষ্ঠানটি অর্থ পাচার করছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ট্রাভেল এজেন্টদের শীর্ষ সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশের (আটাব) মহাসচিব ছিলেন আসফিয়া জান্নাত সালেহ। মূলত তিনি ওই পদের প্রভাবে ট্রাভেল খাতে বড় ধরনের অনিয়ম করেন। চলতি বছরের আগস্টে সংগঠনটির সভাপতি ও মহাসচিবের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি এবং অর্থ আত্মসাতের একাধিক অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আটাব কমিটি বাতিল করে দেয় মন্ত্রণালয়।

এই প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এয়ার টিকিট বিক্রির মাধ্যমে অর্থ পাচারের অভিযোগ আসার পর বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে অভিযুক্ত প্রতিষ্ঠানটির কাছে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে।
প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসফিয়া জান্নাত সালেহর কাছে লিখিত চিঠিতে বলা হয়, ক্রস বর্ডার (দেশের বাইরে) টিকিট বিক্রির একটি স্টেটমেন্ট পর্যালোচনায় দেখা যায়, ২০২৪ সালের ৪ জানুয়ারি থেকে ২০২৫ সালের ২১ আগস্ট পর্যন্ত সায়মন ওভারসিজের আইএটিএ নম্বর ৪২৩০০২৩০-এর জিডিএস আইডি ব্যবহার করে মালয়েশিয়া, অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, কানাডা, ব্রিটেন ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ওই সব দেশের ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে মোট ১৮৯৪টি এয়ার টিকিট বিক্রি বিক্রি করা হয়েছে। এর আনুমানিক মূল্য ১৬ কোটি টাকা।
আরও বলা হয়, এ বিষয়ে লিখিত বক্তব্য দিতে সায়মন ওভারসিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে চিঠি দিয়েছে পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মির্জা মুরাদ হাসান বেগ।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান,
সায়মন ওভারসীজ লিমিটেডের কাছে ক্রস বর্ডার (দেশের বাহিরে) এয়ার টিকিট বিক্রয়ের মাধ্যমে অর্থ পাচারের বিষয়ে ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে। গত সোমবার প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক আসফিয়া জান্নাত সালেহ’র কাছে চিঠি পাঠিয়ে তিন কার্য দিবসের মধ্যে ব্যাখ্য চাওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে একাধিক ট্রাভেল এজেন্সী ব্যবসায়ীর সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে,
গ্লোবাল ডিস্টিবিউশন সিস্টেমের (জিডিএস) মাধ্যমে ট্রাভেল এজেন্টরা এয়ার টিকিট বিক্রি করে থাকেন। এজন্য নিজস্ব আইডি থাকে, যা বাংলাদেশ থেকেই পরিচালনা করতে হয়। মূলত ওই আইডির মাধ্যমে এয়ার টিকিট বিক্রি করে ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট এসেসিয়েশনের (আইএটিএ) মাধ্যমে এয়ারলাইন্সগুলোকে অর্থ পরিশোধ করতে হয়। এয়ারলাইন্সগুলো এভাবে রেমিটেন্সের মাধ্যমে নিজ দেশে অর্থ নেয়, যার হিসেব রিজার্ভে থাকে। কিন্তু সায়মন ওভারসীজ নিজেদের আইডি বিভিন্ন দেশের ট্রাভেল এজেন্সিকে দিয়েছে। ওই এজেন্সিগুলো থেকে বিদেশে টিকিট বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু সেই বিক্রির টাকা আর দেশে আসছে না। দেশের রিজার্ভেও যুক্ত হচ্ছে না। এভাবেই প্রতিষ্ঠানটি অর্থ পাচার করছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ট্রাভেল এজেন্টদের শীর্ষ সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশের (আটাব) মহাসচিব ছিলেন আসফিয়া জান্নাত সালেহ। মূলত তিনি ওই পদের প্রভাবে ট্রাভেল খাতে বড় ধরনের অনিয়ম করেন। চলতি বছরের আগস্টে সংগঠনটির সভাপতি ও মহাসচিবের নানা অনিয়ম, দুর্নীতি এবং অর্থ আত্মসাতের একাধিক অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আটাব কমিটি বাতিল করে দেয় মন্ত্রণালয়।

রংপুর নগরীর ধাপ পুলিশ ফাঁড়ি এলাকার দি বেঙ্গল ড্রাগ অ্যান্ড সার্জিক্যালে দুঃসাহসিক চুরির ঘটনা ঘটেছে। চোরেরা দোকানের তালা ও সাঁটার ভেঙে ভোরের দিকে ভেতরে প্রবেশ করে নগদ পাঁচ লাখ টাকা ও প্রায় ৪৫ লাখ টাকার ওষুধসহ মোট অর্ধ কোটি টাকার মালামাল নিয়ে যায়।
১৮ ঘণ্টা আগে
খুলনা নগরীর মিউনিসিপ্যাল ট্যাংক রোডের একটি ভাড়া বাসা থেকে শিউলী বেগম (৪২) নামে গৃহবধূর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার মাথা ও গলায় আঘাত এবং শ্বাসরোধের চিহ্ন পাওয়া গেছে, যা হত্যা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগে
পুরান ঢাকার সূত্রাপুরের শ্যামবাজার এলাকায় দুর্বৃত্তের গুলিতে আব্দুর রহমান (৫৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। তিনি শ্যামবাজার কাঁচাবাজার মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি ছিলেন।
১ দিন আগে
বরিশালে ওয়ারেন্টভুক্তে এক আসামীকে ধরতে গিয়ে হামলার শিকার হয়েছেন পুলিশের দুই সদস্য।এমনই এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে সদর উপজেলার চাঁদপুরা ইউনিয়নের সোনালী পোল এলাকায়।
১ দিন আগেরংপুর নগরীর ধাপ পুলিশ ফাঁড়ি এলাকার দি বেঙ্গল ড্রাগ অ্যান্ড সার্জিক্যালে দুঃসাহসিক চুরির ঘটনা ঘটেছে। চোরেরা দোকানের তালা ও সাঁটার ভেঙে ভোরের দিকে ভেতরে প্রবেশ করে নগদ পাঁচ লাখ টাকা ও প্রায় ৪৫ লাখ টাকার ওষুধসহ মোট অর্ধ কোটি টাকার মালামাল নিয়ে যায়।
বিশেষ কায়দায় এয়ার টিকিট বিক্রি করে অভিনব কায়দায় বিদেশে বিপুল অঙ্কের টাকা পাচারের অভিযোগ উঠেছে সায়মন ওভারসীজ লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। এরই মধ্যে প্রতিষ্ঠানটির টিকিট কেলেঙ্কারীর বিষয়ে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় তদন্ত শুরু করেছে।
খুলনা নগরীর মিউনিসিপ্যাল ট্যাংক রোডের একটি ভাড়া বাসা থেকে শিউলী বেগম (৪২) নামে গৃহবধূর রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার মাথা ও গলায় আঘাত এবং শ্বাসরোধের চিহ্ন পাওয়া গেছে, যা হত্যা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
পুরান ঢাকার সূত্রাপুরের শ্যামবাজার এলাকায় দুর্বৃত্তের গুলিতে আব্দুর রহমান (৫৫) নামের এক ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। তিনি শ্যামবাজার কাঁচাবাজার মালিক সমিতির সাবেক সভাপতি ছিলেন।