নিজস্ব প্রতিবেদক
লন্ডনে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তার জন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আজারবাইজানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলনুর মামাদভের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
তবে তিনি কবে দেশের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি।
৭৯ বছর বয়সী সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী লন্ডনে চিকিৎসা শেষে এখন বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় রয়েছেন। বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন, তিনি শিগগিরই দেশে ফিরে আসবেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘যুক্তরাজ্য থেকে বেগম খালেদা জিয়ার ফেরার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করার বিষয়ে কাজ করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।’
এর আগে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে খালেদা জিয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যেসব সুবিধা পাওয়ার কথা তার আওতায় এ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সবকিছু ঠিক থাকলে সামনের মাসেই লন্ডন থেকে দেশে ফিরছেন বিএনপি চেয়ারপারসন। তার সঙ্গে তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান এবং খালেদা জিয়ার প্রয়াত ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শার্মিলা রহমানেরও দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার-অ্যাম্বুলেন্সে গত ৭ জানুয়ারি লন্ডনের হিথ্রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পৌঁছান বেগম খালেদা জিয়া। ইমিগ্রেশন থেকে সরাসরি তাকে নেওয়া হয় লন্ডন ক্লিনিকে। সেখানে অধ্যাপক জন প্যাট্রিক কেনেডির তত্ত্বাবধানে চলে চিকিৎসা।
খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ নানা শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন। চিকিৎসা শেষে তিনি এখন সুস্থ্য আছেন বলে জানিয়েছেন তার চিকিৎসকরা।
লন্ডনে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তার জন্য একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।
মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) বিকেলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আজারবাইজানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলনুর মামাদভের সাথে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।
তবে তিনি কবে দেশের উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি।
৭৯ বছর বয়সী সাবেক এ প্রধানমন্ত্রী লন্ডনে চিকিৎসা শেষে এখন বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় রয়েছেন। বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন, তিনি শিগগিরই দেশে ফিরে আসবেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, ‘যুক্তরাজ্য থেকে বেগম খালেদা জিয়ার ফেরার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করার বিষয়ে কাজ করছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।’
এর আগে, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে খালেদা জিয়া সাবেক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে যেসব সুবিধা পাওয়ার কথা তার আওতায় এ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সবকিছু ঠিক থাকলে সামনের মাসেই লন্ডন থেকে দেশে ফিরছেন বিএনপি চেয়ারপারসন। তার সঙ্গে তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান এবং খালেদা জিয়ার প্রয়াত ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শার্মিলা রহমানেরও দেশে ফেরার কথা রয়েছে।
কাতারের আমিরের পাঠানো বিশেষ এয়ার-অ্যাম্বুলেন্সে গত ৭ জানুয়ারি লন্ডনের হিথ্রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পৌঁছান বেগম খালেদা জিয়া। ইমিগ্রেশন থেকে সরাসরি তাকে নেওয়া হয় লন্ডন ক্লিনিকে। সেখানে অধ্যাপক জন প্যাট্রিক কেনেডির তত্ত্বাবধানে চলে চিকিৎসা।
খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ নানা শারীরিক অসুস্থতায় ভুগছিলেন। চিকিৎসা শেষে তিনি এখন সুস্থ্য আছেন বলে জানিয়েছেন তার চিকিৎসকরা।
নির্বাচন কমিশনের উপ সচিব রাশেদুল ইসলাম জানিয়েছে, লালগালা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সের লক, অফিসিয়াল সিল, মার্কিং সিল, বড় হোসিয়ান ব্যাগ, ছোট হোসিয়ান ব্যাগ সামগ্রীর চাহিদার কিছু অংশ সরববাহ শুরু হয়েছে
২ ঘণ্টা আগে৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার লালমাটিয়া এলাকা থেকে পাভেলকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। পরদিন তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকার সিএমএম আদালত
৩ ঘণ্টা আগেআমরা তারুণ্যের শক্তিকে উদ্যাপন করছি। এটিই আমাদের জাতির চালিকাশক্তি। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, যখন একটি দেশের যুবসমাজ সক্রিয়, উদ্যমী এবং উদ্ভাবনী শক্তিতে বলীয়ান হয়, তখন কোনো প্রতিবন্ধকতাই তাদের অগ্রযাত্রাকে থামিয়ে রাখতে পারে না
৩ ঘণ্টা আগেবিষয়টি নজরে আসার পর পুলিশ সদর দপ্তরের ডিসিপ্লিন উইং তদন্ত শুরু করে। তদন্তে মিলনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হয়। তদন্ত শেষে তার কর্মকাণ্ডকে সরকারি কর্মচারী আইন অনুযায়ী ‘অসদাচরণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়
৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনের উপ সচিব রাশেদুল ইসলাম জানিয়েছে, লালগালা, স্বচ্ছ ব্যালট বাক্সের লক, অফিসিয়াল সিল, মার্কিং সিল, বড় হোসিয়ান ব্যাগ, ছোট হোসিয়ান ব্যাগ সামগ্রীর চাহিদার কিছু অংশ সরববাহ শুরু হয়েছে
৪ সেপ্টেম্বর ঢাকার লালমাটিয়া এলাকা থেকে পাভেলকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। পরদিন তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকার সিএমএম আদালত
আমরা তারুণ্যের শক্তিকে উদ্যাপন করছি। এটিই আমাদের জাতির চালিকাশক্তি। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, যখন একটি দেশের যুবসমাজ সক্রিয়, উদ্যমী এবং উদ্ভাবনী শক্তিতে বলীয়ান হয়, তখন কোনো প্রতিবন্ধকতাই তাদের অগ্রযাত্রাকে থামিয়ে রাখতে পারে না
বিষয়টি নজরে আসার পর পুলিশ সদর দপ্তরের ডিসিপ্লিন উইং তদন্ত শুরু করে। তদন্তে মিলনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ সত্য প্রমাণিত হয়। তদন্ত শেষে তার কর্মকাণ্ডকে সরকারি কর্মচারী আইন অনুযায়ী ‘অসদাচরণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়