নিজস্ব প্রতিবেদক
আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে দেশ ছাড়া। শিল্প কারখানা বন্ধ। নানা হয়রানির শিকার।দীর্ঘ সময় পর আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশে ফিরে এসেই এবার হত্যা মামলার আসামী হয়েছেন টেক্সটাইল মিল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সভাপতি শিল্পপতি শওকত আজিজ রাসেল। ঢাকার উত্তরা পশ্চিম থানায় তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গত ৮ জানুয়ারি এ মামলাটি দায়ের করে জনৈক মো. সাকিব হাসান। প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং জননিরাপত্তা সচিব বরাবর এক চিঠিতে শওকত আজিজ রাসেল মামলাটি প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান।
চিঠিতে রাসেল বলেন, ২০০১ সালে তার পিতা মরহুম এম এ হাশেম বিএনপি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এ কারণে তিনি ফ্যাসিবাদ সরকারের প্রতিহিংসা, নিপীড়ন, নির্যাতন ও বৈষম্যের শিকার হন। ২০১১ সালে পারটেক্স মালিকানাধীন বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সুগার মিলের কাঁচামাল আমদানির লাইসেন্স বাতিল করে প্রতিষ্ঠানটিকে বন্ধের মুখে ঠেলে দেওয়া হয়।২০১৪ সালের ২৬ নভেম্বর আম্বার গ্রুপের মালিকানাধীন আম্বার ডেনিম লিমিটেডের ৪৫ জন প্রকৌশলীকে পুলিশ অস্ত্রের মুখে ধরে নিয়ে যায়। এ সময় ডিবির হারুনুর রশিদ তার কাছে ৫ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
পরে ডিবি হারুনের নেতৃত্বে পুলিশের ৫০ থেকে ৬০ জনের একটি দল ২০১৯ সালের ২ নভেম্বর গভীর রাতে সশস্ত্র অবস্থায় তার গুলশানের বাসায় হাজির হয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে তার স্ত্রী-পুত্রকে বাসা থেকে আটক করে নারায়ণগঞ্জ নিয়ে যায়।
এছাড়া একই বছরের পহেলা নভেম্বর ঢাকা ক্লাবের একটি অনুষ্ঠানে ডিবি হারুনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ এসে গাড়িসহ তার ড্রাইভারকে নিয়ে যায়। পরে ড্রাইভারকে গ্রেফতার দেখিয়ে তাকেও মামলার ২ নম্বর আসামি করা হয়।
৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর তিনি বিটিএমএর প্রেসিডেন্ট হিসেবে নানামুখী উদ্যোগ নেওয়ার ফলে এ খাতের রপ্তানি ১৩ শতাংশ বেড়ে সাড়ে ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। এ অবস্থায় তার নামে দেওয়া মামলাকে তিনি দুরভিসন্ধিমূলক এবং তাকে হেয় করার অপচেষ্টা উল্লেখ করে মিথ্যা বানোয়াট ও হয়রানিমূলক মামলাটি প্রত্যাহার করার জন্য তিনি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন
আওয়ামীলীগ সরকারের আমলে দেশ ছাড়া। শিল্প কারখানা বন্ধ। নানা হয়রানির শিকার।দীর্ঘ সময় পর আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দেশে ফিরে এসেই এবার হত্যা মামলার আসামী হয়েছেন টেক্সটাইল মিল মালিকদের সংগঠন বিটিএমএর সভাপতি শিল্পপতি শওকত আজিজ রাসেল। ঢাকার উত্তরা পশ্চিম থানায় তার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
গত ৮ জানুয়ারি এ মামলাটি দায়ের করে জনৈক মো. সাকিব হাসান। প্রধান উপদেষ্টা, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা এবং জননিরাপত্তা সচিব বরাবর এক চিঠিতে শওকত আজিজ রাসেল মামলাটি প্রত্যাহারের অনুরোধ জানান।
চিঠিতে রাসেল বলেন, ২০০১ সালে তার পিতা মরহুম এম এ হাশেম বিএনপি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এ কারণে তিনি ফ্যাসিবাদ সরকারের প্রতিহিংসা, নিপীড়ন, নির্যাতন ও বৈষম্যের শিকার হন। ২০১১ সালে পারটেক্স মালিকানাধীন বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সুগার মিলের কাঁচামাল আমদানির লাইসেন্স বাতিল করে প্রতিষ্ঠানটিকে বন্ধের মুখে ঠেলে দেওয়া হয়।২০১৪ সালের ২৬ নভেম্বর আম্বার গ্রুপের মালিকানাধীন আম্বার ডেনিম লিমিটেডের ৪৫ জন প্রকৌশলীকে পুলিশ অস্ত্রের মুখে ধরে নিয়ে যায়। এ সময় ডিবির হারুনুর রশিদ তার কাছে ৫ কোটি টাকা চাঁদা দাবি করে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
পরে ডিবি হারুনের নেতৃত্বে পুলিশের ৫০ থেকে ৬০ জনের একটি দল ২০১৯ সালের ২ নভেম্বর গভীর রাতে সশস্ত্র অবস্থায় তার গুলশানের বাসায় হাজির হয়ে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে তার স্ত্রী-পুত্রকে বাসা থেকে আটক করে নারায়ণগঞ্জ নিয়ে যায়।
এছাড়া একই বছরের পহেলা নভেম্বর ঢাকা ক্লাবের একটি অনুষ্ঠানে ডিবি হারুনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ এসে গাড়িসহ তার ড্রাইভারকে নিয়ে যায়। পরে ড্রাইভারকে গ্রেফতার দেখিয়ে তাকেও মামলার ২ নম্বর আসামি করা হয়।
৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর তিনি বিটিএমএর প্রেসিডেন্ট হিসেবে নানামুখী উদ্যোগ নেওয়ার ফলে এ খাতের রপ্তানি ১৩ শতাংশ বেড়ে সাড়ে ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে উন্নীত হয়েছে। এ অবস্থায় তার নামে দেওয়া মামলাকে তিনি দুরভিসন্ধিমূলক এবং তাকে হেয় করার অপচেষ্টা উল্লেখ করে মিথ্যা বানোয়াট ও হয়রানিমূলক মামলাটি প্রত্যাহার করার জন্য তিনি স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন