নিজস্ব প্রতিবেদক

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত ১৪তম ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাতে দেশে ফিরলেন তিনি।
শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্সে (IPACC) অংশগ্রহণ শেষে শুক্রবার রাতে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান দেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন।
গত ২৩-২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের সেনাপ্রধানরা মৈত্রী ও সহযোগিতা জোরদার, অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মতবিনিময় এবং আঞ্চলিক সংকটে সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে আলোচনা করেন। এ সম্মেলনে সেনাবাহিনী প্রধান ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের বহুমাত্রিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রতিযোগিতার পরিবর্তে অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি তিনি মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি, পেশাদারিত্ব ও গঠনমূলক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
সফরকালে সেনাবাহিনী প্রধান যুক্তরাষ্ট্রের আর্মি প্যাসিফিক কমান্ডের কমান্ডিং জেনারেল জেনারেল রোনাল্ড প্যাটরিক ক্লার্ক এবং মালয়েশিয়ার সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল তান সেরি দাতো’ শ্রী মুহাম্মদ হাফিজুদ্দেইন জান্তানের সঙ্গে পৃথকভাবে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি, পেশাগত উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ, প্রতিরক্ষা উৎপাদনে প্রযুক্তি হস্তান্তর, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা বিষয়ক পারস্পরিক সহযোগিতা এবং যৌথ প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন বিষয়াদি আলোচনা করেন।

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত ১৪তম ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) রাতে দেশে ফিরলেন তিনি।
শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্সে (IPACC) অংশগ্রহণ শেষে শুক্রবার রাতে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান দেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন।
গত ২৩-২৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের সেনাপ্রধানরা মৈত্রী ও সহযোগিতা জোরদার, অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় মতবিনিময় এবং আঞ্চলিক সংকটে সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণের বিষয়ে আলোচনা করেন। এ সম্মেলনে সেনাবাহিনী প্রধান ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের বহুমাত্রিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রতিযোগিতার পরিবর্তে অংশীদারিত্ব ও সহযোগিতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। পাশাপাশি তিনি মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি, পেশাদারিত্ব ও গঠনমূলক সম্পৃক্ততার মাধ্যমে আঞ্চলিক শান্তি ও স্থিতিশীলতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
সফরকালে সেনাবাহিনী প্রধান যুক্তরাষ্ট্রের আর্মি প্যাসিফিক কমান্ডের কমান্ডিং জেনারেল জেনারেল রোনাল্ড প্যাটরিক ক্লার্ক এবং মালয়েশিয়ার সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল তান সেরি দাতো’ শ্রী মুহাম্মদ হাফিজুদ্দেইন জান্তানের সঙ্গে পৃথকভাবে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। সাক্ষাৎকালে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আধুনিকায়ন ও সক্ষমতা বৃদ্ধি, পেশাগত উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণ, প্রতিরক্ষা উৎপাদনে প্রযুক্তি হস্তান্তর, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন, আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা বিষয়ক পারস্পরিক সহযোগিতা এবং যৌথ প্রশিক্ষণসহ বিভিন্ন বিষয়াদি আলোচনা করেন।

সুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীরা ৪৪তম বিসিএসের সম্পূরক ফল সোমবারের (৩ নভেম্বর) মধ্যেই প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন। তাঁদের অভিযোগ, পিএসসি ইচ্ছাকৃতভাবে ফল প্রকাশে বিলম্ব করছে
২৫ মিনিট আগে
রাজনৈতিক দলগুলো যারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের অংশ ছিলেন, তারা ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা ও সংগ্রামের ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। তারা একসঙ্গে আন্দোলন করেছেন, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এবং নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সরকারকে নির্দেশনা দেবেন
১ ঘণ্টা আগে
তিনি নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে এ দায়িত্ব পালন করবেন এবং বিধি মোতাবেক দায়িত্ব ভাতা প্রাপ্য হবেন
২ ঘণ্টা আগে
নিহতের পরিবারকে তাৎক্ষণিক সহায়তার পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদে আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে
৩ ঘণ্টা আগেসুপারিশপ্রাপ্ত প্রার্থীরা ৪৪তম বিসিএসের সম্পূরক ফল সোমবারের (৩ নভেম্বর) মধ্যেই প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন। তাঁদের অভিযোগ, পিএসসি ইচ্ছাকৃতভাবে ফল প্রকাশে বিলম্ব করছে
রাজনৈতিক দলগুলো যারা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের অংশ ছিলেন, তারা ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা ও সংগ্রামের ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন। তারা একসঙ্গে আন্দোলন করেছেন, নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এবং নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে সরকারকে নির্দেশনা দেবেন
তিনি নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত হিসেবে এ দায়িত্ব পালন করবেন এবং বিধি মোতাবেক দায়িত্ব ভাতা প্রাপ্য হবেন
নিহতের পরিবারকে তাৎক্ষণিক সহায়তার পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদে আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে