অনলাইন ডেস্ক

ভারতের অভিনেত্রী ও বর্তমান সংসদ সদস্য কঙ্গনা রানাউত ফের শিরোনামে এলেন রাজনীতি নিয়ে তার বিস্ফোরক মন্তব্যের কারণে। মাণ্ডি কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত এই সংসদ সদস্যের প্রথম বর্ষপূর্তি এখনো বাকি, এরই মধ্যে তার রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা নিয়ে খোলামেলা মন্তব্য করেছেন তিনি।
তার ভাষায়, ‘আপনি যদি একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হন তাহলে আপনার জন্য রাজনীতি আর পেশা হিসাবে থাকবে না। আপনার সেক্ষেত্রে একটি চাকরিরও দরকার পড়বে পাশাপাশি। আপনি যদি একজন সৎ মানুষ হন তাহলে তো আপনাকে অবশ্যই একটি চাকরি খুঁজতেই হবে রাজনীতি করার পাশাপাশি।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাজনীতি করে যা উপার্জন হয় তাতে জীবনধারণ করা ভীষণই কঠিন। একজন সংসদ সদস্য যে বেতন পান তাতে তার সঠিক জীবনযাপনে অনেক সমস্যা আসবেই। আসতে বাধ্য।’
সাংসদ হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে কঙ্গনা জানান, ‘এই দেশে একজন সংসদ সদস্যকে বেতন দেওয়া হয় তার থেকে বাড়ির সহকারীদের বেতন দেওয়ার পর ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা মতো হাতে থাকে। এরপর সেই টাকায় কেন্দ্রের বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখতে গেলেও অনেক খরচ পড়ে। কারণ সেসব জায়গা অনেকটা দূরে। কোনো কোনো জায়গা তো প্রত্যন্ত অঞ্চলে। তাই রাজনীতি করার পাশাপাশি আপনাকে কোনো না কোনো পেশায় যুক্ত থাকতে হবে। যেমন বহু সাংসদ রয়েছেন যারা আইনজীবি বা যাদের কোনো ব্যবসা রয়েছে।’
এর আগেও এক পডকাস্ট সাক্ষাৎকারে রাজনীতি নিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেন কঙ্গনা। তিনি বলেছিলেন, ‘আমি বেশ বুঝতে পারছি, রাজনীতি একেবারে অন্যরকম একটা কাজ। মূলত সমাজসেবা করা। একেবারেই বলব না- আমি এটা উপভোগ করছি। অতীত অভিজ্ঞতাও নেই। তাই আমি কোনোদিন মানুষের সেবা করব বলে ভাবিনি।’
তার এই মন্তব্য ঘিরে অনেকেই মনে করছেন, মাত্র এক বছরের মধ্যেই রাজনীতিকে ঘিরে মনোভাব বদলেছেন অভিনেত্রী-রাজনীতিক কঙ্গনা রানাউত।

ভারতের অভিনেত্রী ও বর্তমান সংসদ সদস্য কঙ্গনা রানাউত ফের শিরোনামে এলেন রাজনীতি নিয়ে তার বিস্ফোরক মন্তব্যের কারণে। মাণ্ডি কেন্দ্র থেকে নির্বাচিত এই সংসদ সদস্যের প্রথম বর্ষপূর্তি এখনো বাকি, এরই মধ্যে তার রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা নিয়ে খোলামেলা মন্তব্য করেছেন তিনি।
তার ভাষায়, ‘আপনি যদি একজন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হন তাহলে আপনার জন্য রাজনীতি আর পেশা হিসাবে থাকবে না। আপনার সেক্ষেত্রে একটি চাকরিরও দরকার পড়বে পাশাপাশি। আপনি যদি একজন সৎ মানুষ হন তাহলে তো আপনাকে অবশ্যই একটি চাকরি খুঁজতেই হবে রাজনীতি করার পাশাপাশি।’
তিনি আরও বলেন, ‘রাজনীতি করে যা উপার্জন হয় তাতে জীবনধারণ করা ভীষণই কঠিন। একজন সংসদ সদস্য যে বেতন পান তাতে তার সঠিক জীবনযাপনে অনেক সমস্যা আসবেই। আসতে বাধ্য।’
সাংসদ হিসেবে কাজের অভিজ্ঞতা নিয়ে কঙ্গনা জানান, ‘এই দেশে একজন সংসদ সদস্যকে বেতন দেওয়া হয় তার থেকে বাড়ির সহকারীদের বেতন দেওয়ার পর ৫০ থেকে ৬০ হাজার টাকা মতো হাতে থাকে। এরপর সেই টাকায় কেন্দ্রের বিভিন্ন জায়গা ঘুরে দেখতে গেলেও অনেক খরচ পড়ে। কারণ সেসব জায়গা অনেকটা দূরে। কোনো কোনো জায়গা তো প্রত্যন্ত অঞ্চলে। তাই রাজনীতি করার পাশাপাশি আপনাকে কোনো না কোনো পেশায় যুক্ত থাকতে হবে। যেমন বহু সাংসদ রয়েছেন যারা আইনজীবি বা যাদের কোনো ব্যবসা রয়েছে।’
এর আগেও এক পডকাস্ট সাক্ষাৎকারে রাজনীতি নিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করেন কঙ্গনা। তিনি বলেছিলেন, ‘আমি বেশ বুঝতে পারছি, রাজনীতি একেবারে অন্যরকম একটা কাজ। মূলত সমাজসেবা করা। একেবারেই বলব না- আমি এটা উপভোগ করছি। অতীত অভিজ্ঞতাও নেই। তাই আমি কোনোদিন মানুষের সেবা করব বলে ভাবিনি।’
তার এই মন্তব্য ঘিরে অনেকেই মনে করছেন, মাত্র এক বছরের মধ্যেই রাজনীতিকে ঘিরে মনোভাব বদলেছেন অভিনেত্রী-রাজনীতিক কঙ্গনা রানাউত।


দক্ষিণী সিনেমার সুপারস্টার রজনীকান্ত ও অভিনেতা ধানুশের বাড়িতে বোমা আছে এমন খবর ছড়িয়ে পড়ায় চেন্নাইয়ে তুমুল হুলস্থূল শুরু হয়েছে
২ দিন আগে
তাঁর ইস্কেমিক স্ট্রোক হয়েছে এবং মাইল্ড হার্ট অ্যাটাকও শনাক্ত হয়েছে। বর্তমানে তিনি নিউরোলজিস্ট, কার্ডিওলজিস্ট ও ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন আছেন
৩ দিন আগে
র আগে সালমান শাহ এর সাবেক স্ত্রী এবং খলনায়ক আশরাফুল হক ডনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত
৪ দিন আগে
সে সময়ে আমার বয়স ছিল কম। আমার সঙ্গে অনেক পলিটিকস করা হয়েছে। আমি পলিটিকসের শিকার। সেগুলো তখন বুঝতে পারিনি। এখন মনে পড়লে বুঝতে পারি কতটা পলিটিকসের মধ্যে দিয়ে আমাকে এগিয়ে যেতে হয়েছে
৫ দিন আগেদক্ষিণী সিনেমার সুপারস্টার রজনীকান্ত ও অভিনেতা ধানুশের বাড়িতে বোমা আছে এমন খবর ছড়িয়ে পড়ায় চেন্নাইয়ে তুমুল হুলস্থূল শুরু হয়েছে
তাঁর ইস্কেমিক স্ট্রোক হয়েছে এবং মাইল্ড হার্ট অ্যাটাকও শনাক্ত হয়েছে। বর্তমানে তিনি নিউরোলজিস্ট, কার্ডিওলজিস্ট ও ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন আছেন
র আগে সালমান শাহ এর সাবেক স্ত্রী এবং খলনায়ক আশরাফুল হক ডনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত
সে সময়ে আমার বয়স ছিল কম। আমার সঙ্গে অনেক পলিটিকস করা হয়েছে। আমি পলিটিকসের শিকার। সেগুলো তখন বুঝতে পারিনি। এখন মনে পড়লে বুঝতে পারি কতটা পলিটিকসের মধ্যে দিয়ে আমাকে এগিয়ে যেতে হয়েছে