অনলাইন ডেস্ক
তেলেগু অভিনেতা ও পদ্মশ্রী পুরস্কারপ্রাপ্ত কোটা শ্রীনিবাস রাও মারা গেছেন। হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় আজ রোববার সকালে হায়দরাবাদের জুবিলি হিলসের ফিল্মনগরের নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় এ অভিনেতার। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। মাত্র তিন দিন আগেই উদ্যাপন করেছিলেন নিজের জন্মদিন।
চার দশকের বেশি সময় ধরে সিনেমায় সক্রিয় থাকা কোটা শ্রীনিবাস রাও তেলেগু, তামিল, কন্নড়, হিন্দি—মোট চারটি ভাষায় ৭৫০টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তাঁর অভিষেক ঘটে ১৯৭৮ সালে তেলেগু ছবি ‘প্রাণম খরিদু’র মাধ্যমে। খলনায়ক, কমেডি কিংবা পার্শ্বচরিত্র—সব ধরনের চরিত্রেই ছিলেন সমান দক্ষ। ২০০৫ সালে বলিউডে অভিষেক ঘটে রাম গোপাল ভার্মার ‘সরকার’ ছবিতে ‘সিলভার মনি’ চরিত্রের মাধ্যমে।
তাঁর কিছু উল্লেখযোগ্য ছবি হলো ‘আহা না পেল্লান্তা!’, ‘প্রতিঘাতনা’, ‘খাইদি নাম্বার ৭৮৬ ’ ও ‘শিবা’। অসাধারণ অভিনয় তাঁকে এনে দেয় পদ্মশ্রী (২০১৫), ৯টি নন্দী অ্যাওয়ার্ডসহ বহু সম্মাননা।
রাজনৈতিক অঙ্গনেও সক্রিয় ছিলেন তিনি। ১৯৯৯ সালে বিজয়ওয়াড়া পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়ে বিধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ২০০৪ পর্যন্ত।
শ্রীনিবাস রাওয়ের মৃত্যুর খবরে শোকস্তব্ধ তেলেগু চলচ্চিত্রজগৎ। সহকর্মী, ভক্ত ও রাজনৈতিক নেতারা শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। অভিনেতা বিষ্ণু মানচু এক্সে লিখেছেন, ‘শব্দের ঊর্ধ্বে এক কিংবদন্তি। শ্রীকোটা শ্রীনিবাস গারুর মৃত্যু আমার হৃদয় ভারাক্রান্ত করেছে। একজন অসাধারণ অভিনেতা, বিরল প্রতিভাধর মানুষ; যিনি প্রতিটি চরিত্রকে প্রাণ দিয়েছেন অনন্য দক্ষতায়। আমি তাঁর সঙ্গে অনেক ছবিতে কাজ করেছি, তাঁর অভিনয় দেখে বড় হয়েছি। তাঁর শিল্প, হাসি, আত্মা আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবে।’
তেলেগু অভিনেতা ও পদ্মশ্রী পুরস্কারপ্রাপ্ত কোটা শ্রীনিবাস রাও মারা গেছেন। হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় আজ রোববার সকালে হায়দরাবাদের জুবিলি হিলসের ফিল্মনগরের নিজ বাসভবনে মৃত্যু হয় এ অভিনেতার। তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। মাত্র তিন দিন আগেই উদ্যাপন করেছিলেন নিজের জন্মদিন।
চার দশকের বেশি সময় ধরে সিনেমায় সক্রিয় থাকা কোটা শ্রীনিবাস রাও তেলেগু, তামিল, কন্নড়, হিন্দি—মোট চারটি ভাষায় ৭৫০টিরও বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তাঁর অভিষেক ঘটে ১৯৭৮ সালে তেলেগু ছবি ‘প্রাণম খরিদু’র মাধ্যমে। খলনায়ক, কমেডি কিংবা পার্শ্বচরিত্র—সব ধরনের চরিত্রেই ছিলেন সমান দক্ষ। ২০০৫ সালে বলিউডে অভিষেক ঘটে রাম গোপাল ভার্মার ‘সরকার’ ছবিতে ‘সিলভার মনি’ চরিত্রের মাধ্যমে।
তাঁর কিছু উল্লেখযোগ্য ছবি হলো ‘আহা না পেল্লান্তা!’, ‘প্রতিঘাতনা’, ‘খাইদি নাম্বার ৭৮৬ ’ ও ‘শিবা’। অসাধারণ অভিনয় তাঁকে এনে দেয় পদ্মশ্রী (২০১৫), ৯টি নন্দী অ্যাওয়ার্ডসহ বহু সম্মাননা।
রাজনৈতিক অঙ্গনেও সক্রিয় ছিলেন তিনি। ১৯৯৯ সালে বিজয়ওয়াড়া পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বিজেপি প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত হয়ে বিধায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ২০০৪ পর্যন্ত।
শ্রীনিবাস রাওয়ের মৃত্যুর খবরে শোকস্তব্ধ তেলেগু চলচ্চিত্রজগৎ। সহকর্মী, ভক্ত ও রাজনৈতিক নেতারা শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। অভিনেতা বিষ্ণু মানচু এক্সে লিখেছেন, ‘শব্দের ঊর্ধ্বে এক কিংবদন্তি। শ্রীকোটা শ্রীনিবাস গারুর মৃত্যু আমার হৃদয় ভারাক্রান্ত করেছে। একজন অসাধারণ অভিনেতা, বিরল প্রতিভাধর মানুষ; যিনি প্রতিটি চরিত্রকে প্রাণ দিয়েছেন অনন্য দক্ষতায়। আমি তাঁর সঙ্গে অনেক ছবিতে কাজ করেছি, তাঁর অভিনয় দেখে বড় হয়েছি। তাঁর শিল্প, হাসি, আত্মা আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবে।’
চালু হওয়ার ৩ দিনের মাথায় ক্যানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশের সারেতে হামলার মুখে পড়ল কৌতুকাভিনেতা কপিল শর্মার ক্যাফে।স্থানীয় সময় শুক্রবার রাতে ‘ক্যাপস ক্যাফে’তে এলোপাথাড়ি গুলি চালানো হয়।
১ দিন আগেএক বছরের মধ্যেই রাজনীতিকে ঘিরে মনোভাব বদলেছেন অভিনেত্রী-রাজনীতিক কঙ্গনা রানাউত
২ দিন আগেকেন’ শিরোনামের একটি স্যাড-রোমান্টিক ঘরানার গানে একসঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন মা ও মেয়ে
৪ দিন আগেআগামীকাল শুক্রবার মুক্তি পাবে রাজকুমার রাও অভিনীত ছবি ‘মালিক
৪ দিন আগেপদ্মশ্রী , ৯টি নন্দী অ্যাওয়ার্ডসহ বহু সম্মাননা প্রাপ্ত অভিনেতা
চালু হওয়ার ৩ দিনের মাথায় ক্যানাডার ব্রিটিশ কলম্বিয়া প্রদেশের সারেতে হামলার মুখে পড়ল কৌতুকাভিনেতা কপিল শর্মার ক্যাফে।স্থানীয় সময় শুক্রবার রাতে ‘ক্যাপস ক্যাফে’তে এলোপাথাড়ি গুলি চালানো হয়।
এক বছরের মধ্যেই রাজনীতিকে ঘিরে মনোভাব বদলেছেন অভিনেত্রী-রাজনীতিক কঙ্গনা রানাউত
কেন’ শিরোনামের একটি স্যাড-রোমান্টিক ঘরানার গানে একসঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন মা ও মেয়ে