জামালপুর
১০ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যায় তথ্য নিশ্চিত করেছেন জামালপুর দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মলয় কুমার সাহা।
মামলার আসামিরা হলেন যমুনা সার কারখানার বরখাস্তকৃত বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক ওয়ায়েছুর রহমান, সহ-ব্যবস্থাপক (বাণিজ্যিক) মো. মাঈন উদ্দিন, উপ-সহকারী কারিগরি কর্মকর্তা মো. হারুন-অর-রশিদ, উপ-সহকারী কারিগরি কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদ, সহকারী বিক্রয় কর্মকর্তা বজলুর রশীদ খান ও অবসরপ্রাপ্ত মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্যিক) খোকন চন্দ্র দাস।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আসামিরা যোগসাজশের মাধ্যমে ক্ষমতার অপব্যবহার ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে অবস্থিত যমুনা ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড এর ১৮ হাজার ৯শ ১৬.৪৫ মেট্রিক টন ইউরিয়া সার আত্মসাৎ করেন। যার সরকারি মূল্য ২৯ কোটি ৯৫ লাখ ৯৭ হাজার ৩৫২.২৪ টাকা।
জামালপুর দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মলয় কুমার সাহা জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের ২নং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা অনুযায়ী মামলা দায়ের করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ”দুদক দীর্ঘদিন ধরে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করার পর মামলাটি দায়ের করেছে।” এখন আদালতের মাধ্যমে অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা হয়েছে বলে জানান।
এ বিষয়ে যমুনা ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেডের (জেএফসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবু সালেহ মো: মোসলেহ উদ্দিন মোবাইল ফোনে বলেন,
মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে এখন পর্যন্ত অফিসিয়াল বা নন-অফিশিয়াল কোনো তথ্য পায়নি। তবে, আমি এখানে যোগদানের আগে কারখানার বাইরে (বাফার গোডাউনে) সার কেলেঙ্কারির একটি ঘটনা ঘটেছিল বলে শুনেছি।
১০ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) সন্ধ্যায় তথ্য নিশ্চিত করেছেন জামালপুর দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মলয় কুমার সাহা।
মামলার আসামিরা হলেন যমুনা সার কারখানার বরখাস্তকৃত বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক ওয়ায়েছুর রহমান, সহ-ব্যবস্থাপক (বাণিজ্যিক) মো. মাঈন উদ্দিন, উপ-সহকারী কারিগরি কর্মকর্তা মো. হারুন-অর-রশিদ, উপ-সহকারী কারিগরি কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদ, সহকারী বিক্রয় কর্মকর্তা বজলুর রশীদ খান ও অবসরপ্রাপ্ত মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্যিক) খোকন চন্দ্র দাস।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, আসামিরা যোগসাজশের মাধ্যমে ক্ষমতার অপব্যবহার ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে জামালপুরের সরিষাবাড়ীতে অবস্থিত যমুনা ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেড এর ১৮ হাজার ৯শ ১৬.৪৫ মেট্রিক টন ইউরিয়া সার আত্মসাৎ করেন। যার সরকারি মূল্য ২৯ কোটি ৯৫ লাখ ৯৭ হাজার ৩৫২.২৪ টাকা।
জামালপুর দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক মলয় কুমার সাহা জানান, আসামিদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ৪০৯/৪২০/১০৯ ধারা এবং ১৯৪৭ সালের ২নং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা অনুযায়ী মামলা দায়ের করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, ”দুদক দীর্ঘদিন ধরে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করার পর মামলাটি দায়ের করেছে।” এখন আদালতের মাধ্যমে অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা হয়েছে বলে জানান।
এ বিষয়ে যমুনা ফার্টিলাইজার কোম্পানি লিমিটেডের (জেএফসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আবু সালেহ মো: মোসলেহ উদ্দিন মোবাইল ফোনে বলেন,
মামলা সংক্রান্ত বিষয়ে এখন পর্যন্ত অফিসিয়াল বা নন-অফিশিয়াল কোনো তথ্য পায়নি। তবে, আমি এখানে যোগদানের আগে কারখানার বাইরে (বাফার গোডাউনে) সার কেলেঙ্কারির একটি ঘটনা ঘটেছিল বলে শুনেছি।
সুন্দরবনের আদাচাইরে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দুর্ধর্ষ ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্যকে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক করা করেছে।
২ ঘণ্টা আগেজ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক হুইপ ও খুলনা-১ সাবেক সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৩ দিন আগেজুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান আন্দোলন চলাকালীন সাভারের আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।
৩ দিন আগেনরসিংদী গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মো. ইকরামুল হাসান চৌধুরি যেন টাকার মেশিন। ছোট চাকুরি করেও রাতারাতি শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। ঘুষ নেন অভিনব কায়দায়। থাকেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। নিজেকে আড়াল করে রাখতেই বেশী পছন্দ করেন তিনি। দিনের বেলায় অফিসে আসেন না এই কর্মকর্তা।
৫ দিন আগেসুন্দরবনের আদাচাইরে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দুর্ধর্ষ ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্যকে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক করা করেছে।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক হুইপ ও খুলনা-১ সাবেক সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান আন্দোলন চলাকালীন সাভারের আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।
নরসিংদী গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মো. ইকরামুল হাসান চৌধুরি যেন টাকার মেশিন। ছোট চাকুরি করেও রাতারাতি শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। ঘুষ নেন অভিনব কায়দায়। থাকেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। নিজেকে আড়াল করে রাখতেই বেশী পছন্দ করেন তিনি। দিনের বেলায় অফিসে আসেন না এই কর্মকর্তা।