আনাছুল হক
নিজস্ব দায়িত্বপ্রাপ্ত সীমান্ত এলাকা দিয়ে মাদক পাচার এবং চোরাচালান প্রতিরোধে ২ বিজিবি কর্তৃক গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি, সীমান্তে নিয়মিত কার্যকরী টহল পরিচালনা ছাড়াও মাসব্যাপী বিশেষ অভিযান পরিচালনার ফলে সম্প্রতি বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ও অন্যান্য চোরাচালান সামগ্রী, আগ্নেয়াস্ত্র, হাত বোমা এবং বোমা তৈরির সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। এসময়, উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অপরাধীকে গ্রেফতার করে প্রচলিত আইন অনুযায়ী থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখ টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) কর্তৃক পরিচালিত অভিযানে দুইজন আসামীসহ ৪০,০০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট এবং ২৩ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায় যে, টেকনাফ ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ছোট হাবিবপাড়া এলাকার একটি বসত বাড়িতে মায়ানমার হতে বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে চোরাকারবারীরা মাদকের একটি বড় চালান ক্রয়,বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে লুকায়িত রেখেছে। পরবর্তীতে অধিনায়ক, ২ বিজিবি নিশ্চিত করেন যে, একদল চোরাকারবারী ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে সংগ্রহকৃত মাদক হাবিবছড়া গ্রামের জিয়াবুলের বাড়ির আঙ্গিনার এবং অন্যান্য অজ্ঞাত স্থানে মাটির নিচে লুকিয়ে রেখেছে। প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা শেষে টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক আনুমানিক ১৪৩০ ঘটিকায় ভারপ্রাপ্ত কোয়ার্টার মাস্টার এর নেতৃত্বে ব্যাটালিয়ন সদর হতে একটি বিশেষ দলকে কে-নাইন ইউনিটের বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কুকুরসহ অভিযান পরিচালনার জন্য মোতায়েন করেন। এ সময়, সাবরাং বিওপির একটি টহল দলকেও উক্ত অভিযানদলটির সহায়তার জন্য প্রেরণ করা হয়। বিজিবির সদস্যরা মাদকারবারির বাড়ীটি এবং তৎসংলগ্ন একটি দোকানকে ঘিরে রেখে ঝটিকা অভিযানে পরিচালনা শুরু করে। সুস্পষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে দীর্ঘ ০২ ঘন্টা ব্যাপক তল্লাশী চালিয়ে অভিযান পরিচালনাকারি দলগুলো আনুমানিক ১৬৩০ ঘটিকায় বাড়ির বিভিন্ন স্থান হতে দুইজন চোরাকারবারীসহ ৪০,০০০ (চল্লিশ হাজার) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট এবং ২৩ কেজি গাঁজা আটক করতে সক্ষম হয়। ধৃত আসামীদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী চক্রের অনান্য সদস্যদের ধরতে অভিযান চলমান রয়েছে। ধৃত আসামীদের নাম ও ঠিকানা নিম্নরুপঃ
মোঃ সোলেমান হোসেন (২৩), পিতা-মৃত মোঃ ইসমাইল।
আব্দুল আমিন (১৯), পিতা-রশিদ আহমেদ। উভয়ের ঠিকানা, গ্রাম-ছোট হাবিবপাড়া, পোস্ট-সাবরাং, থানা-টেকনাফ, জেলা-কক্সবাজার।
আটককৃত আসামীদেরকে জব্দকৃত ইয়াবা ট্যাবলেট এবং গাঁজাসহ নিয়মিত মামলার মাধ্যমে টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
নিজস্ব দায়িত্বপ্রাপ্ত সীমান্ত এলাকা দিয়ে মাদক পাচার এবং চোরাচালান প্রতিরোধে ২ বিজিবি কর্তৃক গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি, সীমান্তে নিয়মিত কার্যকরী টহল পরিচালনা ছাড়াও মাসব্যাপী বিশেষ অভিযান পরিচালনার ফলে সম্প্রতি বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ও অন্যান্য চোরাচালান সামগ্রী, আগ্নেয়াস্ত্র, হাত বোমা এবং বোমা তৈরির সরঞ্জামাদি উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। এসময়, উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অপরাধীকে গ্রেফতার করে প্রচলিত আইন অনুযায়ী থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখ টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) কর্তৃক পরিচালিত অভিযানে দুইজন আসামীসহ ৪০,০০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট এবং ২৩ কেজি গাঁজা উদ্ধার করা হয়।
গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায় যে, টেকনাফ ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ টেকনাফ সদর ইউনিয়নের ছোট হাবিবপাড়া এলাকার একটি বসত বাড়িতে মায়ানমার হতে বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে চোরাকারবারীরা মাদকের একটি বড় চালান ক্রয়,বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে লুকায়িত রেখেছে। পরবর্তীতে অধিনায়ক, ২ বিজিবি নিশ্চিত করেন যে, একদল চোরাকারবারী ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে সংগ্রহকৃত মাদক হাবিবছড়া গ্রামের জিয়াবুলের বাড়ির আঙ্গিনার এবং অন্যান্য অজ্ঞাত স্থানে মাটির নিচে লুকিয়ে রেখেছে। প্রয়োজনীয় পরিকল্পনা শেষে টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক আনুমানিক ১৪৩০ ঘটিকায় ভারপ্রাপ্ত কোয়ার্টার মাস্টার এর নেতৃত্বে ব্যাটালিয়ন সদর হতে একটি বিশেষ দলকে কে-নাইন ইউনিটের বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কুকুরসহ অভিযান পরিচালনার জন্য মোতায়েন করেন। এ সময়, সাবরাং বিওপির একটি টহল দলকেও উক্ত অভিযানদলটির সহায়তার জন্য প্রেরণ করা হয়। বিজিবির সদস্যরা মাদকারবারির বাড়ীটি এবং তৎসংলগ্ন একটি দোকানকে ঘিরে রেখে ঝটিকা অভিযানে পরিচালনা শুরু করে। সুস্পষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে দীর্ঘ ০২ ঘন্টা ব্যাপক তল্লাশী চালিয়ে অভিযান পরিচালনাকারি দলগুলো আনুমানিক ১৬৩০ ঘটিকায় বাড়ির বিভিন্ন স্থান হতে দুইজন চোরাকারবারীসহ ৪০,০০০ (চল্লিশ হাজার) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট এবং ২৩ কেজি গাঁজা আটক করতে সক্ষম হয়। ধৃত আসামীদের দেয়া তথ্য অনুযায়ী চক্রের অনান্য সদস্যদের ধরতে অভিযান চলমান রয়েছে। ধৃত আসামীদের নাম ও ঠিকানা নিম্নরুপঃ
মোঃ সোলেমান হোসেন (২৩), পিতা-মৃত মোঃ ইসমাইল।
আব্দুল আমিন (১৯), পিতা-রশিদ আহমেদ। উভয়ের ঠিকানা, গ্রাম-ছোট হাবিবপাড়া, পোস্ট-সাবরাং, থানা-টেকনাফ, জেলা-কক্সবাজার।
আটককৃত আসামীদেরকে জব্দকৃত ইয়াবা ট্যাবলেট এবং গাঁজাসহ নিয়মিত মামলার মাধ্যমে টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
জামালপুরে অভিযানে ৪ কেজি গাঁজা সহ বিপ্লব ব্যাপারী (৩২) ও মো. শফিকুল ইসলাম শিপন (৩৩) নামে ২ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে জামালপুর ডিবি পুলিশ।
৭ দিন আগেজামালপুরে অভিযানে ৪ কেজি গাঁজা সহ বিপ্লব ব্যাপারী (৩২) ও মো. শফিকুল ইসলাম শিপন (৩৩) নামে ২ দুই মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে জামালপুর ডিবি পুলিশ।