মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|প্রকাশক ও সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান
অপরাধ
দুর্নীতি

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের এমডি হাবিবের যত অনিয়ম

প্রতিনিধি
মোঃ মাজহারুল পারভেজ
প্রকাশ : ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ১৯: ৪০
আপডেট : ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ১৯: ৪২
logo

স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের এমডি হাবিবের যত অনিয়ম

মোঃ মাজহারুল পারভেজ

প্রকাশ : ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ১৯: ৪০
Photo
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে আবারও আলোচনায় এসেছে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. হাবিবুর রহমানের নাম। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একাধিক মামলা রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তারপরও একজন চার্জশীটভুক্ত ও বাংলাদেশ ব্যাংকের রিপোর্টে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আবারও এমডি করা হয়।

ইউনিয়ন ব্যাংকে ২০২১-২২ সালে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এএমডি) ও বিনিয়োগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ঋণ অনুমোদনের দায়ে ফেঁসেছেন স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হাবিবুর রহমান। ইউনিয়ন ব্যাংকের ঋণপ্রস্তাবের অফিস নোটে তখন হাবিবুর রহমানের স্বাক্ষর দেখা গিয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক পরিদর্শন প্রতিবেদনে এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাবিবুর রহমান ইউনিয়ন ব্যাংকে ছিলেন এবং তিনি সরাসরি জড়িত ছিলেন এস আলম গ্রুপের পক্ষে ২৬০৭ কোটি টাকার অনিয়মিত ঋণ অনুমোদনে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন বিভাগ–৭ এর রিপোর্ট বলছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে ইউনিয়ন ব্যাংক থেকে এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রিত প্রায় ৩০টি নামসর্বস্ব’ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে পৃথকভাবে ২৩ কোটি টাকা থেকে ১৪৮ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ অনুমোদন করা হয়। এসব ঋণের মোট পরিমাণ দাঁড়ায় ২ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা। এখন ওই ঋণগুলো খেলাপি হয়ে গেছে। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানই অস্তিত্বহীন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে।

এক বিবরণে বলা হয়েছে, ২০০০ সালে তিনি মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ক্রেডিট বিভাগে থাকাকালে প্যাট্রিক ফ্যাশনস’ নামের এক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি ঋণ গোপন করে নতুনভাবে আট কোটি টাকার ঋণ অনুমোদনের জন্য মিথ্যা তথ্য দেয়ার অভিযোগ ওঠে। অভিযোগে তার বিরুদ্ধে প্রতারণা, যোগসাজশ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মামলা দায়ের করা হয় (মামলা নং ২৭২/২২)।

২০২৪ সালে ওই মামলায় চার্জশিট দাখিলের পর হাইকোর্ট (রিট নং ৫২১৭/২০২৪) বাংলাদেশ ব্যাংককে ৬০ দিনের মধ্যে হাবিবুর রহমান সম্পর্কে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেয়। এরপর তিনি স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের এমডির পদ থেকে পদত্যাগ করেন। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যে তিনি পুনরায় স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের এমডি হিসেবে দায়িত্বে ফিরে আসেন।

অভিযোগ আছে, হাবিবুর রহমান স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকে ইউনিয়ন ব্যাংকের কয়েকজন বিতর্কিত কর্মকর্তা পুনর্নিয়োগ দিয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান মানবসম্পদ প্রধান মনসুর আহমেদ ও প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা (সিএফও) মো. সালাহ উদ্দিন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন প্রতিবেদনে তাদের নামও এস আলম গ্রুপের অনুকূলে অনুমোদিত ঋণের তালিকায় আছে।

দুদক সম্প্রতি হাবিবুর, মনসুর ও সালাহ উদ্দিনকে ইউনিয়ন ব্যাংকের অর্থপাচার সংক্রান্ত তদন্তে তলব করেছে বলে জানা গেছে।

আইনগত ও নিয়োগ সংক্রান্ত নীতিভঙ্গের অভিযোগও রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিআরপিডি সার্কুলার নং ৩ ও ৪১ অনুযায়ী ব্যাংকের সিএফও পদে থাকা জরুরি শর্ত হলো চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হওয়া। বর্তমান সিএফও সালাহ উদ্দিন এই যোগ্যতা ছাড়া নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন—এটি সার্কুলার লঙ্ঘন।

একইভাবে প্রধান আইন কর্মকর্তা মো. আখতারুজ্জামানও সুপ্রিম কোর্টে তিন বছরের অভিজ্ঞতা ও বার কাউন্সিলের সদস্যপদ ছাড়া নিয়োগ পেয়েছেন। এটি নিয়োগনীতির সরাসরি লঙ্ঘন বলে অভিযোগ উঠেছে।

Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে আবারও আলোচনায় এসেছে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. হাবিবুর রহমানের নাম। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) একাধিক মামলা রয়েছে তার বিরুদ্ধে। তারপরও একজন চার্জশীটভুক্ত ও বাংলাদেশ ব্যাংকের রিপোর্টে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে আবারও এমডি করা হয়।

ইউনিয়ন ব্যাংকে ২০২১-২২ সালে অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এএমডি) ও বিনিয়োগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ঋণ অনুমোদনের দায়ে ফেঁসেছেন স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হাবিবুর রহমান। ইউনিয়ন ব্যাংকের ঋণপ্রস্তাবের অফিস নোটে তখন হাবিবুর রহমানের স্বাক্ষর দেখা গিয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক পরিদর্শন প্রতিবেদনে এই তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হাবিবুর রহমান ইউনিয়ন ব্যাংকে ছিলেন এবং তিনি সরাসরি জড়িত ছিলেন এস আলম গ্রুপের পক্ষে ২৬০৭ কোটি টাকার অনিয়মিত ঋণ অনুমোদনে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন বিভাগ–৭ এর রিপোর্ট বলছে, ২০২১-২২ অর্থবছরে ইউনিয়ন ব্যাংক থেকে এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রিত প্রায় ৩০টি নামসর্বস্ব’ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে পৃথকভাবে ২৩ কোটি টাকা থেকে ১৪৮ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ অনুমোদন করা হয়। এসব ঋণের মোট পরিমাণ দাঁড়ায় ২ হাজার ৬০৭ কোটি টাকা। এখন ওই ঋণগুলো খেলাপি হয়ে গেছে। বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানই অস্তিত্বহীন বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ আছে।

এক বিবরণে বলা হয়েছে, ২০০০ সালে তিনি মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ক্রেডিট বিভাগে থাকাকালে প্যাট্রিক ফ্যাশনস’ নামের এক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি ঋণ গোপন করে নতুনভাবে আট কোটি টাকার ঋণ অনুমোদনের জন্য মিথ্যা তথ্য দেয়ার অভিযোগ ওঠে। অভিযোগে তার বিরুদ্ধে প্রতারণা, যোগসাজশ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মামলা দায়ের করা হয় (মামলা নং ২৭২/২২)।

২০২৪ সালে ওই মামলায় চার্জশিট দাখিলের পর হাইকোর্ট (রিট নং ৫২১৭/২০২৪) বাংলাদেশ ব্যাংককে ৬০ দিনের মধ্যে হাবিবুর রহমান সম্পর্কে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ দেয়। এরপর তিনি স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের এমডির পদ থেকে পদত্যাগ করেন। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যে তিনি পুনরায় স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের এমডি হিসেবে দায়িত্বে ফিরে আসেন।

অভিযোগ আছে, হাবিবুর রহমান স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকে ইউনিয়ন ব্যাংকের কয়েকজন বিতর্কিত কর্মকর্তা পুনর্নিয়োগ দিয়েছেন। তাদের মধ্যে রয়েছেন বর্তমান মানবসম্পদ প্রধান মনসুর আহমেদ ও প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা (সিএফও) মো. সালাহ উদ্দিন। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন প্রতিবেদনে তাদের নামও এস আলম গ্রুপের অনুকূলে অনুমোদিত ঋণের তালিকায় আছে।

দুদক সম্প্রতি হাবিবুর, মনসুর ও সালাহ উদ্দিনকে ইউনিয়ন ব্যাংকের অর্থপাচার সংক্রান্ত তদন্তে তলব করেছে বলে জানা গেছে।

আইনগত ও নিয়োগ সংক্রান্ত নীতিভঙ্গের অভিযোগও রয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিআরপিডি সার্কুলার নং ৩ ও ৪১ অনুযায়ী ব্যাংকের সিএফও পদে থাকা জরুরি শর্ত হলো চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট হওয়া। বর্তমান সিএফও সালাহ উদ্দিন এই যোগ্যতা ছাড়া নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন—এটি সার্কুলার লঙ্ঘন।

একইভাবে প্রধান আইন কর্মকর্তা মো. আখতারুজ্জামানও সুপ্রিম কোর্টে তিন বছরের অভিজ্ঞতা ও বার কাউন্সিলের সদস্যপদ ছাড়া নিয়োগ পেয়েছেন। এটি নিয়োগনীতির সরাসরি লঙ্ঘন বলে অভিযোগ উঠেছে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

দুর্নীতি নিয়ে আরও পড়ুন

মানিকগঞ্জে বিএডিসির কার্যালয়ে তালা

মানিকগঞ্জে বিএডিসির কার্যালয়ে তালা

মানিকগঞ্জের বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) কার্যালয়ে বদলি–সংক্রান্ত দীর্ঘ বিরোধের কারণে প্রশাসনিক কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। দুই মাস আগে বদলি হওয়া সার গুদামের উপসহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান এখনো কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালকের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে রেখেছেন।

১৯ ঘণ্টা আগে
আনিস আলমগীর ও শাওন সহ চারজনের নামে সাইবার অভিযোগ

আনিস আলমগীর ও শাওন সহ চারজনের নামে সাইবার অভিযোগ

রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় সাংবাদিক আনিস আলমগীর, অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও আরও দুই ব্যক্তির নামে সাইবার-সংক্রান্ত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগটি এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়নি। অভিযোগ দায়ের করেন জুলাই রেভল্যুশনারি অ্যালায়েন্সের কেন্দ্রীয় নেতা আরিয়ান আহমেদ।

১ দিন আগে
রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শকের বিরুদ্ধে কোটি টাকা দূর্নীতির অভিযোগ

রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শকের বিরুদ্ধে কোটি টাকা দূর্নীতির অভিযোগ

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকারি চাল সংগ্রহ ও বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। একই সঙ্গে তার ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবের অস্বাভাবিক লেনদেনও প্রকাশ হয

১ দিন আগে
খুলনা ওয়াসা ফেস-২ প্রকল্পে বিতর্কিত প্রকৌশলীর নিয়োগ

খুলনা ওয়াসা ফেস-২ প্রকল্পে বিতর্কিত প্রকৌশলীর নিয়োগ

খুলনা ওয়াসার আলোচিত ফেস-২ প্রকল্পে নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ রেজাউল ইসলামকে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) হিসেবে রুটিন দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। তবে একজন বিতর্কিত কর্মকর্তাকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োগের কারণে প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন ওয়াসার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

১ দিন আগে
মানিকগঞ্জে বিএডিসির কার্যালয়ে তালা

মানিকগঞ্জে বিএডিসির কার্যালয়ে তালা

মানিকগঞ্জের বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) কার্যালয়ে বদলি–সংক্রান্ত দীর্ঘ বিরোধের কারণে প্রশাসনিক কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। দুই মাস আগে বদলি হওয়া সার গুদামের উপসহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান এখনো কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালকের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে রেখেছেন।

১৯ ঘণ্টা আগে
আনিস আলমগীর ও শাওন সহ চারজনের নামে সাইবার অভিযোগ

আনিস আলমগীর ও শাওন সহ চারজনের নামে সাইবার অভিযোগ

রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় সাংবাদিক আনিস আলমগীর, অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও আরও দুই ব্যক্তির নামে সাইবার-সংক্রান্ত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগটি এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়নি। অভিযোগ দায়ের করেন জুলাই রেভল্যুশনারি অ্যালায়েন্সের কেন্দ্রীয় নেতা আরিয়ান আহমেদ।

১ দিন আগে
রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শকের বিরুদ্ধে কোটি টাকা দূর্নীতির অভিযোগ

রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শকের বিরুদ্ধে কোটি টাকা দূর্নীতির অভিযোগ

কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকারি চাল সংগ্রহ ও বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। একই সঙ্গে তার ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবের অস্বাভাবিক লেনদেনও প্রকাশ হয

১ দিন আগে
খুলনা ওয়াসা ফেস-২ প্রকল্পে বিতর্কিত প্রকৌশলীর নিয়োগ

খুলনা ওয়াসা ফেস-২ প্রকল্পে বিতর্কিত প্রকৌশলীর নিয়োগ

খুলনা ওয়াসার আলোচিত ফেস-২ প্রকল্পে নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ রেজাউল ইসলামকে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) হিসেবে রুটিন দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। তবে একজন বিতর্কিত কর্মকর্তাকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োগের কারণে প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন ওয়াসার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

১ দিন আগে