নিজস্ব প্রতিবেদক
বর্তমানে সব স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নির্বাচন একসঙ্গে করার প্রস্তাব করেছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন। আগামী জুনের মধ্যে দেশের সব স্থানীয় সরকারের নির্বাচন সম্পন্ন করা যেতে পারে বলে জানিয়েছে তারা।
চলতি বছরের জুনের মধ্যে সব সমতল ও পাহাড়ের ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলেও মনে করে কমিশন।
আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
বর্তমানে নতুন একটি স্বচ্ছ ক্যানভাসে নতুন ছবি আঁকা সম্ভব উল্লেখ করে কমিশন বলেছে, নির্বাচনের পূর্বে অনেক প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হওয়ার বিষয়টি নিয়ে আইনি জটিলতার উদ্ভব হতে পারে। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় সংসদীয় পদ্ধতি চালু করার আলোচনা দীর্ঘদিন ধরে জনপরিসরে থাকলেও কোনো সুযোগ সৃষ্টি হয়নি। এখন সে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী মার্চ/এপ্রিল ২০২৫ এর মধ্যে একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে ৫টি প্রতিষ্ঠানের জন্য দুটি একীভূত স্থানীয় সরকার আইন প্রণয়ন করা যেতে পারে। এই আইনের বলে আগামী জুন, ২০২৫ এর মধ্যে সব সমতল ও পাহাড়ের ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা যেতে পারে। প্রস্তাবিত ‘স্থানীয় সরকার কমিশন’ এ বিষয়ে বিস্তারিত কাজ এপ্রিল এর আগে সমাপ্ত করতে পারে।
প্রতিবেদনে সংস্কার কমিশন আরও জানায়, প্রস্তাবিত ‘স্থানীয় সরকার কমিশন’ এ বিষয়ে বিস্তারিত কাজ এপ্রিলের আগে সমাপ্ত করতে পারে। তবে জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে সরকার, রাজনৈতিক দলগুলো ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে একটি ঐক্যমত্য প্রতিষ্ঠিত হলেই তা সম্ভবপর হবে।
স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের সুপারিশে বলা হয়, পার্বত্য জেলা পরিষদ ও আঞ্চলিক পরিষদ আইনকে সংসদীয় কাঠামোতে সংস্থাপিত করে আইন সংশোধন করে জুন, ২০২৫ এর মধ্যে পাহাড়ের তিনটি জেলা পরিষদের নির্বাচনও সমাপ্ত হতে পারে।
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদকে প্রধান করে আট সদস্যের স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন গঠন করে। কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন–ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ফেরদৌস আরফিনা ওসমান, সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দিন, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান, বিআইএসএসের পরিচালক ড. মাহফুজ কবির, নারী উদ্যোগ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক মাসুদা খাতুন শেফালী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. তারিকুল ইসলাম ও একজন শিক্ষার্থী প্রতিনিধি।
বর্তমানে সব স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নির্বাচন একসঙ্গে করার প্রস্তাব করেছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন। আগামী জুনের মধ্যে দেশের সব স্থানীয় সরকারের নির্বাচন সম্পন্ন করা যেতে পারে বলে জানিয়েছে তারা।
চলতি বছরের জুনের মধ্যে সব সমতল ও পাহাড়ের ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলেও মনে করে কমিশন।
আজ শনিবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।
বর্তমানে নতুন একটি স্বচ্ছ ক্যানভাসে নতুন ছবি আঁকা সম্ভব উল্লেখ করে কমিশন বলেছে, নির্বাচনের পূর্বে অনেক প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হওয়ার বিষয়টি নিয়ে আইনি জটিলতার উদ্ভব হতে পারে। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থায় সংসদীয় পদ্ধতি চালু করার আলোচনা দীর্ঘদিন ধরে জনপরিসরে থাকলেও কোনো সুযোগ সৃষ্টি হয়নি। এখন সে সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী মার্চ/এপ্রিল ২০২৫ এর মধ্যে একটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে ৫টি প্রতিষ্ঠানের জন্য দুটি একীভূত স্থানীয় সরকার আইন প্রণয়ন করা যেতে পারে। এই আইনের বলে আগামী জুন, ২০২৫ এর মধ্যে সব সমতল ও পাহাড়ের ইউনিয়ন পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা, সিটি করপোরেশন ও জেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা যেতে পারে। প্রস্তাবিত ‘স্থানীয় সরকার কমিশন’ এ বিষয়ে বিস্তারিত কাজ এপ্রিল এর আগে সমাপ্ত করতে পারে।
প্রতিবেদনে সংস্কার কমিশন আরও জানায়, প্রস্তাবিত ‘স্থানীয় সরকার কমিশন’ এ বিষয়ে বিস্তারিত কাজ এপ্রিলের আগে সমাপ্ত করতে পারে। তবে জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে সরকার, রাজনৈতিক দলগুলো ও নির্বাচন কমিশনের মধ্যে একটি ঐক্যমত্য প্রতিষ্ঠিত হলেই তা সম্ভবপর হবে।
স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের সুপারিশে বলা হয়, পার্বত্য জেলা পরিষদ ও আঞ্চলিক পরিষদ আইনকে সংসদীয় কাঠামোতে সংস্থাপিত করে আইন সংশোধন করে জুন, ২০২৫ এর মধ্যে পাহাড়ের তিনটি জেলা পরিষদের নির্বাচনও সমাপ্ত হতে পারে।
অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদকে প্রধান করে আট সদস্যের স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন গঠন করে। কমিশনের অন্য সদস্যরা হলেন–ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. ফেরদৌস আরফিনা ওসমান, সাবেক সচিব এ এম এম নাসির উদ্দিন, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান, বিআইএসএসের পরিচালক ড. মাহফুজ কবির, নারী উদ্যোগ কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক মাসুদা খাতুন শেফালী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. তারিকুল ইসলাম ও একজন শিক্ষার্থী প্রতিনিধি।
বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৮২ জন কর্মকর্তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপনে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
৯ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করেছেন। আজ মঙ্গলবার উপদেষ্টা পদ থেকে পদত্যাগ করেন তিনি। নতুন রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব নিতে তিনি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানা যায়। আগামী শুক্রবার আত্মপ্রকাশ করছে নতুন রাজনৈতিক দল।
১৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পিলখানায় বীর সেনা সদস্যদের নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর অনেকগুলো বছর ধরে জাতি হিসেবে আমাদের নানা বিভ্রান্তিতে রাখা হয়েছে। রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ এই নির্মমতার সুবিচার নিশ্চিত করতে দায়বদ্ধ।
১৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী সরকারে আমলে রাতারাতী ধনী হয়ে যান লক্ষিপুরের এক দম্পতি। গড়েন সম্পদের পাহাড়। এই দম্পত্তির কোম্পানির নাম ফাস্ট এস এস এন্টারপ্রাইজ প্রাইভেট লিমিটেড। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন আবু সাদেক ও চেয়ারম্যান হয়েছেন তার প্রিয়তমা স্ত্রী হালিমা আইরীন।
১ দিন আগেবাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৮২ জন কর্মকর্তাকে বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আজ মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা পৃথক তিনটি প্রজ্ঞাপনে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করেছেন। আজ মঙ্গলবার উপদেষ্টা পদ থেকে পদত্যাগ করেন তিনি। নতুন রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব নিতে তিনি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানা যায়। আগামী শুক্রবার আত্মপ্রকাশ করছে নতুন রাজনৈতিক দল।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পিলখানায় বীর সেনা সদস্যদের নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর অনেকগুলো বছর ধরে জাতি হিসেবে আমাদের নানা বিভ্রান্তিতে রাখা হয়েছে। রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ এই নির্মমতার সুবিচার নিশ্চিত করতে দায়বদ্ধ।
আওয়ামী সরকারে আমলে রাতারাতী ধনী হয়ে যান লক্ষিপুরের এক দম্পতি। গড়েন সম্পদের পাহাড়। এই দম্পত্তির কোম্পানির নাম ফাস্ট এস এস এন্টারপ্রাইজ প্রাইভেট লিমিটেড। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন আবু সাদেক ও চেয়ারম্যান হয়েছেন তার প্রিয়তমা স্ত্রী হালিমা আইরীন।