অনলাইন ডেস্ক
আগামী অর্থবছরের বাজেটে সরকার স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত এয়ারকন্ডিশনার (এসি) ও রেফ্রিজারেটরের ওপর উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করেছে। এতে গ্রাহক পর্যায়ে ফ্রিজ ও এসির দাম বাড়তে পারে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাজেটে এই প্রস্তাব থাকলে এসি-ফ্রিজ কিনতে আরও বেশি অর্থ খরচ করতে হবে গ্রাহকদের।
এনবিআরের তথ্যমতে, এসি ও ফ্রিজে বর্তমানে সাড়ে ৭ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে। আগামী অর্থবছরের বাজেটে এই ভ্যাটের হার ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব থাকতে পারে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের এক কর্মকর্তা সারাবাংলাকে বলেন, ‘এসআরও সুবিধার কারণে ফ্রিজ ও এসি খাতের ওপর বর্তমানে ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে। চলতি অর্থবছর এই এসআরও’র মেয়াদ শেষ হচ্ছে। সরকার আগে যেসব খাতকে বিভিন্ন অব্যাহতির সুবিধা দিয়েছে তা কমিয়ে আনতে চায়। যেসব খাত দীর্ঘদিন ধরে অব্যাহতির সুবিধা পাচ্ছে, তাদের বাদ দিয়ে নতুন খাতকে এই সুবিধার আওতায় আনতে চায়।’
তথ্যমতে, খাত দু’টি দীর্ঘদিন ধরে ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা পেয়ে আসছিল। পরে ধীরে ধীরে এ খাতে ভ্যাট বাড়ানো হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত ভ্যাটের হার ছিল ৫ শতাংশ। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে আরও বাড়িয়ে ভ্যাট হার করা হয় ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ। এখন এ খাতগুলোতে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
এর আগে, উৎপাদনশীল খাতকে এগিয়ে নিতে ২০০৯ সালের জুলাইয়ে ফ্রিজ, এসি ও মোটরসাইকেল খাতকে ১২ বছরের জন্য বিশেষ কর সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। তখন এই খাতগুলোর জন্য করপোরেট করহার ছিল ৫ শতাংশ। পরে ২০২০-২১ অর্থবছরে তা বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়। সবশেষ চলতি বছরের জানুয়ারিতে এই খাতগুলোর করপোরেট করহার ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে, যা ২০৩২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
এনবিআর সূত্র জানায়, বর্তমানে এই দুই খাত থেকে সরকার প্রায় এক হাজার কোটি টাকা ভ্যাট আদায় করে। তবে ভ্যাট হার বাড়লে এই দুই খাত থেকে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা ভ্যাট আদায় হবে।
এসি ও ফ্রিজে ভ্যাট বাড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে ভোক্তা অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এর ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন সারাবাংলাকে বলেন, ‘ফ্রিজ এখন প্রয়োজনীয় পণ্য হয়ে গেছে। এর ভ্যাট বাড়ার কারণে দাম বাড়লে সাধারণ মানুষের ওপর বোঝা হয়ে যাবে। বিষয়টি সরকারের পুনর্বিবেচনা করা উচিত।’
তিনি আরও বলেন, ‘এসি এখনও অনেকটা বিলাসী পণ্য। এটার ক্ষেত্রে ভ্যাট বাড়ানো যেতে পারে। কিন্তু মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত সবাইকে এখন ফ্রিজ ব্যবহার করতে হয়। এটি প্রয়োজনীয় পণ্য হয়ে গেছে। এক্ষেত্রে ভ্যাট বাড়ানো উচিত হবে না।’
আগামী অর্থবছরের বাজেটে সরকার স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত এয়ারকন্ডিশনার (এসি) ও রেফ্রিজারেটরের ওপর উৎপাদন পর্যায়ে ভ্যাট (মূল্য সংযোজন কর) সাড়ে ৭ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব করেছে। এতে গ্রাহক পর্যায়ে ফ্রিজ ও এসির দাম বাড়তে পারে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বাজেটে এই প্রস্তাব থাকলে এসি-ফ্রিজ কিনতে আরও বেশি অর্থ খরচ করতে হবে গ্রাহকদের।
এনবিআরের তথ্যমতে, এসি ও ফ্রিজে বর্তমানে সাড়ে ৭ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে। আগামী অর্থবছরের বাজেটে এই ভ্যাটের হার ১৫ শতাংশ করার প্রস্তাব থাকতে পারে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের এক কর্মকর্তা সারাবাংলাকে বলেন, ‘এসআরও সুবিধার কারণে ফ্রিজ ও এসি খাতের ওপর বর্তমানে ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে। চলতি অর্থবছর এই এসআরও’র মেয়াদ শেষ হচ্ছে। সরকার আগে যেসব খাতকে বিভিন্ন অব্যাহতির সুবিধা দিয়েছে তা কমিয়ে আনতে চায়। যেসব খাত দীর্ঘদিন ধরে অব্যাহতির সুবিধা পাচ্ছে, তাদের বাদ দিয়ে নতুন খাতকে এই সুবিধার আওতায় আনতে চায়।’
তথ্যমতে, খাত দু’টি দীর্ঘদিন ধরে ভ্যাট অব্যাহতি সুবিধা পেয়ে আসছিল। পরে ধীরে ধীরে এ খাতে ভ্যাট বাড়ানো হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছর পর্যন্ত ভ্যাটের হার ছিল ৫ শতাংশ। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে আরও বাড়িয়ে ভ্যাট হার করা হয় ৭ দশমিক ৫০ শতাংশ। এখন এ খাতগুলোতে ১৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
এর আগে, উৎপাদনশীল খাতকে এগিয়ে নিতে ২০০৯ সালের জুলাইয়ে ফ্রিজ, এসি ও মোটরসাইকেল খাতকে ১২ বছরের জন্য বিশেষ কর সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। তখন এই খাতগুলোর জন্য করপোরেট করহার ছিল ৫ শতাংশ। পরে ২০২০-২১ অর্থবছরে তা বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করা হয়। সবশেষ চলতি বছরের জানুয়ারিতে এই খাতগুলোর করপোরেট করহার ২০ শতাংশ নির্ধারণ করা হয়েছে, যা ২০৩২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
এনবিআর সূত্র জানায়, বর্তমানে এই দুই খাত থেকে সরকার প্রায় এক হাজার কোটি টাকা ভ্যাট আদায় করে। তবে ভ্যাট হার বাড়লে এই দুই খাত থেকে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা ভ্যাট আদায় হবে।
এসি ও ফ্রিজে ভ্যাট বাড়ানোর বিষয়ে জানতে চাইলে ভোক্তা অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন কনজ্যুমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব) এর ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন সারাবাংলাকে বলেন, ‘ফ্রিজ এখন প্রয়োজনীয় পণ্য হয়ে গেছে। এর ভ্যাট বাড়ার কারণে দাম বাড়লে সাধারণ মানুষের ওপর বোঝা হয়ে যাবে। বিষয়টি সরকারের পুনর্বিবেচনা করা উচিত।’
তিনি আরও বলেন, ‘এসি এখনও অনেকটা বিলাসী পণ্য। এটার ক্ষেত্রে ভ্যাট বাড়ানো যেতে পারে। কিন্তু মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত সবাইকে এখন ফ্রিজ ব্যবহার করতে হয়। এটি প্রয়োজনীয় পণ্য হয়ে গেছে। এক্ষেত্রে ভ্যাট বাড়ানো উচিত হবে না।’
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া হয়েছে। আজ বুধবার (২ জুলাই) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেভোক্তাপর্যায়ে এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। জুলাই মাসের জন্য ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৪০৩ টাকা থেকে ৩৯ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৩৬৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আওতাধীন সকল কাস্টমস হাউস, আইসিডি, বন্ড কমিশনারেট এবং শুল্ক স্টেশনসমূহের সকল শ্রেণির চাকরিকে অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস ঘোষণা করা হয়েছে।
৩ দিন আগেসবকিছু ভুলে দেশের জন্য রাজস্ব কর্মকর্তাদের এক হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান খান।
৩ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) তিন সদস্য ও এক কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর দেয়া হয়েছে। আজ বুধবার (২ জুলাই) অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ভোক্তাপর্যায়ে এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। জুলাই মাসের জন্য ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৪০৩ টাকা থেকে ৩৯ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৩৬৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) আওতাধীন সকল কাস্টমস হাউস, আইসিডি, বন্ড কমিশনারেট এবং শুল্ক স্টেশনসমূহের সকল শ্রেণির চাকরিকে অত্যাবশ্যকীয় সার্ভিস ঘোষণা করা হয়েছে।
সবকিছু ভুলে দেশের জন্য রাজস্ব কর্মকর্তাদের এক হয়ে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান মো. আব্দুর রহমান খান।