ঢাকা বোর্ডে ৩৭ হাজার ৬৮ জন
নিজস্ব প্রতিবেদক

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেছে সরকার। এতে পাস করেছেন ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ পরীক্ষার্থী। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে ঢাকা বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৭ হাজার ৬৮ জন
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সভাকক্ষে ফলাফলের পরিসংখ্যান তুলে ধরেন বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবীর।
জিপিএ-৫ পাওয়া পরীক্ষার্থীদের মধ্যে- ঢাকা বোর্ডে ৩৭ হাজার ৬৮ জন, রাজশাহী বোর্ডে ২২ হাজার ৩২৭ জন, কুমিল্লা বোর্ডে ৯ হাজার ৯০২ জন, যশোর বোর্ডে ১৫ হাজার ৪১০ জন, চট্টগ্রাম বোর্ডে ১১ হাজার ৮৪৩ জন, বরিশাল বোর্ডে ৩ হাজার ১১৪ জন, সিলেট বোর্ডে ৩ হাজার ৬১৪ জন, দিনাজপুর বোর্ডে ১৫ হাজার ৬২ জন, ময়মনসিংহ বোর্ডে ৬ হাজার ৬৭৮ জন, মাদ্রাসা বোর্ডে ৯ হাজার ৬৬ জন এবং কারিগরি বোর্ডে ৪ হাজার ৯৪৮ জন।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট পাসের হার ৬৮.৪৫ শতাংশ। পাসের হারে শীর্ষ রয়েছে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড। এই বোর্ডে পাসের হার ৭৭.৬৩ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যশোর শিক্ষা বোর্ড। পাসের হার ৭৩.৬৯ শতাংশ।
এছাড়া কারিগরিতে পাসের হার ৭৩.৬৩ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭২.০৭ শতাংশ, মাদ্রাসায় ৬৮.০৯ শতাংশ, সিলেটে ৬৮.৫৭ শতাংশ, ঢাকা বোর্ডে ৬৭.৫১ শতাংশ, দিনাজপুরে ৬৭.০৩ শতাংশ, কুমিল্লায় ৬৩.৬০ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৫৮.২২ শতাংশ এবং বরিশাল বোর্ডে ৫৬.৩৮ শতাংশ।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১৯ লাখ ২৮ হাজার ৯৭০ জন। এর মধ্যে ছাত্রী ৯ লাখ ৬৭ হাজার ৭৩৯ জন এবং ছাত্র ৯ লাখ ৬১ হাজার ২৩১ জন।
সারা দেশের ৩ হাজার ৭১৫টি কেন্দ্রে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। গত ১০ এপ্রিল পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হয় ১৩ মে। মাত্র দুই মাসের মধ্যেই এবার ফল প্রকাশ করা হলো। ফল প্রস্তুত হয়েছে বাস্তব মূল্যায়ন নীতির ভিত্তিতে।
এ বছর ফলাফল প্রকাশে ছিল না কোনো আনুষ্ঠানিকতা। অনাড়ম্বরভাবে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা ফলাফল প্রকাশিত হয়।
প্রসঙ্গত, ১০ এপ্রিল ৯টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। গত ১৩ মে পরীক্ষা শেষ হয়।

চলতি বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেছে সরকার। এতে পাস করেছেন ১৩ লাখ ৩ হাজার ৪২৬ পরীক্ষার্থী। এদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ১ লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে ঢাকা বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩৭ হাজার ৬৮ জন
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের সভাকক্ষে ফলাফলের পরিসংখ্যান তুলে ধরেন বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা সমন্বয় কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. খন্দোকার এহসানুল কবীর।
জিপিএ-৫ পাওয়া পরীক্ষার্থীদের মধ্যে- ঢাকা বোর্ডে ৩৭ হাজার ৬৮ জন, রাজশাহী বোর্ডে ২২ হাজার ৩২৭ জন, কুমিল্লা বোর্ডে ৯ হাজার ৯০২ জন, যশোর বোর্ডে ১৫ হাজার ৪১০ জন, চট্টগ্রাম বোর্ডে ১১ হাজার ৮৪৩ জন, বরিশাল বোর্ডে ৩ হাজার ১১৪ জন, সিলেট বোর্ডে ৩ হাজার ৬১৪ জন, দিনাজপুর বোর্ডে ১৫ হাজার ৬২ জন, ময়মনসিংহ বোর্ডে ৬ হাজার ৬৭৮ জন, মাদ্রাসা বোর্ডে ৯ হাজার ৬৬ জন এবং কারিগরি বোর্ডে ৪ হাজার ৯৪৮ জন।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় মোট পাসের হার ৬৮.৪৫ শতাংশ। পাসের হারে শীর্ষ রয়েছে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ড। এই বোর্ডে পাসের হার ৭৭.৬৩ শতাংশ। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে যশোর শিক্ষা বোর্ড। পাসের হার ৭৩.৬৯ শতাংশ।
এছাড়া কারিগরিতে পাসের হার ৭৩.৬৩ শতাংশ, চট্টগ্রামে ৭২.০৭ শতাংশ, মাদ্রাসায় ৬৮.০৯ শতাংশ, সিলেটে ৬৮.৫৭ শতাংশ, ঢাকা বোর্ডে ৬৭.৫১ শতাংশ, দিনাজপুরে ৬৭.০৩ শতাংশ, কুমিল্লায় ৬৩.৬০ শতাংশ, ময়মনসিংহে ৫৮.২২ শতাংশ এবং বরিশাল বোর্ডে ৫৬.৩৮ শতাংশ।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, এবার ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১৯ লাখ ২৮ হাজার ৯৭০ জন। এর মধ্যে ছাত্রী ৯ লাখ ৬৭ হাজার ৭৩৯ জন এবং ছাত্র ৯ লাখ ৬১ হাজার ২৩১ জন।
সারা দেশের ৩ হাজার ৭১৫টি কেন্দ্রে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। গত ১০ এপ্রিল পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হয় ১৩ মে। মাত্র দুই মাসের মধ্যেই এবার ফল প্রকাশ করা হলো। ফল প্রস্তুত হয়েছে বাস্তব মূল্যায়ন নীতির ভিত্তিতে।
এ বছর ফলাফল প্রকাশে ছিল না কোনো আনুষ্ঠানিকতা। অনাড়ম্বরভাবে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা ফলাফল প্রকাশিত হয়।
প্রসঙ্গত, ১০ এপ্রিল ৯টি সাধারণ শিক্ষাবোর্ড, কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ও মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হয়। গত ১৩ মে পরীক্ষা শেষ হয়।


প্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার
২ দিন আগে
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন
২ দিন আগে
আগের মোবাইল সেটে নতুন সরবরাহ করা সিম নিয়মিত চালু রাখলে শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়। সে কারণে গ্রামীণের করপোরেট নম্বর ব্যবহার করতে প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনাগ্রহ দেখা দেয়
২ দিন আগে
সিটি ইউনিভার্সিটি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ড্যাফোডিলের শিক্ষার্থীরা জড়িত কিনা তা তদন্তে প্রমাণ হবে। এজন্য ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন দেবেন
৩ দিন আগেপ্রতিবেদকের এমন প্রশ্নের জবাবে ঢাকা বোর্ড কর্মকর্তারা বলেন, গত বছর এসএসসি পরীক্ষা হয়েছিলো ১৬ এপ্রিল, এবার আমাদের টার্গেট আছে ৩০ এপ্রিল শুরু করার
পদটি বিলুপ্ত হওয়ায় এখন আগের মতোই প্রভাষকরা সরাসরি সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন। প্রভাষকরা চাকরির ১০ বছর পূর্তিতে জাতীয় বেতন স্কেলের গ্রেড ৯ থেকে ৮ প্রাপ্য হবেন এবং ধারাবাহিকভাবে এমপিওভুক্তির ১৬ বছর পূর্তিতে সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পাবেন
আগের মোবাইল সেটে নতুন সরবরাহ করা সিম নিয়মিত চালু রাখলে শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়। সে কারণে গ্রামীণের করপোরেট নম্বর ব্যবহার করতে প্রতিষ্ঠানগুলোতে অনাগ্রহ দেখা দেয়
সিটি ইউনিভার্সিটি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় ড্যাফোডিলের শিক্ষার্থীরা জড়িত কিনা তা তদন্তে প্রমাণ হবে। এজন্য ৬ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা এক সপ্তাহের মধ্যে প্রতিবেদন দেবেন