ফেনী

দক্ষিণ আফ্রিকায় কামরুল ইসলাম (২৭) নামের এক বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে দক্ষিণ আফ্রিকার ফ্রি স্টেট প্রভিন্সের ভেপেনার শহরে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
কামরুল ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার ইয়াকুবপুর ইউনিয়নের পশ্চিম করমুল্যাহপুর অজি উল্ল্যাহ হাফেজ বাড়ির মৃত আবদুল মান্নান মিয়ার ছেলে।
কামরুলের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ১২ বছর আগে জীবিকার তাগিদে দক্ষিণ আফ্রিকায় পাড়ি জমান কামরুল। সেখানে কিছুদিন চাকরির পর গড়ে তোলেন নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। বৃহস্পতিবার দোকান বন্ধ করার সময় তার দোকানে দুজন কৃষ্ণাঙ্গ প্রবেশ করে। এ সময় দোকানের নগদ অর্থ ও মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে নেয় তারা। একপর্যায়ে দোকানের বাইরে রাখা কামরুলের গাড়িতে আরও নগদ অর্থ রয়েছে ভেবে তাকে গাড়ির কাছে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। সেখানে কামরুলের বুকের বাঁ পাশে গুলি করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
নিহতের ভাই কামরুজ্জামান বলেন, কিছুদিনের মধ্যে দেশে ফেরার কথা ছিল কামরুলের। সম্প্রতি বাড়িতে নতুন ঘর করা হয়েছে। দেশে ফিরে বিয়ে করার কথা ছিল। মরদেহ দেশে আনতে এরই মধ্যে সেখানে অবস্থান করা আমাদের স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তার এ আকস্মিক মৃত্যু কেউ মেনে নিতে পারছেন না।
এদিকে কামরুলের মৃত্যুর খবরে পরিবারে চলছে শোকের মাতম। মরদেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনতে সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করেছেন স্বজনরা।
এ ব্যাপারে দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) স ম আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দক্ষিণ আফ্রিকায় নিহত কামরুলের বিষয়টি অবগত হয়ে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছি। মরদেহ দেশে আনার জন্য সহায়তা করা হবে। এ ছাড়া প্রবাসী কল্যাণ তহবিল থেকে তার পরিবারের জন্য সরকার নির্ধারিত অনুদান যেন খুব দ্রুত পায় সেই ব্যবস্থা করা হবে।’

দক্ষিণ আফ্রিকায় কামরুল ইসলাম (২৭) নামের এক বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে দক্ষিণ আফ্রিকার ফ্রি স্টেট প্রভিন্সের ভেপেনার শহরে নিজের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
কামরুল ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার ইয়াকুবপুর ইউনিয়নের পশ্চিম করমুল্যাহপুর অজি উল্ল্যাহ হাফেজ বাড়ির মৃত আবদুল মান্নান মিয়ার ছেলে।
কামরুলের পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ১২ বছর আগে জীবিকার তাগিদে দক্ষিণ আফ্রিকায় পাড়ি জমান কামরুল। সেখানে কিছুদিন চাকরির পর গড়ে তোলেন নিজস্ব ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। বৃহস্পতিবার দোকান বন্ধ করার সময় তার দোকানে দুজন কৃষ্ণাঙ্গ প্রবেশ করে। এ সময় দোকানের নগদ অর্থ ও মূল্যবান জিনিসপত্র লুট করে নেয় তারা। একপর্যায়ে দোকানের বাইরে রাখা কামরুলের গাড়িতে আরও নগদ অর্থ রয়েছে ভেবে তাকে গাড়ির কাছে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। সেখানে কামরুলের বুকের বাঁ পাশে গুলি করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
নিহতের ভাই কামরুজ্জামান বলেন, কিছুদিনের মধ্যে দেশে ফেরার কথা ছিল কামরুলের। সম্প্রতি বাড়িতে নতুন ঘর করা হয়েছে। দেশে ফিরে বিয়ে করার কথা ছিল। মরদেহ দেশে আনতে এরই মধ্যে সেখানে অবস্থান করা আমাদের স্বজনদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তার এ আকস্মিক মৃত্যু কেউ মেনে নিতে পারছেন না।
এদিকে কামরুলের মৃত্যুর খবরে পরিবারে চলছে শোকের মাতম। মরদেহ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনতে সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা কামনা করেছেন স্বজনরা।
এ ব্যাপারে দাগনভূঞা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) স ম আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দক্ষিণ আফ্রিকায় নিহত কামরুলের বিষয়টি অবগত হয়ে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছি। মরদেহ দেশে আনার জন্য সহায়তা করা হবে। এ ছাড়া প্রবাসী কল্যাণ তহবিল থেকে তার পরিবারের জন্য সরকার নির্ধারিত অনুদান যেন খুব দ্রুত পায় সেই ব্যবস্থা করা হবে।’

অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশের (আটাব) এর অনিয়ম ও দুর্নীতি বের করে পুরস্কার হিসেবে ওএসডি হয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোতাকাব্বরি আহমেদ। গত ৩০ অক্টোবর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে চিঠি দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
পরিবারের শিশুদের ঝগড়া থেকে শুরু হয় অভিভাবকদের সংঘর্ষ, একপর্যায়ে বড় ভাই গলা টিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে ছোট ভাইকে
৬ ঘণ্টা আগে
আলু রপ্তানির নামে সরকারের নগদ প্রণোদনা আত্মসাতের চাঞ্চল্যকর কৌশল উদঘাটন করেছে দুদক
৬ ঘণ্টা আগে
২০ বছর আগে হোরা মিয়া ও শাকিলের বাবা আবু তাহের তার ভাই আব্দুল আউয়ালের কাছ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা ধার নিয়েছিলেন
৮ ঘণ্টা আগেঅ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অব বাংলাদেশের (আটাব) এর অনিয়ম ও দুর্নীতি বের করে পুরস্কার হিসেবে ওএসডি হয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোতাকাব্বরি আহমেদ। গত ৩০ অক্টোবর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে চিঠি দিয়েছে।
পরিবারের শিশুদের ঝগড়া থেকে শুরু হয় অভিভাবকদের সংঘর্ষ, একপর্যায়ে বড় ভাই গলা টিপে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে ছোট ভাইকে
আলু রপ্তানির নামে সরকারের নগদ প্রণোদনা আত্মসাতের চাঞ্চল্যকর কৌশল উদঘাটন করেছে দুদক
২০ বছর আগে হোরা মিয়া ও শাকিলের বাবা আবু তাহের তার ভাই আব্দুল আউয়ালের কাছ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা ধার নিয়েছিলেন