নিজস্ব প্রতিবেদক
বগুড়ার কাহালু পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের পাল্লাপাড়া গ্রামের গৃহকর্তা রশিদ আলী ও দুই ছেলের পরিবার একই মিটারে বৈদ্যুতিক বিল ভাগাভাগি করে পরিশোধ করত। বিলের ভাগাভাগি নিয়ে গতকাল রাতে ছোট ছেলে মোজাম্মেল হকের সঙ্গে বড় ছেলে পলাশ ও তার স্ত্রী রূপালীর ঝগড়া হয়। বিলের ভাগাভাগি নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে ছোট ছেলে মোজাম্মেল হকের সঙ্গে বড় ছেলে পলাশ ও তার স্ত্রী রূপালীর ঝগড়া হয়। ঝগড়ার একপর্যায়ে দেবরের ছুরিকাঘাতে ভাবি খুন হন। নিহত গৃহবধূর নাম মোছা. রূপালী (৩২)। তিনি ওই গ্রামের পলাশ মিঞার স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে মোজাম্মেল হক ধারালো ছুরি দিয়ে ভাবি রূপালীর পেটে আঘাত করেন। এতে রূপালী গুরুতর আহত হন। তাকে প্রথমে কাহালু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১টার দিকে রূপালীর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে দেবর মোজাম্মেল হক, তার স্ত্রী আফরোজা, শ্বশুর রশিদ আলী ও শাশুড়ি মরিয়ম বেগমকে আটক করে। পরে রূপালীর ভাই হত্যা মামলা দায়ের করলে আটক চারজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এসব তথ্য নিশ্চিত করে কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হান্নান বলেন, গৃহবধূ রূপালী খুনের ঘটনায় কাহালু উপজেলার মুরইল ইউনিয়নের ইসবপুর টুপিপাড়া গ্রামের রূপালীর ভাই সুমন বাদী হয়ে বোনের দেবর ও দেবরের স্ত্রী ছাড়া শ্বশুর-শাশুড়িসহ চারজনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেছেন। চারজনকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
বগুড়ার কাহালু পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের পাল্লাপাড়া গ্রামের গৃহকর্তা রশিদ আলী ও দুই ছেলের পরিবার একই মিটারে বৈদ্যুতিক বিল ভাগাভাগি করে পরিশোধ করত। বিলের ভাগাভাগি নিয়ে গতকাল রাতে ছোট ছেলে মোজাম্মেল হকের সঙ্গে বড় ছেলে পলাশ ও তার স্ত্রী রূপালীর ঝগড়া হয়। বিলের ভাগাভাগি নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার রাতে ছোট ছেলে মোজাম্মেল হকের সঙ্গে বড় ছেলে পলাশ ও তার স্ত্রী রূপালীর ঝগড়া হয়। ঝগড়ার একপর্যায়ে দেবরের ছুরিকাঘাতে ভাবি খুন হন। নিহত গৃহবধূর নাম মোছা. রূপালী (৩২)। তিনি ওই গ্রামের পলাশ মিঞার স্ত্রী।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বাগবিতণ্ডার একপর্যায়ে মোজাম্মেল হক ধারালো ছুরি দিয়ে ভাবি রূপালীর পেটে আঘাত করেন। এতে রূপালী গুরুতর আহত হন। তাকে প্রথমে কাহালু উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং পরে বগুড়ার শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১টার দিকে রূপালীর মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় পুলিশ তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে দেবর মোজাম্মেল হক, তার স্ত্রী আফরোজা, শ্বশুর রশিদ আলী ও শাশুড়ি মরিয়ম বেগমকে আটক করে। পরে রূপালীর ভাই হত্যা মামলা দায়ের করলে আটক চারজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
এসব তথ্য নিশ্চিত করে কাহালু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল হান্নান বলেন, গৃহবধূ রূপালী খুনের ঘটনায় কাহালু উপজেলার মুরইল ইউনিয়নের ইসবপুর টুপিপাড়া গ্রামের রূপালীর ভাই সুমন বাদী হয়ে বোনের দেবর ও দেবরের স্ত্রী ছাড়া শ্বশুর-শাশুড়িসহ চারজনকে আসামি করে হত্যা মামলা করেছেন। চারজনকেই গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ময়নাতদন্তের জন্য লাশ শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
সুন্দরবনের আদাচাইরে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দুর্ধর্ষ ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্যকে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক করা করেছে।
১ দিন আগেজ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক হুইপ ও খুলনা-১ সাবেক সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
৪ দিন আগেজুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান আন্দোলন চলাকালীন সাভারের আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।
৪ দিন আগেনরসিংদী গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মো. ইকরামুল হাসান চৌধুরি যেন টাকার মেশিন। ছোট চাকুরি করেও রাতারাতি শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। ঘুষ নেন অভিনব কায়দায়। থাকেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। নিজেকে আড়াল করে রাখতেই বেশী পছন্দ করেন তিনি। দিনের বেলায় অফিসে আসেন না এই কর্মকর্তা।
৬ দিন আগেসুন্দরবনের আদাচাইরে কোস্ট গার্ড ও নৌবাহিনীর যৌথ অভিযানে দুর্ধর্ষ ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সদস্যকে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ আটক করা করেছে।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক হুইপ ও খুলনা-১ সাবেক সংসদ সদস্য পঞ্চানন বিশ্বাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থান আন্দোলন চলাকালীন সাভারের আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত তিন পুলিশ কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়েছে।
নরসিংদী গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মো. ইকরামুল হাসান চৌধুরি যেন টাকার মেশিন। ছোট চাকুরি করেও রাতারাতি শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। ঘুষ নেন অভিনব কায়দায়। থাকেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। নিজেকে আড়াল করে রাখতেই বেশী পছন্দ করেন তিনি। দিনের বেলায় অফিসে আসেন না এই কর্মকর্তা।