নিজস্ব প্রতিবেদক
চার বছর ধরে নতুন কোনো বই বের করেনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রকাশনা সংস্থা। এবারও মেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টলে আগের বের করা বই বিক্রি হচ্ছে। এতে স্টলটিতে মানুষের তেমন আনাগোনা নেই,বিক্রিও কম।
জানা গেছে, ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থার নতুন কোনো বই নেই। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় অমর একুশে গ্রন্থমেলার বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে গিয়ে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে স্টল একেবারেই ফাঁকা। কোনো পাঠক বা বইপ্রেমী ছিল না আশপাশে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমান একাধিক শিক্ষার্থী বলছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক শিক্ষক গবেষণায় যুক্ত। অনেকে প্রতি বছর একাধিক বই বের করেন। তবে প্রকাশনা সংস্থা থেকে প্রকাশের আগ্রহ দেখান না নানা জটিলতার কারণে। এ বিষয়ে আরও উদ্যোগী হয়ে নতুন নতুন বই বের করতে হবে। এতে প্রতিষ্ঠানটির বইয়ের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়বে।
মেলার তিন দিনে হাতেগোনা কয়েকটি বই বিক্রি হয়েছে বলে জানান স্টল প্রতিনিধিরা। বইয়ের ক্যাটালগ বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ২০২১ এবং ২০২৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থা থেকে কোনো বই বা জার্নাল প্রকাশিত হয়নি।
২০২২ সালে মুহাম্মদ সুলতান হোসাইনের Soil Classification-এর দ্বিতীয় সংস্করণ ও কবির চৌধুরীর Greco-Roman Drama-এর পুনঃমুদ্রণ বের হয়। ২০২৩ সালে সৈয়দ গিয়াসুদ্দিন আহমেদের Public Personnel Administration in Bangladesh-এর দ্বিতীয় প্রকাশনা বের হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশনা সংস্থার স্টল প্রতিনিধি বলেন, মেলা সবে শুরু হয়েছে। বিক্রিও তেমন নেই। এ সংস্থার বই বের করার প্রক্রিয়া অনেক ধীর, তাই শিক্ষকরা আগ্রহ দেখান না।
চার বছর ধরে নতুন কোনো বই বের করেনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) প্রকাশনা সংস্থা। এবারও মেলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টলে আগের বের করা বই বিক্রি হচ্ছে। এতে স্টলটিতে মানুষের তেমন আনাগোনা নেই,বিক্রিও কম।
জানা গেছে, ২০২১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থার নতুন কোনো বই নেই। সোমবার (৩ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় অমর একুশে গ্রন্থমেলার বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে গিয়ে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে স্টল একেবারেই ফাঁকা। কোনো পাঠক বা বইপ্রেমী ছিল না আশপাশে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ও বর্তমান একাধিক শিক্ষার্থী বলছেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক শিক্ষক গবেষণায় যুক্ত। অনেকে প্রতি বছর একাধিক বই বের করেন। তবে প্রকাশনা সংস্থা থেকে প্রকাশের আগ্রহ দেখান না নানা জটিলতার কারণে। এ বিষয়ে আরও উদ্যোগী হয়ে নতুন নতুন বই বের করতে হবে। এতে প্রতিষ্ঠানটির বইয়ের প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়বে।
মেলার তিন দিনে হাতেগোনা কয়েকটি বই বিক্রি হয়েছে বলে জানান স্টল প্রতিনিধিরা। বইয়ের ক্যাটালগ বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, ২০২১ এবং ২০২৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশনা সংস্থা থেকে কোনো বই বা জার্নাল প্রকাশিত হয়নি।
২০২২ সালে মুহাম্মদ সুলতান হোসাইনের Soil Classification-এর দ্বিতীয় সংস্করণ ও কবির চৌধুরীর Greco-Roman Drama-এর পুনঃমুদ্রণ বের হয়। ২০২৩ সালে সৈয়দ গিয়াসুদ্দিন আহমেদের Public Personnel Administration in Bangladesh-এর দ্বিতীয় প্রকাশনা বের হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকাশনা সংস্থার স্টল প্রতিনিধি বলেন, মেলা সবে শুরু হয়েছে। বিক্রিও তেমন নেই। এ সংস্থার বই বের করার প্রক্রিয়া অনেক ধীর, তাই শিক্ষকরা আগ্রহ দেখান না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অংশ নিতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেএ পর্যন্ত এ আন্দোলনে অন্তত ৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ২ অনশনকারী প্রশাসনের আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে চলে যান। প্রথমে ১০ কার্যদিবসে ইউজিসি সিদ্ধান্ত জানানোর জন্য সময় চেয়ে নেয় উপাচার্য এবং পরে অক্টোবরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এই আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে ফেলেন বেরোবির শিক্ষার্থীরা
৭ ঘণ্টা আগেশিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
১ দিন আগেইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে
১ দিন আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অংশ নিতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে।
এ পর্যন্ত এ আন্দোলনে অন্তত ৬ জন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এর আগে মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) ২ অনশনকারী প্রশাসনের আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে চলে যান। প্রথমে ১০ কার্যদিবসে ইউজিসি সিদ্ধান্ত জানানোর জন্য সময় চেয়ে নেয় উপাচার্য এবং পরে অক্টোবরের মধ্যেই নির্বাচন হবে এই আশ্বাসে অনশন ভেঙ্গে ফেলেন বেরোবির শিক্ষার্থীরা
শিক্ষক সংকট আমাদের শিক্ষার মানকে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত করছে। যে কয়জন শিক্ষক আছেন, তাদের বেশিরভাগই প্রভাষক। অথচ অধ্যাপক কিংবা সহযোগী অধ্যাপক নেই বললেই চলে। এতে করে মানসম্মত শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে
ইমি বাম গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট থেকে ভিপি পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কিন্তু শেখ হাসিনাকে ডাকসুর আজীবন সদস্য করার পক্ষে দেওয়া তার বক্তব্যটি আবার ভাইরাল হয়েছে