নিজস্ব প্রতিবেদক

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চাঁবিপ্রবি) ভাড়া ভবনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. পেয়ার আহমেদের কক্ষ সাজাতে ব্যয় হয়েছে ২০ লাখ টাকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজস্ব বাজেট থেকে এ অর্থ ব্যয় করার অভিযোগ উঠেছে। যদিও এ খাত থেকে ভাড়া ভবনের সাজসজ্জায় ব্যয়ের এখতিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নেই বলে জানিয়েছে তদারক সংস্থা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চাঁদপুর সদরের কুমিল্লা রোডের ওয়াপদা এলাকার খলিশাঢুলী এলাকার একটি ভাড়া ভবনে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই), ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইসিটি) এবং বিবিএ—এই তিন বিভাগের ৯টি ব্যাচের ক্লাসের জন্য মোট ছয়টি শ্রেণিকক্ষ ছিল বিশ্ববিদ্যালয়টির।
প্রতি বিভাগের জন্য দুটি করে শ্রেণিকক্ষে কোনোমতে পাঠদান দেওয়া হতো। এ ছয় শ্রেণিকক্ষের মধ্যে একটি কক্ষ নতুন করে সাজানো হয়েছে। বর্তমানে এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কক্ষ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আগে থেকেই শ্রেণিকক্ষের সংকট ছিল। সেখানে আইসিটি বিভাগের একটি কক্ষ বাতিল হওয়ায় সংকট আরও বাড়বে। উপাচার্যের জন্য আলাদা একটি কক্ষ থাকার পরও আইসিটি বিভাগের শ্রেণিকক্ষকে উপাচার্যের কক্ষ বানানো এবং ভাড়া ভবনে এ ধরনের সাজসজ্জার প্রয়োজন ছিল না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘ভাড়া ভবনে রাজস্ব বাজেট থেকে রুম রেনোভেশনের জন্য এমন খরচ করা হলে ইউজিসির অডিট আপত্তি হবে, বিষয়টি জানার পরও উপাচার্য কিংবা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এ ব্যয় করেছেন। কী কারণে করেছেন, সেটি তারাই ভালো বলতে পারবেন।’
অনুসন্ধানে জানা গেছে, আইসিটি বিভাগের যে কক্ষের সাজসজ্জা করা হয়েছে, সেটি ৬২৫ বর্গফুটের। কেবল অভ্যন্তরীণ সজ্জায় এ কক্ষের জন্য ব্যয় করা হয়েছে ১৫ লাখ টাকা। এ ছাড়া দুটি এসির জন্য ২ লাখ, চেয়ার-টেবিলের জন্য ১ লাখ ও সোফার জন্য ২ লাখ টাকা ব্যয় দেখানো হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য অধ্যাপক ড. পেয়ার আহমেদ বলেন, ‘রুম সাজানোর বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা করেছেন। এখানে টয়লেটের ব্যবস্থা নেই। বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করতে হলে অনেক কিছুরই প্রয়োজন রয়েছে। যখন যেটা প্রয়োজন হয়েছে, সেটা কেনা হয়েছে।’
এ বিষয়ে ইউজিসির অর্থ, হিসাব ও বাজেট বিভাগের পরিচালক মো. রেজাউল করিম হাওলাদার বলেন, ‘সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ভাড়া ভবনে এ ধরনের ডেকোরেশন করা যায় না। চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এমন কিছু করেছে কি না, আমার জানা নেই।’
ভাড়া ভবনের জন্য রাজস্ব বাজেট থেকে অর্থ ব্যয় করা যায় না বলে জানিয়েছেন ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটে থাকলে আমরা তদন্ত দল পাঠাব। তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে পরবর্তী সময়ে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চাঁবিপ্রবি) ভাড়া ভবনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. পেয়ার আহমেদের কক্ষ সাজাতে ব্যয় হয়েছে ২০ লাখ টাকা। বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজস্ব বাজেট থেকে এ অর্থ ব্যয় করার অভিযোগ উঠেছে। যদিও এ খাত থেকে ভাড়া ভবনের সাজসজ্জায় ব্যয়ের এখতিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নেই বলে জানিয়েছে তদারক সংস্থা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চাঁদপুর সদরের কুমিল্লা রোডের ওয়াপদা এলাকার খলিশাঢুলী এলাকার একটি ভাড়া ভবনে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই), ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (আইসিটি) এবং বিবিএ—এই তিন বিভাগের ৯টি ব্যাচের ক্লাসের জন্য মোট ছয়টি শ্রেণিকক্ষ ছিল বিশ্ববিদ্যালয়টির।
প্রতি বিভাগের জন্য দুটি করে শ্রেণিকক্ষে কোনোমতে পাঠদান দেওয়া হতো। এ ছয় শ্রেণিকক্ষের মধ্যে একটি কক্ষ নতুন করে সাজানো হয়েছে। বর্তমানে এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কক্ষ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আগে থেকেই শ্রেণিকক্ষের সংকট ছিল। সেখানে আইসিটি বিভাগের একটি কক্ষ বাতিল হওয়ায় সংকট আরও বাড়বে। উপাচার্যের জন্য আলাদা একটি কক্ষ থাকার পরও আইসিটি বিভাগের শ্রেণিকক্ষকে উপাচার্যের কক্ষ বানানো এবং ভাড়া ভবনে এ ধরনের সাজসজ্জার প্রয়োজন ছিল না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘ভাড়া ভবনে রাজস্ব বাজেট থেকে রুম রেনোভেশনের জন্য এমন খরচ করা হলে ইউজিসির অডিট আপত্তি হবে, বিষয়টি জানার পরও উপাচার্য কিংবা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা এ ব্যয় করেছেন। কী কারণে করেছেন, সেটি তারাই ভালো বলতে পারবেন।’
অনুসন্ধানে জানা গেছে, আইসিটি বিভাগের যে কক্ষের সাজসজ্জা করা হয়েছে, সেটি ৬২৫ বর্গফুটের। কেবল অভ্যন্তরীণ সজ্জায় এ কক্ষের জন্য ব্যয় করা হয়েছে ১৫ লাখ টাকা। এ ছাড়া দুটি এসির জন্য ২ লাখ, চেয়ার-টেবিলের জন্য ১ লাখ ও সোফার জন্য ২ লাখ টাকা ব্যয় দেখানো হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপাচার্য অধ্যাপক ড. পেয়ার আহমেদ বলেন, ‘রুম সাজানোর বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা করেছেন। এখানে টয়লেটের ব্যবস্থা নেই। বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা করতে হলে অনেক কিছুরই প্রয়োজন রয়েছে। যখন যেটা প্রয়োজন হয়েছে, সেটা কেনা হয়েছে।’
এ বিষয়ে ইউজিসির অর্থ, হিসাব ও বাজেট বিভাগের পরিচালক মো. রেজাউল করিম হাওলাদার বলেন, ‘সরকারি নিয়ম অনুযায়ী ভাড়া ভবনে এ ধরনের ডেকোরেশন করা যায় না। চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এমন কিছু করেছে কি না, আমার জানা নেই।’
ভাড়া ভবনের জন্য রাজস্ব বাজেট থেকে অর্থ ব্যয় করা যায় না বলে জানিয়েছেন ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটে থাকলে আমরা তদন্ত দল পাঠাব। তদন্ত প্রতিবেদনের আলোকে পরবর্তী সময়ে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন কার্যক্রম ২ নভেম্বর থেকে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে
২ দিন আগে
দেশের প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও তাদের মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। বর্তমানে একজন সহকারী শিক্ষক ১৩তম গ্রেডে যোগদান করে মোট ১৭ হাজার ৬৫০ টাকা বেতন পান, যা বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়
৩ দিন আগে
প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার
৬ দিন আগে
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন
৬ দিন আগে২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন কার্যক্রম ২ নভেম্বর থেকে ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে
দেশের প্রায় ৩ লাখ ৮০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করলেও তাদের মর্যাদা ও আর্থিক নিরাপত্তা দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত। বর্তমানে একজন সহকারী শিক্ষক ১৩তম গ্রেডে যোগদান করে মোট ১৭ হাজার ৬৫০ টাকা বেতন পান, যা বর্তমান বাজারমূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়
প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন