অনলাইন ডেস্ক

নাফিসা আক্তার, ইতালি থেকে>
ও লেভেল পরীক্ষায় ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলামে ইতালি প্রবাসী বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রীদের অভাবনীয় সাফল্য অর্জিত হয়েছে। ফলে নতুন প্রজন্মের জন্য উচ্চশিক্ষার দ্বার উন্মোচিত হলো। তারা পড়াশোনা করতে পারবে বিশ্বের ১১৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
১৯৯০ সাল থেকে ইতালিতে বাংলাদেশিদের বসবাস শুরু হয়। ওই সময় থেকে এখানে বড় হওয়া শিশু কিশোররা ইতালীয় ভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় পড়াশুনা করার সুযোগ ছিল না। বিশেষ করে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ার স্বপ্ন দেখতে পারতো না তারা। অত্যন্ত ব্যয়বহুল হওয়াতে বাংলাদেশি ছেলেমেয়েদের বাধ্য হয়েই ইতালীয় ভাষায় পড়াশোনা করতে হয়েছে। সময়ের ব্যবধানে এখানে বাংলাদেশি মালিকানায় গড়ে তোলা হয়েছে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল।।
দি ইউরোপিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২০২৫ সালে শতভাগ উত্তীর্ণ হয়ে রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশিরা। রোমে প্রতিষ্ঠিত এই স্কুল থেকে শিক্ষার্থীরা সফলতার সাথে শতভাগ উত্তীর্ণ হয় এবং তাদের মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) আইজিসিএসি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। এই সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানে প্রচেষ্টাচারের চেয়ারম্যান হাজী মোঃ জসিম উদ্দিন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক রনি আহমেদ, পরিচালক মিঠু আহমেদ এবং কমিউনিটির নেতা ইকবাল আহমেদ বাবুসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা বক্তব্য রাখেন।

শিক্ষার্থী এবং অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীরা মনে করেন এই স্কুলে পড়াশোনার মাধ্যমে তাদের উচ্চ শিক্ষার এক অপার সুযোগ তৈরি হয়েছে । অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় ছিলেন স্কুলের শিক্ষিকা সুস্মিতা সুলতানা। এই সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানে অপর শিক্ষিকা নওশীন সুলতানাকে বিশেষ ভূমিকায় কাজ করতে দেখা গেছে।
সর্বোচ্চ নাম্বার পেয়ে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে সর্বোচ্চ নাম্বার পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেন আহমেদ মেহরিন এবং শ্রেষ্ঠ শিক্ষক নির্বাচিত হন আব্দুল্লাহ আল নোমান। প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান এবং এমডিসহ অন্যান্যরা তাদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন।
ইতালির অন্যান্য ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে যেখানে বার্ষিক কমপক্ষে ১৫ হাজার ইউরো দেশীয় মুদ্রায় প্রায় ২১ লাখ টাকা সেখানে বাংলাদেশিদের প্রতিষ্ঠিত স্কুলে বছরে প্রায় ৩ হাজার ইউরো দেশীয় মুদ্রা প্রায় সাড়ে চার লাখ টাকায় ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে।
ইংল্যান্ডের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলাম এবং ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্ত্বাবধানে এখানে পড়াশোনা করানো হয়। চলতি বছর ১৩ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ১৩ জনই উত্তীর্ণ হয়েছে।
এ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠানে পোশাক পড়া শিক্ষার্থীদের টুপি ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী ছাড়াও সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে এক শিশুর নৃত্য মুগ্ধ করে সকলকে।

নাফিসা আক্তার, ইতালি থেকে>
ও লেভেল পরীক্ষায় ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলামে ইতালি প্রবাসী বাংলাদেশি ছাত্র-ছাত্রীদের অভাবনীয় সাফল্য অর্জিত হয়েছে। ফলে নতুন প্রজন্মের জন্য উচ্চশিক্ষার দ্বার উন্মোচিত হলো। তারা পড়াশোনা করতে পারবে বিশ্বের ১১৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে।
১৯৯০ সাল থেকে ইতালিতে বাংলাদেশিদের বসবাস শুরু হয়। ওই সময় থেকে এখানে বড় হওয়া শিশু কিশোররা ইতালীয় ভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় পড়াশুনা করার সুযোগ ছিল না। বিশেষ করে ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ার স্বপ্ন দেখতে পারতো না তারা। অত্যন্ত ব্যয়বহুল হওয়াতে বাংলাদেশি ছেলেমেয়েদের বাধ্য হয়েই ইতালীয় ভাষায় পড়াশোনা করতে হয়েছে। সময়ের ব্যবধানে এখানে বাংলাদেশি মালিকানায় গড়ে তোলা হয়েছে ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল।।
দি ইউরোপিয়ান ইন্টারন্যাশনাল স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ২০২৫ সালে শতভাগ উত্তীর্ণ হয়ে রেকর্ড গড়েছে বাংলাদেশিরা। রোমে প্রতিষ্ঠিত এই স্কুল থেকে শিক্ষার্থীরা সফলতার সাথে শতভাগ উত্তীর্ণ হয় এবং তাদের মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) আইজিসিএসি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করে স্কুল কর্তৃপক্ষ। এই সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানে প্রচেষ্টাচারের চেয়ারম্যান হাজী মোঃ জসিম উদ্দিন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক রনি আহমেদ, পরিচালক মিঠু আহমেদ এবং কমিউনিটির নেতা ইকবাল আহমেদ বাবুসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা বক্তব্য রাখেন।

শিক্ষার্থী এবং অভিভাবক এবং শিক্ষার্থীরা মনে করেন এই স্কুলে পড়াশোনার মাধ্যমে তাদের উচ্চ শিক্ষার এক অপার সুযোগ তৈরি হয়েছে । অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় ছিলেন স্কুলের শিক্ষিকা সুস্মিতা সুলতানা। এই সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠানে অপর শিক্ষিকা নওশীন সুলতানাকে বিশেষ ভূমিকায় কাজ করতে দেখা গেছে।
সর্বোচ্চ নাম্বার পেয়ে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে সর্বোচ্চ নাম্বার পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেন আহমেদ মেহরিন এবং শ্রেষ্ঠ শিক্ষক নির্বাচিত হন আব্দুল্লাহ আল নোমান। প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান এবং এমডিসহ অন্যান্যরা তাদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন।
ইতালির অন্যান্য ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে যেখানে বার্ষিক কমপক্ষে ১৫ হাজার ইউরো দেশীয় মুদ্রায় প্রায় ২১ লাখ টাকা সেখানে বাংলাদেশিদের প্রতিষ্ঠিত স্কুলে বছরে প্রায় ৩ হাজার ইউরো দেশীয় মুদ্রা প্রায় সাড়ে চার লাখ টাকায় ইংলিশ মিডিয়ামে পড়ার সুযোগ পাচ্ছে।
ইংল্যান্ডের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের কারিকুলাম এবং ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের তত্ত্বাবধানে এখানে পড়াশোনা করানো হয়। চলতি বছর ১৩ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ১৩ জনই উত্তীর্ণ হয়েছে।
এ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠানে পোশাক পড়া শিক্ষার্থীদের টুপি ও সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী ছাড়াও সমাজের বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে এক শিশুর নৃত্য মুগ্ধ করে সকলকে।


প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার
১ দিন আগে
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন
১ দিন আগে
আগের মোবাইল সেটে নতুন সরবরাহ করা সিম নিয়মিত চালু রাখলে শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়। সে কারণে গ্রামীণের করপোরেট নম্বর ব্যবহার করতে প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনাগ্রহ দেখা দেয়
২ দিন আগে
সিটি ইউনিভার্সিটি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ড্যাফোডিলের শিক্ষার্থীরা জড়িত কিনা তা তদন্তে প্রমাণ হবে। এজন্য ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন দেবেন
২ দিন আগেপ্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন
আগের মোবাইল সেটে নতুন সরবরাহ করা সিম নিয়মিত চালু রাখলে শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়। সে কারণে গ্রামীণের করপোরেট নম্বর ব্যবহার করতে প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনাগ্রহ দেখা দেয়
সিটি ইউনিভার্সিটি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ড্যাফোডিলের শিক্ষার্থীরা জড়িত কিনা তা তদন্তে প্রমাণ হবে। এজন্য ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন দেবেন