নিখাদ খবর ডেস্ক
দেশের প্রখ্যাত লালনশিল্পী ফরিদা পারভীন শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালের ভর্তি হন। বর্তমানে আইসিইউতে রয়েছেন তিনি। শিল্পীর ছেলে ইমাম জাফর নোমানী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শনিবার তাকে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে জানা গেছে।
ফরিদা পারভীনের স্বামী যন্ত্রসংগীত শিল্পী গাজী আবদুল হাকিম বলেন, ‘ফরিদা পারভীনকে এখন হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে রাখা হয়েছে। তার ফুসফুসে পানি জমেছে। এ ছাড়া আরও কয়েকটি জটিলতা রয়েছে।’
এদিকে ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থা নিয়ে তার চিকিৎসক আশীষ কুমার চক্রবর্তী গণমাধ্যমকে বলেছেন, তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে তিনি ভর্তি হয়েছেন। প্রয়োজনীয় সকল পরীক্ষা–নিরীক্ষা শেষে তাকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে।
ফরিদা পারভীন ১৯৮৭ সালে সংগীতাঙ্গনে বিশেষ অবদানের জন্য একুশে পদক পান। এ ছাড়া ২০০৮ সালে তিনি জাপান সরকারের পক্ষ থেকে ‘ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচার’ পুরস্কারও পেয়েছেন। সেরা প্লে-ব্যাক গায়িকা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পেয়েছেন ১৯৯৩ সালে।
দেশের প্রখ্যাত লালনশিল্পী ফরিদা পারভীন শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালের ভর্তি হন। বর্তমানে আইসিইউতে রয়েছেন তিনি। শিল্পীর ছেলে ইমাম জাফর নোমানী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। শনিবার তাকে রাজধানীর একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় বলে জানা গেছে।
ফরিদা পারভীনের স্বামী যন্ত্রসংগীত শিল্পী গাজী আবদুল হাকিম বলেন, ‘ফরিদা পারভীনকে এখন হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে রাখা হয়েছে। তার ফুসফুসে পানি জমেছে। এ ছাড়া আরও কয়েকটি জটিলতা রয়েছে।’
এদিকে ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থা নিয়ে তার চিকিৎসক আশীষ কুমার চক্রবর্তী গণমাধ্যমকে বলেছেন, তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা নিয়ে তিনি ভর্তি হয়েছেন। প্রয়োজনীয় সকল পরীক্ষা–নিরীক্ষা শেষে তাকে আইসিইউতে রাখা হয়েছে।
ফরিদা পারভীন ১৯৮৭ সালে সংগীতাঙ্গনে বিশেষ অবদানের জন্য একুশে পদক পান। এ ছাড়া ২০০৮ সালে তিনি জাপান সরকারের পক্ষ থেকে ‘ফুকুওয়াকা এশিয়ান কালচার’ পুরস্কারও পেয়েছেন। সেরা প্লে-ব্যাক গায়িকা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও পেয়েছেন ১৯৯৩ সালে।