সাতক্ষীরা
স্বামীর পরকীয়ার জের ধরে দুই শিশু সন্তানকে বিষ পান করিয়ে হত্যার পর মা বিষ পানে আত্মহত্যার চেষ্টার ঘটনায় পুলিশ ওই মাকে গ্রেপ্তার করেছে।
রবিবার দুপুরে তাকে সাতক্ষীরা সদরের মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মা আঞ্জুয়ারা রত্না কে পুলিশ বিকেলে সাতক্ষীরা আদালতে হাজির করা করে।
এসময় আসামি রত্না আমলী আদালত-৮ এর বিচারক মো. সালাহউদ্দিনের কাছে ১৬৪ ধরায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
স্বীকারোক্তি প্রদানকারী আঞ্জুয়ারা রত্না (২২) কালিগঞ্জ উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের পূর্ব কালিকাপুর গ্রামের শেখ মাহামুদুল হাসান ক্বারীর স্ত্রী।
মাহামুদুল হাসান ক্বারীর ছেলে আরিয়ান আবরার (৬ মাস) ও মাহির আরবার (৬ বছর) কে তাদের মা রত্না বিষ খাইয়ে হত্যা করে।
নিহত দুই শিশুর দাদা আব্দুল আজিজ শেখ জানান, তার ছেলে মাহামুদুল হাসান দিনমজুরের কাজ করতো। প্রায় ৯ বছর আগে আঞ্জুয়ারা রত্নার সাথে তার ছেলের বিয়ে হয়।
অভাবের সংসারে স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে মাঝে মাঝে বিরোধ হতো। এমনই এক পর্যায়ে ২৯ জানুয়ারি দুপুরের দিকে দুই সন্তানকে নিয়ে ঘরের মধ্যে অবস্থান করছিলেন হাসানের স্ত্রী রত্না বেগম।
একপর্যায়ে দুপুর দেড়টার দিকে কীটনাশকের গন্ধ পেয়ে রত্না কে ভিতর থেকে আটকানো দরজা খুলতে বলেন তিনি। তবে দীর্ঘক্ষণ কোনো সাড়া না পেয়ে শৌচাগারের দরজা ভেঙে ঘরের ভিতরে ঢুকে খাটের উপর আরিয়ান আবরার ও মাহির আবরারসহ তাদের মাকে সঙ্গাহীন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন।
দ্রুত সবাইকে উদ্ধার করে শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. জিয়াউর রহমান শিশু আরিয়ান ও মাহিরকে মৃত ঘোষণা করেন।
রত্নার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
কালিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হাফিজুর রহমান জানান, দুই নাতীর মৃত্যুর ঘটনায় আব্দুল আজিজ শেখ বাদি হয়ে ৩০ জানুয়ারি আঞ্জুয়ারা রত্নার নাম উল্লেখ করে পেনাল কোডের ৩০২/৩০৯ ধারায় থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আসামী আঞ্জুয়ারা রত্না রবিবার বিকেলে সাতক্ষীরার আমলী আদালতের বিচারক মো. সালাহউদ্দিনের কাছে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। পরে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
স্বামীর পরকীয়ার জের ধরে দুই শিশু সন্তানকে বিষ পান করিয়ে হত্যার পর মা বিষ পানে আত্মহত্যার চেষ্টার ঘটনায় পুলিশ ওই মাকে গ্রেপ্তার করেছে।
রবিবার দুপুরে তাকে সাতক্ষীরা সদরের মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সামনে থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত মা আঞ্জুয়ারা রত্না কে পুলিশ বিকেলে সাতক্ষীরা আদালতে হাজির করা করে।
এসময় আসামি রত্না আমলী আদালত-৮ এর বিচারক মো. সালাহউদ্দিনের কাছে ১৬৪ ধরায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।
স্বীকারোক্তি প্রদানকারী আঞ্জুয়ারা রত্না (২২) কালিগঞ্জ উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের পূর্ব কালিকাপুর গ্রামের শেখ মাহামুদুল হাসান ক্বারীর স্ত্রী।
মাহামুদুল হাসান ক্বারীর ছেলে আরিয়ান আবরার (৬ মাস) ও মাহির আরবার (৬ বছর) কে তাদের মা রত্না বিষ খাইয়ে হত্যা করে।
নিহত দুই শিশুর দাদা আব্দুল আজিজ শেখ জানান, তার ছেলে মাহামুদুল হাসান দিনমজুরের কাজ করতো। প্রায় ৯ বছর আগে আঞ্জুয়ারা রত্নার সাথে তার ছেলের বিয়ে হয়।
অভাবের সংসারে স্বামী ও স্ত্রীর মধ্যে মাঝে মাঝে বিরোধ হতো। এমনই এক পর্যায়ে ২৯ জানুয়ারি দুপুরের দিকে দুই সন্তানকে নিয়ে ঘরের মধ্যে অবস্থান করছিলেন হাসানের স্ত্রী রত্না বেগম।
একপর্যায়ে দুপুর দেড়টার দিকে কীটনাশকের গন্ধ পেয়ে রত্না কে ভিতর থেকে আটকানো দরজা খুলতে বলেন তিনি। তবে দীর্ঘক্ষণ কোনো সাড়া না পেয়ে শৌচাগারের দরজা ভেঙে ঘরের ভিতরে ঢুকে খাটের উপর আরিয়ান আবরার ও মাহির আবরারসহ তাদের মাকে সঙ্গাহীন অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন।
দ্রুত সবাইকে উদ্ধার করে শ্যামনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. জিয়াউর রহমান শিশু আরিয়ান ও মাহিরকে মৃত ঘোষণা করেন।
রত্নার অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে সাতক্ষীরা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
কালিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. হাফিজুর রহমান জানান, দুই নাতীর মৃত্যুর ঘটনায় আব্দুল আজিজ শেখ বাদি হয়ে ৩০ জানুয়ারি আঞ্জুয়ারা রত্নার নাম উল্লেখ করে পেনাল কোডের ৩০২/৩০৯ ধারায় থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আসামী আঞ্জুয়ারা রত্না রবিবার বিকেলে সাতক্ষীরার আমলী আদালতের বিচারক মো. সালাহউদ্দিনের কাছে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। পরে তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেফতারকৃতরা দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলো। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চলমান হত্যা মামলায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে
৫ ঘণ্টা আগেশনিবার রাতে মদ্যপ অবস্থায় তিনি বাসার গৃহকর্মী ও পরিচর্যাকারীদের হুমকি-ধমকি দেন। রাত ১১টার দিকে এক গৃহকর্মী জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। সেখানে গিয়ে তারা সামসুদ্দোহাকে মদ্যপ অবস্থায় পান। এ সময় তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গেও দুর্ব্যবহার করেন
৫ ঘণ্টা আগেহোসেন মিয়ার নামে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষীতা শিশুটির বাবা নুরু মিয়া মামলা দায়ের করেছেন। রোববার দুপুর ১টায় হোসেন মিয়াকে কিশোরগঞ্জ আদালতে পাঠানো হয়েছে
৫ ঘণ্টা আগেসুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ভোরে চট্টগ্রামে ফটিকছড়ির নোয়াহাট এলাকায় প্রথম অভিযান পরিচালিত হয়। এসময় একটি বাড়ি তল্লাশি করে ২৫৩০টি ধারালো ছুরি, চাপাতি, কুড়াল ও দা উদ্ধার করা হয়
৭ ঘণ্টা আগেগ্রেফতারকৃতরা দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলো। তাদের বিরুদ্ধে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চলমান হত্যা মামলায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে
শনিবার রাতে মদ্যপ অবস্থায় তিনি বাসার গৃহকর্মী ও পরিচর্যাকারীদের হুমকি-ধমকি দেন। রাত ১১টার দিকে এক গৃহকর্মী জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। সেখানে গিয়ে তারা সামসুদ্দোহাকে মদ্যপ অবস্থায় পান। এ সময় তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গেও দুর্ব্যবহার করেন
হোসেন মিয়ার নামে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষীতা শিশুটির বাবা নুরু মিয়া মামলা দায়ের করেছেন। রোববার দুপুর ১টায় হোসেন মিয়াকে কিশোরগঞ্জ আদালতে পাঠানো হয়েছে
সুনির্দিষ্ট গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রবিবার (৭ সেপ্টেম্বর) ভোরে চট্টগ্রামে ফটিকছড়ির নোয়াহাট এলাকায় প্রথম অভিযান পরিচালিত হয়। এসময় একটি বাড়ি তল্লাশি করে ২৫৩০টি ধারালো ছুরি, চাপাতি, কুড়াল ও দা উদ্ধার করা হয়