সাতক্ষীরা

সাতক্ষীরায় কলেজ ছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের প্রতিবাদে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৫ মে ) সকালে আশাশুনি উপজেলার মৌলভী আব্দুল লতিফ কলেজের মাঠে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন কর্মসূচিতে প্রভাষক দীপ্র মন্ডলের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, একাদশ শ্রেণির ছাত্র ইব্রাহিম হোসেন, মেরিনা সুলতানা ও পুষ্পা সুলতানা প্রমূখ।
মানববন্ধনে মৌলভী আব্দুল লতিফ কলেজের একাদশ শ্রেণির প্রথম বর্ষের ছাত্র ইব্রাহিম হোসেন জানায়, তার এক সহপাঠী শিক্ষার্থীকে আনুলিয়া গ্রামের দুই লম্পট মফিজুল ইসলাম সানা ও আবু বক্কার সিদ্দিক প্রায়ই কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল। প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় গত ২৭ এপ্রিল কলেজে যাওয়ার পথে সু কৌশলে অপহরণ করে এবং রাতভর ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় মামলা হলেও এখনো পর্যন্ত ধর্ষকরা গ্রেপ্তার হয়নি।
একই কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী মেরিনা সুলতানা জানান, আমাদের সহপাঠী বান্ধবীর সাথে যে ঘটনা ঘটেছে আমরা মানববন্ধন থেকে দুই ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি। আর যেন এমন ঘটনা কোন ছাত্রীর সাথে না ঘটে।
মৌলভী আব্দুল লতিফ কলেজের প্রভাষক দীপ্র মন্ডল বলেন, আমরা এমন একটি দেশে বাস করছি, যেখানে ধর্ষকরা প্রকাশ্য ঘুরে বেড়ালো পুলিশ এখনো পর্যন্ত তাদের গ্রেফতার করেনি। তাহলে কি আমাদের ছেলেমেয়েরা স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারবেনা। ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান তিনি।
ধর্ষিতা কলেজ ছাত্রী পিতা জানান, কলেজে যাওয়ার পথে আনুলিয়া গ্রামের দুই লম্পট জোরপূর্বক আমার মেয়েকে মাইক্রো যোগে উঠিয়ে নিয়ে যায়। এবং শারীরিক নির্যাতন চালায়। আমি ওই দুই ধর্ষকের বিরুদ্ধে কোর্টে মামলা করি। বর্তমান মামলাটি আশাশুনি থানার ওসির তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। বর্তমান তারা আমাদেরকে দেশ ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে।
মৌলভী আব্দুল লতিফ কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মিসেস শাহানারা বেগম বলেন, আমার কলেজের একটি মেয়ের সাথে কয়েকদিন আগে একটি দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছে। আজকে এর প্রতিবাদে ছাত্র-ছাত্রীরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচি পালন করেছে। আমরা কলেজের পক্ষ থেকে দুই ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি।
আশাশুনি থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি শামসুল আরেফিন বলেন, কলেজছাত্রী নির্যাতন ও ধর্ষণের ঘটনায় কোর্টে মামলা হয়েছে। কোর্ট মামলাটি থানাকে নির্দেশ দিলে অপরাধীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।

সাতক্ষীরায় কলেজ ছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের প্রতিবাদে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৫ মে ) সকালে আশাশুনি উপজেলার মৌলভী আব্দুল লতিফ কলেজের মাঠে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। মানববন্ধন কর্মসূচিতে প্রভাষক দীপ্র মন্ডলের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন, একাদশ শ্রেণির ছাত্র ইব্রাহিম হোসেন, মেরিনা সুলতানা ও পুষ্পা সুলতানা প্রমূখ।
মানববন্ধনে মৌলভী আব্দুল লতিফ কলেজের একাদশ শ্রেণির প্রথম বর্ষের ছাত্র ইব্রাহিম হোসেন জানায়, তার এক সহপাঠী শিক্ষার্থীকে আনুলিয়া গ্রামের দুই লম্পট মফিজুল ইসলাম সানা ও আবু বক্কার সিদ্দিক প্রায়ই কুপ্রস্তাব দিয়ে আসছিল। প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় গত ২৭ এপ্রিল কলেজে যাওয়ার পথে সু কৌশলে অপহরণ করে এবং রাতভর ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় মামলা হলেও এখনো পর্যন্ত ধর্ষকরা গ্রেপ্তার হয়নি।
একই কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্রী মেরিনা সুলতানা জানান, আমাদের সহপাঠী বান্ধবীর সাথে যে ঘটনা ঘটেছে আমরা মানববন্ধন থেকে দুই ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি। আর যেন এমন ঘটনা কোন ছাত্রীর সাথে না ঘটে।
মৌলভী আব্দুল লতিফ কলেজের প্রভাষক দীপ্র মন্ডল বলেন, আমরা এমন একটি দেশে বাস করছি, যেখানে ধর্ষকরা প্রকাশ্য ঘুরে বেড়ালো পুলিশ এখনো পর্যন্ত তাদের গ্রেফতার করেনি। তাহলে কি আমাদের ছেলেমেয়েরা স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারবেনা। ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান তিনি।
ধর্ষিতা কলেজ ছাত্রী পিতা জানান, কলেজে যাওয়ার পথে আনুলিয়া গ্রামের দুই লম্পট জোরপূর্বক আমার মেয়েকে মাইক্রো যোগে উঠিয়ে নিয়ে যায়। এবং শারীরিক নির্যাতন চালায়। আমি ওই দুই ধর্ষকের বিরুদ্ধে কোর্টে মামলা করি। বর্তমান মামলাটি আশাশুনি থানার ওসির তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। বর্তমান তারা আমাদেরকে দেশ ছেড়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছে।
মৌলভী আব্দুল লতিফ কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মিসেস শাহানারা বেগম বলেন, আমার কলেজের একটি মেয়ের সাথে কয়েকদিন আগে একটি দুঃখজনক ঘটনা ঘটেছে। আজকে এর প্রতিবাদে ছাত্র-ছাত্রীরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ কর্মসূচি পালন করেছে। আমরা কলেজের পক্ষ থেকে দুই ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করছি।
আশাশুনি থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি শামসুল আরেফিন বলেন, কলেজছাত্রী নির্যাতন ও ধর্ষণের ঘটনায় কোর্টে মামলা হয়েছে। কোর্ট মামলাটি থানাকে নির্দেশ দিলে অপরাধীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।

মানিকগঞ্জের বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) কার্যালয়ে বদলি–সংক্রান্ত দীর্ঘ বিরোধের কারণে প্রশাসনিক কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। দুই মাস আগে বদলি হওয়া সার গুদামের উপসহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান এখনো কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালকের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে রেখেছেন।
২ দিন আগে
রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় সাংবাদিক আনিস আলমগীর, অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও আরও দুই ব্যক্তির নামে সাইবার-সংক্রান্ত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগটি এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়নি। অভিযোগ দায়ের করেন জুলাই রেভল্যুশনারি অ্যালায়েন্সের কেন্দ্রীয় নেতা আরিয়ান আহমেদ।
২ দিন আগে
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকারি চাল সংগ্রহ ও বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। একই সঙ্গে তার ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবের অস্বাভাবিক লেনদেনও প্রকাশ হয
২ দিন আগে
খুলনা ওয়াসার আলোচিত ফেস-২ প্রকল্পে নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ রেজাউল ইসলামকে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) হিসেবে রুটিন দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। তবে একজন বিতর্কিত কর্মকর্তাকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োগের কারণে প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন ওয়াসার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
২ দিন আগেমানিকগঞ্জের বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) কার্যালয়ে বদলি–সংক্রান্ত দীর্ঘ বিরোধের কারণে প্রশাসনিক কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে। দুই মাস আগে বদলি হওয়া সার গুদামের উপসহকারী পরিচালক মেহেদী হাসান এখনো কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালকের কক্ষে তালা ঝুলিয়ে রেখেছেন।
রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় সাংবাদিক আনিস আলমগীর, অভিনেত্রী মেহের আফরোজ শাওন ও আরও দুই ব্যক্তির নামে সাইবার-সংক্রান্ত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগটি এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়নি। অভিযোগ দায়ের করেন জুলাই রেভল্যুশনারি অ্যালায়েন্সের কেন্দ্রীয় নেতা আরিয়ান আহমেদ।
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা খাদ্য পরিদর্শক ও সরকারি খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর বিরুদ্ধে কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সরকারি চাল সংগ্রহ ও বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করা হয়েছে। একই সঙ্গে তার ব্যক্তিগত ব্যাংক হিসাবের অস্বাভাবিক লেনদেনও প্রকাশ হয
খুলনা ওয়াসার আলোচিত ফেস-২ প্রকল্পে নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ রেজাউল ইসলামকে প্রকল্প পরিচালক (পিডি) হিসেবে রুটিন দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। তবে একজন বিতর্কিত কর্মকর্তাকে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োগের কারণে প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন ওয়াসার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।