নিজস্ব প্রতিবেদক

আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত শেড ও স্ক্যানিং মেশিনগুলো মেরামত না হওয়ায় খোলা আকাশের নিচে পণ্য ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন কুরিয়ার ও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান জানাচ্ছে—আগে যে পণ্য দু-তিন দিনের মধ্যে হাতে পাওয়া যেত, এখন তা পেতে ছয়-সাত দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হচ্ছে। পণ্য শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ায় বিলম্ব আরও বাড়ছে।
বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের প্রয়োজনীয় প্রবেশ পাস দেওয়া না হওয়ায় খালাস কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, স্ক্যানার নষ্ট থাকায় ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য যাচাই করতে অতিরিক্ত সময় লাগছে এবং নিষিদ্ধ পণ্য প্রবেশের ঝুঁকিও তৈরি হয়েছে।
কার্গো ভিলেজে আগে পাঁচটি গেট দিয়ে পণ্য খালাস করা হলেও বর্তমানে কার্যকর মাত্র দুটি। শেড পুনর্নির্মাণ না হওয়ায় বড় পণ্য মাঠজুড়ে স্তূপ হয়ে থাকছে। ট্রলি ও কর্মী সংকটেও পণ্য পরিবহনের গতি কমে গেছে।
বেবিচক ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের নতুন নির্দেশনায় রাত ১২টার পর খালাস কার্যত বন্ধ থাকায় কার্গো এলাকায় পণ্যের জট দিন দিন ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। বিশেষত ওষুধশিল্প সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে—অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ২০০ কোটি টাকার কাঁচামাল পুড়ে যাওয়ার পর নতুন কাঁচামাল আনা এখনো আগের মতো সহজ হয়নি। ওষুধশিল্প সমিতির মহাসচিব মো. জাকির হোসেন জানান, তাঁদের প্রতিষ্ঠানের পণ্য চীনের বিমানবন্দরে দীর্ঘদিন আটকে আছে, এয়ারলাইনসগুলোও ঢাকামুখী কার্গো ফ্লাইট কমিয়ে দিয়েছে।
দেশের মোট আমদানির প্রায় ৬ শতাংশ পরিচালিত হয় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে। কিন্তু অগ্নিকাণ্ডের পর ১ লাখ ৫৪ হাজার বর্গফুটের পরিবর্তে মাত্র ৪০ হাজার বর্গফুট জায়গায় শুল্কায়ন প্রক্রিয়া চালাতে গিয়ে কর্তৃপক্ষ হিমশিম খাচ্ছে। ঢাকা কাস্টমস হাউসের কমিশনার মোসিয়ুর রহমান জানান, রাতের বেলাও সেবা চালু থাকলেও পণ্য গ্রহণের হার কম।
পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক না হলে আমদানি নির্ভর শিল্পগুলোতে উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে, যা সামগ্রিক বাণিজ্যিক প্রবাহে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে।

আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত শেড ও স্ক্যানিং মেশিনগুলো মেরামত না হওয়ায় খোলা আকাশের নিচে পণ্য ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন কুরিয়ার ও ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান জানাচ্ছে—আগে যে পণ্য দু-তিন দিনের মধ্যে হাতে পাওয়া যেত, এখন তা পেতে ছয়-সাত দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হচ্ছে। পণ্য শনাক্ত করা কঠিন হয়ে পড়ায় বিলম্ব আরও বাড়ছে।
বিকেএমইএ সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম বলেন, সিঅ্যান্ডএফ এজেন্টদের প্রয়োজনীয় প্রবেশ পাস দেওয়া না হওয়ায় খালাস কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। কাস্টমস কর্মকর্তারা জানান, স্ক্যানার নষ্ট থাকায় ঝুঁকিপূর্ণ পণ্য যাচাই করতে অতিরিক্ত সময় লাগছে এবং নিষিদ্ধ পণ্য প্রবেশের ঝুঁকিও তৈরি হয়েছে।
কার্গো ভিলেজে আগে পাঁচটি গেট দিয়ে পণ্য খালাস করা হলেও বর্তমানে কার্যকর মাত্র দুটি। শেড পুনর্নির্মাণ না হওয়ায় বড় পণ্য মাঠজুড়ে স্তূপ হয়ে থাকছে। ট্রলি ও কর্মী সংকটেও পণ্য পরিবহনের গতি কমে গেছে।
বেবিচক ও বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের নতুন নির্দেশনায় রাত ১২টার পর খালাস কার্যত বন্ধ থাকায় কার্গো এলাকায় পণ্যের জট দিন দিন ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। বিশেষত ওষুধশিল্প সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে—অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ২০০ কোটি টাকার কাঁচামাল পুড়ে যাওয়ার পর নতুন কাঁচামাল আনা এখনো আগের মতো সহজ হয়নি। ওষুধশিল্প সমিতির মহাসচিব মো. জাকির হোসেন জানান, তাঁদের প্রতিষ্ঠানের পণ্য চীনের বিমানবন্দরে দীর্ঘদিন আটকে আছে, এয়ারলাইনসগুলোও ঢাকামুখী কার্গো ফ্লাইট কমিয়ে দিয়েছে।
দেশের মোট আমদানির প্রায় ৬ শতাংশ পরিচালিত হয় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে। কিন্তু অগ্নিকাণ্ডের পর ১ লাখ ৫৪ হাজার বর্গফুটের পরিবর্তে মাত্র ৪০ হাজার বর্গফুট জায়গায় শুল্কায়ন প্রক্রিয়া চালাতে গিয়ে কর্তৃপক্ষ হিমশিম খাচ্ছে। ঢাকা কাস্টমস হাউসের কমিশনার মোসিয়ুর রহমান জানান, রাতের বেলাও সেবা চালু থাকলেও পণ্য গ্রহণের হার কম।
পরিস্থিতি দ্রুত স্বাভাবিক না হলে আমদানি নির্ভর শিল্পগুলোতে উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা করা হচ্ছে, যা সামগ্রিক বাণিজ্যিক প্রবাহে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে।

দীর্ঘ অস্থিরতা, নীতিগত অনিশ্চয়তা ও বিনিয়োগে স্থবিরতা—এই তিন মারাত্মক চাপে অন্তর্বর্তী সরকার যে অর্থনীতি পেয়েছিল, তা ছিল কার্যত গতিহীন
১ দিন আগে
নীলফামারীতে উত্তরা ইপিজেড চালুর পর এলাকায় জীবনে নতুন গতি এসেছিল। কিন্তু সম্প্রতি অদৃশ্য শক্তির উস্কানিতে ইপিজেডে অস্থিরতা বাড়ছে, অনিশ্চয়তায় পড়েছে প্রায় ৪০ হাজার শ্রমিকের জীবিকা। শ্রমিক অসন্তোষের জেরে একই দিনে চারটি প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার পর পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও আবারও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে
২ দিন আগে
ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোববার (২৩ নভেম্বর) জারি করা বিশেষ আদেশে জানানো হয়—রিটার্ন জমার শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর থেকে বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে
৩ দিন আগে
বাংলাদেশে প্রবাসীদের পাঠানো অর্থ প্রবাহে উল্লেখযোগ্য উল্লম্ফন দেখা যাচ্ছে। চলতি নভেম্বর মাসের প্রথম ১৯ দিনে দেশে এসেছে প্রায় ২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৩১ শতাংশ বৃদ্ধি
৬ দিন আগেহজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজে গত অক্টোবরের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর আমদানিকৃত পণ্য খালাস ও সরবরাহব্যবস্থা কার্যত অকার্যকর হয়ে পড়েছে। গুদাম পুড়ে যাওয়ার পর অস্থায়ী ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করলেও তা পর্যাপ্ত না হওয়ায় এখনো শৃঙ্খলা ফেরেনি।
দীর্ঘ অস্থিরতা, নীতিগত অনিশ্চয়তা ও বিনিয়োগে স্থবিরতা—এই তিন মারাত্মক চাপে অন্তর্বর্তী সরকার যে অর্থনীতি পেয়েছিল, তা ছিল কার্যত গতিহীন
নীলফামারীতে উত্তরা ইপিজেড চালুর পর এলাকায় জীবনে নতুন গতি এসেছিল। কিন্তু সম্প্রতি অদৃশ্য শক্তির উস্কানিতে ইপিজেডে অস্থিরতা বাড়ছে, অনিশ্চয়তায় পড়েছে প্রায় ৪০ হাজার শ্রমিকের জীবিকা। শ্রমিক অসন্তোষের জেরে একই দিনে চারটি প্রতিষ্ঠান বন্ধ হওয়ার পর পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও আবারও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে
ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময়সীমা বাড়িয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। রোববার (২৩ নভেম্বর) জারি করা বিশেষ আদেশে জানানো হয়—রিটার্ন জমার শেষ তারিখ ৩০ নভেম্বর থেকে বাড়িয়ে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে