আছে জাহাজের ব্যবসা, রাতের ভোটে হয়েছেন চেয়ারম্যান
আব্দুল্লাহ আল মামুন

পতিত স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের দোসর নিবন্ধন অধিদফতরের সাবেক আইজিআর খান মো. আব্দুল মান্নান গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। আত্মীয়-স্বজন ও ব্যবসায়িক অংশীদারের নামে কিনে হয়েছেন অঢেল সম্পদের মালিক। তার সম্পদের ওপর ভর করে চলত ছোট ভাই মো. আব্দুল হান্নান খান। বড় ভাইয়ের টাকা আর প্রভাব খাটিয়ে হয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান। ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে নামিয়েছেন নেক গুলো বিলাসবহুল বাস। মালিক হয়েছেন একাধিক জাহাজের।
অভিযোগ রয়েছে, জেলা জজ ও নিবন্ধন পরিদফতরের দায়িত্ব থাকাকালীন সময়ে খান মো. আব্দুল মান্নান ব্যাপক দুর্নীতি করে লুটেছেন হাজার হাজার কোটি টাকা। সাম্রাজ্য গড়েছেন দেশে-বিদেশে। তবে এর পেছনে শুধু তিনি একাই নন। হাত রয়েছে তার কেয়ারটেকার জিয়া ও ছোট ভাই হান্নানের।
শোনা যায়, কেয়ারটেকার জিয়া হলেন সাবেক আইজিআর মান্নানের খাস লোক। তার নামেই মুলত উত্তরার ৩ নং সেক্টরের ৫ কাঠা প্লটের রেজিস্ট্রি নেন মান্নান। তার সকল কুকর্মের সাক্ষিই তিনি। আর এ কারণেই মান্নান কেয়ারটেকার জিয়াকে স্বপরিবারে অস্ট্রেলিয়া পাঠিয়ে দিয়েছেন।
এদিকে, মান্নানের প্রভাব খাটিয়ে দেশের মধ্যে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তার দুই ভাই মো. হারুনুর রশিদ খান ও দোহার মোকসেদপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আব্দুল হান্নান খান।
ক্ষমতার প্রভাবে বদলি-বাণিজ্য, ঘুষ গ্রহণ এবং নিয়োগ বাণিজ্যের নামে কামিয়েছেন এসব টাকা। বিভিন্ন সময় পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আব্দুল মান্নান গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকায় ও ভাই হান্নান খানকে এলাকায় আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান বানানোয় কোনো সংস্থাই এসব অনিয়মের বিষয়ে টুঁ শব্দও করতে পারেনি।
সম্প্রতি জাতীয় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি অভিযোগপত্র থেকে জানা যায়, সাবেক আইজিআর খান মো. আব্দুল মান্নানের স্ত্রী মোসা. শাকিলা বেগম এবং তার দুই ভাই মো. হারুনুর রশিদ খান ও মো. আব্দুল হান্নান খান এবং কেয়ারটেকার জিয়া মিলে রাজধানীর উত্তরা আবাসিক এলাকার সেক্টর-৩, রোড-৮, প্লট-৯ এ ৫ কাঠার একটি প্লট মান্নানের কেয়ারটেকার জিয়া, মিসেস জরিনা বেগম ও মোহাম্মদ রাশেদ রাজা নামে ভুয়া ওয়ারিশ তৈরি করেন। পরে তাদের নামে বায়না দলিল রেজিস্ট্রি করিয়ে প্লটটি নিজেদের দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালান।
অভিযোগ রয়েছে, বিচার বিভাগের ক্ষমতার অপব্যবহার করে আব্দুল মান্নান আদালতের মাধ্যমে ভুয়া ওয়ারিশদের পক্ষে রায় পেতে সহযোগিতা করেন। এরপর জরিনা বেগমের মৃত্যুর পর মুহাম্মদ আব্দুল মান্নান নামের এক ব্যক্তির সোনালী ব্যাংকের স্টেটমেন্ট জাল করে জরিনা বেগমের নামে উপস্থাপন করেন। এর মাধ্যমে মোহাম্মদ রাশেদ রাজাকে ভুয়া ওয়ারিশ প্রমাণিত করা হয়। পরবর্তীতে রাউজকে এদের বিরোধীতা করে চিঠি দেন খান আব্দুল মান্নানের ছোট ভাই মো. আব্দুল হান্নান খান। এবং সর্বশেষ মান্নানের কেয়ারটেকার জিয়ার নামে প্লটটি রেজিস্ট্রি করতে সক্ষম হন। বর্তমানে মান্নানের সঙ্গে হাত মিলিয়ে রাজউকের কিছু অসাধু কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে এই প্লটটি বিক্রির পায়তারা করা হচ্ছে।
এখানেই শেষ নয়, আব্দুল হান্নান খানের বিরুদ্ধে আরো কিছু সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া গেছে। সাবেক আইজিআর মান্নানের নাম ভাঙ্গিয়ে তিনিও হয়েছেন কোটিপতি। ঢাকা টু চিটাগাং রুটে একাধিক নামে অন্তত ২০ থেকে ২৫ টি গাড়ি রয়েছে তার।
এছাড়াও ভাইয়ের নাম ব্যবহার করে আর্ন্তজাতিক পরিমন্ডলে জাহাজ ব্যবসা ও পাথরের ব্যবসা রয়েছে তার। আর এসব অর্থের যোগান দাতা তার বড় ভাই সাবেক আইজিআর খান মো. আব্দুল মান্নান। ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকার পতনের পর থেকেই পালাতক রয়েছেন সাবেক আইজিয়ার মান্ননের ভাই হান্নান।
তার অপর ভাই হারুনুর রশীদ করোনাকালীন সময়ে ইতালিতে মারা যান।

পতিত স্বৈরাচার হাসিনা সরকারের দোসর নিবন্ধন অধিদফতরের সাবেক আইজিআর খান মো. আব্দুল মান্নান গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। আত্মীয়-স্বজন ও ব্যবসায়িক অংশীদারের নামে কিনে হয়েছেন অঢেল সম্পদের মালিক। তার সম্পদের ওপর ভর করে চলত ছোট ভাই মো. আব্দুল হান্নান খান। বড় ভাইয়ের টাকা আর প্রভাব খাটিয়ে হয়েছেন ইউপি চেয়ারম্যান। ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে নামিয়েছেন নেক গুলো বিলাসবহুল বাস। মালিক হয়েছেন একাধিক জাহাজের।
অভিযোগ রয়েছে, জেলা জজ ও নিবন্ধন পরিদফতরের দায়িত্ব থাকাকালীন সময়ে খান মো. আব্দুল মান্নান ব্যাপক দুর্নীতি করে লুটেছেন হাজার হাজার কোটি টাকা। সাম্রাজ্য গড়েছেন দেশে-বিদেশে। তবে এর পেছনে শুধু তিনি একাই নন। হাত রয়েছে তার কেয়ারটেকার জিয়া ও ছোট ভাই হান্নানের।
শোনা যায়, কেয়ারটেকার জিয়া হলেন সাবেক আইজিআর মান্নানের খাস লোক। তার নামেই মুলত উত্তরার ৩ নং সেক্টরের ৫ কাঠা প্লটের রেজিস্ট্রি নেন মান্নান। তার সকল কুকর্মের সাক্ষিই তিনি। আর এ কারণেই মান্নান কেয়ারটেকার জিয়াকে স্বপরিবারে অস্ট্রেলিয়া পাঠিয়ে দিয়েছেন।
এদিকে, মান্নানের প্রভাব খাটিয়ে দেশের মধ্যে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তার দুই ভাই মো. হারুনুর রশিদ খান ও দোহার মোকসেদপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মো. আব্দুল হান্নান খান।
ক্ষমতার প্রভাবে বদলি-বাণিজ্য, ঘুষ গ্রহণ এবং নিয়োগ বাণিজ্যের নামে কামিয়েছেন এসব টাকা। বিভিন্ন সময় পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের সময় আব্দুল মান্নান গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থাকায় ও ভাই হান্নান খানকে এলাকায় আওয়ামী লীগের চেয়ারম্যান বানানোয় কোনো সংস্থাই এসব অনিয়মের বিষয়ে টুঁ শব্দও করতে পারেনি।
সম্প্রতি জাতীয় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠানো একটি অভিযোগপত্র থেকে জানা যায়, সাবেক আইজিআর খান মো. আব্দুল মান্নানের স্ত্রী মোসা. শাকিলা বেগম এবং তার দুই ভাই মো. হারুনুর রশিদ খান ও মো. আব্দুল হান্নান খান এবং কেয়ারটেকার জিয়া মিলে রাজধানীর উত্তরা আবাসিক এলাকার সেক্টর-৩, রোড-৮, প্লট-৯ এ ৫ কাঠার একটি প্লট মান্নানের কেয়ারটেকার জিয়া, মিসেস জরিনা বেগম ও মোহাম্মদ রাশেদ রাজা নামে ভুয়া ওয়ারিশ তৈরি করেন। পরে তাদের নামে বায়না দলিল রেজিস্ট্রি করিয়ে প্লটটি নিজেদের দখলে নেওয়ার চেষ্টা চালান।
অভিযোগ রয়েছে, বিচার বিভাগের ক্ষমতার অপব্যবহার করে আব্দুল মান্নান আদালতের মাধ্যমে ভুয়া ওয়ারিশদের পক্ষে রায় পেতে সহযোগিতা করেন। এরপর জরিনা বেগমের মৃত্যুর পর মুহাম্মদ আব্দুল মান্নান নামের এক ব্যক্তির সোনালী ব্যাংকের স্টেটমেন্ট জাল করে জরিনা বেগমের নামে উপস্থাপন করেন। এর মাধ্যমে মোহাম্মদ রাশেদ রাজাকে ভুয়া ওয়ারিশ প্রমাণিত করা হয়। পরবর্তীতে রাউজকে এদের বিরোধীতা করে চিঠি দেন খান আব্দুল মান্নানের ছোট ভাই মো. আব্দুল হান্নান খান। এবং সর্বশেষ মান্নানের কেয়ারটেকার জিয়ার নামে প্লটটি রেজিস্ট্রি করতে সক্ষম হন। বর্তমানে মান্নানের সঙ্গে হাত মিলিয়ে রাজউকের কিছু অসাধু কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে এই প্লটটি বিক্রির পায়তারা করা হচ্ছে।
এখানেই শেষ নয়, আব্দুল হান্নান খানের বিরুদ্ধে আরো কিছু সুনির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া গেছে। সাবেক আইজিআর মান্নানের নাম ভাঙ্গিয়ে তিনিও হয়েছেন কোটিপতি। ঢাকা টু চিটাগাং রুটে একাধিক নামে অন্তত ২০ থেকে ২৫ টি গাড়ি রয়েছে তার।
এছাড়াও ভাইয়ের নাম ব্যবহার করে আর্ন্তজাতিক পরিমন্ডলে জাহাজ ব্যবসা ও পাথরের ব্যবসা রয়েছে তার। আর এসব অর্থের যোগান দাতা তার বড় ভাই সাবেক আইজিআর খান মো. আব্দুল মান্নান। ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকার পতনের পর থেকেই পালাতক রয়েছেন সাবেক আইজিয়ার মান্ননের ভাই হান্নান।
তার অপর ভাই হারুনুর রশীদ করোনাকালীন সময়ে ইতালিতে মারা যান।

মানিকগঞ্জের বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) কার্যালয়ে বদলি–সংক্রান্ত দীর্ঘ বিরোধের কারণে প্রশাসনিক কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। দুই মাস আগে বদলি হওয়া সার গুদামের উপসহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান এখনো কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালকের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে রেখেছেন।
১ দিন আগে
রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় সাংবাদিক আনিস আলমগীর, অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও আরও দুই ব্যক্তির নামে সাইবার-সংক্রান্ত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগটি এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়নি। অভিযোগ দায়ের করেন জুলাই রেভল্যুশনারি অ্যালায়েন্সের কেন্দ্রীয় নেতা আরিয়ান আহমেদ।
২ দিন আগে
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকারি চাল সংগ্রহ ও বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। একই সঙ্গে তার ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবের অস্বাভাবিক লেনদেনও প্রকাশ হয
২ দিন আগে
খুলনা ওয়াসার আলোচিত ফেস-২ প্রকল্পে নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ রেজাউল ইসলামকে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) হিসেবে রুটিন দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। তবে একজন বিতর্কিত কর্মকর্তাকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োগের কারণে প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন ওয়াসার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
২ দিন আগেমানিকগঞ্জের বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) কার্যালয়ে বদলি–সংক্রান্ত দীর্ঘ বিরোধের কারণে প্রশাসনিক কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। দুই মাস আগে বদলি হওয়া সার গুদামের উপসহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান এখনো কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালকের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে রেখেছেন।
রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় সাংবাদিক আনিস আলমগীর, অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও আরও দুই ব্যক্তির নামে সাইবার-সংক্রান্ত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগটি এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়নি। অভিযোগ দায়ের করেন জুলাই রেভল্যুশনারি অ্যালায়েন্সের কেন্দ্রীয় নেতা আরিয়ান আহমেদ।
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকারি চাল সংগ্রহ ও বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। একই সঙ্গে তার ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবের অস্বাভাবিক লেনদেনও প্রকাশ হয
খুলনা ওয়াসার আলোচিত ফেস-২ প্রকল্পে নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ রেজাউল ইসলামকে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) হিসেবে রুটিন দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। তবে একজন বিতর্কিত কর্মকর্তাকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োগের কারণে প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন ওয়াসার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।