বিনোদন ডেস্ক

এবারের ঈদুল ফিতরে মুক্তি পেয়েছে সিয়াম আহমেদ ও শবনম বুবলী অভিনীত আলোচিত সিনেমা ‘জংলি’। মুক্তির পর থেকেই সিনেমাটি দর্শক হৃদয় ছুঁয়ে গেছে। বিশেষ করে, সিয়াম-বুবলী জুটির অভিনয় প্রশংসা কুড়িয়েছে দর্শক ও সমালোচক উভয়ের কাছ থেকেই।
বর্তমানে ঢালিউডের প্রথম সারির নায়িকাদের তালিকায় অগ্রভাগেই রয়েছেন শবনম বুবলী। প্রায় প্রতি ঈদেই তার কোনো না কোনো সিনেমা বড় পর্দায় মুক্তি পাচ্ছে, যা প্রমাণ করে তার জনপ্রিয়তা ও কাজের প্রতি প্রতিশ্রুতি।
ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে শুটিং সেট-সবখানেই পেশাদারিত্ব বজায় রাখার জন্য বুবলীর রয়েছে আলাদা সুনাম। শুটিংয়ে সময়নিষ্ঠা, শৃঙ্খলা ও পরিশ্রম- সব মিলিয়ে তাকে ঘিরে রয়েছে এক ইতিবাচক ভাবমূর্তি।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে খল অভিনেতা মিশা সওদাগর বুবলীর এই পেশাদারিত্বের প্রশংসা করেন অকপটে। তিনি বলেন, শুটিং সেটে যখন বুবলী বসে থাকে, তাকে দেখে মনে হয় না একজন নায়িকা বসে আছেন। বাতাসও যেন তার পাশে এসে নড়েচড়ে না। এতটাই ডিসিপ্লিন তার ভেতরে।
মিশার মতে, বুবলীর আরেকটি দারুণ গুণ হলো- মানুষকে সম্মান করতে জানা। তার ভাষায়, মানুষকে সম্মান করতে পারাটাও কিন্তু বড় এক গুণ। বুবলী সেটা জানে এবং মানে।
তবে শুধু প্রশংসাতেই সীমাবদ্ধ থাকেননি মিশা। অভিজ্ঞ এই অভিনেতা ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ থেকেই বুবলীর উদ্দেশে দিয়েছেন একটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ।
তিনি বলেন, জীবন তো একটাই। যত ছাড় দিবা, তত ভালো থাকবা। সব কিছুতে ছাড় দেওয়া শিখো, তখন দেখবা জীবন অনেক সহজ হবে। যত বেশি ছাড় দিবা, তত ভালো।
মিশা সওদাগরের এমন উষ্ণ প্রশংসা ও পরামর্শে স্পষ্ট- বুবলী শুধু বড় পর্দার নায়িকা নন, বরং শুদ্ধ অভিনয় ও মানবিক গুণে পরিপূর্ণ একজন শিল্পী, যার প্রতি সহশিল্পীদেরও রয়েছে অগাধ শ্রদ্ধা।

এবারের ঈদুল ফিতরে মুক্তি পেয়েছে সিয়াম আহমেদ ও শবনম বুবলী অভিনীত আলোচিত সিনেমা ‘জংলি’। মুক্তির পর থেকেই সিনেমাটি দর্শক হৃদয় ছুঁয়ে গেছে। বিশেষ করে, সিয়াম-বুবলী জুটির অভিনয় প্রশংসা কুড়িয়েছে দর্শক ও সমালোচক উভয়ের কাছ থেকেই।
বর্তমানে ঢালিউডের প্রথম সারির নায়িকাদের তালিকায় অগ্রভাগেই রয়েছেন শবনম বুবলী। প্রায় প্রতি ঈদেই তার কোনো না কোনো সিনেমা বড় পর্দায় মুক্তি পাচ্ছে, যা প্রমাণ করে তার জনপ্রিয়তা ও কাজের প্রতি প্রতিশ্রুতি।
ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে শুটিং সেট-সবখানেই পেশাদারিত্ব বজায় রাখার জন্য বুবলীর রয়েছে আলাদা সুনাম। শুটিংয়ে সময়নিষ্ঠা, শৃঙ্খলা ও পরিশ্রম- সব মিলিয়ে তাকে ঘিরে রয়েছে এক ইতিবাচক ভাবমূর্তি।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে খল অভিনেতা মিশা সওদাগর বুবলীর এই পেশাদারিত্বের প্রশংসা করেন অকপটে। তিনি বলেন, শুটিং সেটে যখন বুবলী বসে থাকে, তাকে দেখে মনে হয় না একজন নায়িকা বসে আছেন। বাতাসও যেন তার পাশে এসে নড়েচড়ে না। এতটাই ডিসিপ্লিন তার ভেতরে।
মিশার মতে, বুবলীর আরেকটি দারুণ গুণ হলো- মানুষকে সম্মান করতে জানা। তার ভাষায়, মানুষকে সম্মান করতে পারাটাও কিন্তু বড় এক গুণ। বুবলী সেটা জানে এবং মানে।
তবে শুধু প্রশংসাতেই সীমাবদ্ধ থাকেননি মিশা। অভিজ্ঞ এই অভিনেতা ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধ থেকেই বুবলীর উদ্দেশে দিয়েছেন একটি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ।
তিনি বলেন, জীবন তো একটাই। যত ছাড় দিবা, তত ভালো থাকবা। সব কিছুতে ছাড় দেওয়া শিখো, তখন দেখবা জীবন অনেক সহজ হবে। যত বেশি ছাড় দিবা, তত ভালো।
মিশা সওদাগরের এমন উষ্ণ প্রশংসা ও পরামর্শে স্পষ্ট- বুবলী শুধু বড় পর্দার নায়িকা নন, বরং শুদ্ধ অভিনয় ও মানবিক গুণে পরিপূর্ণ একজন শিল্পী, যার প্রতি সহশিল্পীদেরও রয়েছে অগাধ শ্রদ্ধা।


দক্ষিণী সিনেমার সুপারস্টার রজনীকান্ত ও অভিনেতা ধানুশের বাড়িতে বোমা আছে এমন খবর ছড়িয়ে পড়ায় চেন্নাইয়ে তুমুল হুলস্থূল শুরু হয়েছে
২ দিন আগে
তাঁর ইস্কেমিক স্ট্রোক হয়েছে এবং মাইল্ড হার্ট অ্যাটাকও শনাক্ত হয়েছে। বর্তমানে তিনি নিউরোলজিস্ট, কার্ডিওলজিস্ট ও ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন আছেন
৩ দিন আগে
র আগে সালমান শাহ এর সাবেক স্ত্রী এবং খলনায়ক আশরাফুল হক ডনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত
৩ দিন আগে
সে সময়ে আমার বয়স ছিল কম। আমার সঙ্গে অনেক পলিটিকস করা হয়েছে। আমি পলিটিকসের শিকার। সেগুলো তখন বুঝতে পারিনি। এখন মনে পড়লে বুঝতে পারি কতটা পলিটিকসের মধ্যে দিয়ে আমাকে এগিয়ে যেতে হয়েছে
৪ দিন আগেদক্ষিণী সিনেমার সুপারস্টার রজনীকান্ত ও অভিনেতা ধানুশের বাড়িতে বোমা আছে এমন খবর ছড়িয়ে পড়ায় চেন্নাইয়ে তুমুল হুলস্থূল শুরু হয়েছে
তাঁর ইস্কেমিক স্ট্রোক হয়েছে এবং মাইল্ড হার্ট অ্যাটাকও শনাক্ত হয়েছে। বর্তমানে তিনি নিউরোলজিস্ট, কার্ডিওলজিস্ট ও ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিশেষজ্ঞদের তত্ত্বাবধানে চিকিৎসাধীন আছেন
র আগে সালমান শাহ এর সাবেক স্ত্রী এবং খলনায়ক আশরাফুল হক ডনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেন আদালত
সে সময়ে আমার বয়স ছিল কম। আমার সঙ্গে অনেক পলিটিকস করা হয়েছে। আমি পলিটিকসের শিকার। সেগুলো তখন বুঝতে পারিনি। এখন মনে পড়লে বুঝতে পারি কতটা পলিটিকসের মধ্যে দিয়ে আমাকে এগিয়ে যেতে হয়েছে