উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
খাগড়াছড়ি
আজ শনিবার রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন প্রকল্পের আওতায় পার্বত্য জেলা সমূহের ভূমি ব্যবস্থাপনা ডিজিটালাইজেশন সংক্রান্ত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা আরও বলেন,
পার্বত্য অঞ্চলে ল্যান্ড হোল্ডিং অনেকটাই কমিউনিটি ভিত্তিক, যা থেকে বেরিয়ে এসে জমির সত্ত্ব ও অংশ ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিশ্চিত করতে হবে। শুধু ইশারা দিয়ে জমি পরিমাপের দিন শেষ। এক জায়গা অনেকের কাছে বিক্রি হয়। হেডম্যান ও কার্বারীদের কাছে প্রতারণা বন্ধের কোনো কৌশল জানা নাই। পার্বত্য অঞ্চলে ভূমি জটিলতার কারণেই এখানে দরিদ্রতা বেশি। পার্বত্য চট্টগ্রামে পরিবেশবান্ধব ভূমি ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে হবে। ভূমির দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে ডিজিটালাইজেশনের বিকল্প নাই।
কর্মশালায় উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা আসন্ন দুর্গাপূজা ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুষ্ঠান কঠিন চীবর দান নিরাপদ ও আনন্দঘন পরিবেশে উদ্যাপনের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিকভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনকে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করেন।
কর্মশালায় ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এমদাদুল হক চৌধুরী ভূমি ব্যবস্থাপনা সহজিকরণ সংক্রান্ত একটি প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন। সিনিয়র সচিব এএসএম সালেহ আহমেদ বলেন, ভূমি ব্যবস্থাপনায় সবচেয়ে বেশি নাগরিক হয়রানির শিকার হয়। প্রধান উপদেষ্টা চান হয়রানিমুক্ত ভূমি ব্যবস্থাপনা এবং মন্ত্রণালয় সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
সভায় পার্বত্য জেলাসমূহে ভূমি ব্যবস্থাপনাকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়।
কর্মশালা শেষে বিকেলে একই স্থানে তিন পার্বত্য জেলার সার্কেল চীফ, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, জেলা প্রশাসক, হেডম্যান ও কার্বারীদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ভূমি উন্নয়ন কর পুনঃনির্ধারণ, রেকর্ড রুমের তথ্য হেডম্যানদের সাথে সমন্বয় করে স্ক্যানিং করে সংরক্ষণ করা, প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, বাজার ফান্ড সংক্রান্ত বিষয় আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার মাধ্যমে নিষ্পত্তি এবং রাঙ্গামাটি এসি ল্যান্ড অফিস ভবন নির্মাণসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হয়।
চট্টগ্রাম বিভাগের ভারপ্রাপ্ত বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ নূরুল্লাহ নূরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এএসএম সালেহ আহমেদ, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) অনুপ কুমার চাকমা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এমদাদুল হক চৌধুরী, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কৃষিবিদ কাজল তালুকদার, খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেফালিকা ত্রিপুরা, তিন পার্বত্য জেলার জেলা প্রশাসকগণ, হেডম্যান-কার্বারীগণ, সাংবাদিকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
আজ শনিবার রাঙ্গামাটি জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে জেলা প্রশাসক সম্মেলন কক্ষে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ভূমি ব্যবস্থাপনা অটোমেশন প্রকল্পের আওতায় পার্বত্য জেলা সমূহের ভূমি ব্যবস্থাপনা ডিজিটালাইজেশন সংক্রান্ত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা আরও বলেন,
পার্বত্য অঞ্চলে ল্যান্ড হোল্ডিং অনেকটাই কমিউনিটি ভিত্তিক, যা থেকে বেরিয়ে এসে জমির সত্ত্ব ও অংশ ডিজিটাল পদ্ধতিতে নিশ্চিত করতে হবে। শুধু ইশারা দিয়ে জমি পরিমাপের দিন শেষ। এক জায়গা অনেকের কাছে বিক্রি হয়। হেডম্যান ও কার্বারীদের কাছে প্রতারণা বন্ধের কোনো কৌশল জানা নাই। পার্বত্য অঞ্চলে ভূমি জটিলতার কারণেই এখানে দরিদ্রতা বেশি। পার্বত্য চট্টগ্রামে পরিবেশবান্ধব ভূমি ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে হবে। ভূমির দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে ডিজিটালাইজেশনের বিকল্প নাই।
কর্মশালায় উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা আসন্ন দুর্গাপূজা ও বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের ধর্মীয় অনুষ্ঠান কঠিন চীবর দান নিরাপদ ও আনন্দঘন পরিবেশে উদ্যাপনের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট সকলকে আন্তরিকভাবে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনকে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের নির্দেশনা প্রদান করেন।
কর্মশালায় ভূমি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এমদাদুল হক চৌধুরী ভূমি ব্যবস্থাপনা সহজিকরণ সংক্রান্ত একটি প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন। সিনিয়র সচিব এএসএম সালেহ আহমেদ বলেন, ভূমি ব্যবস্থাপনায় সবচেয়ে বেশি নাগরিক হয়রানির শিকার হয়। প্রধান উপদেষ্টা চান হয়রানিমুক্ত ভূমি ব্যবস্থাপনা এবং মন্ত্রণালয় সে লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে।
সভায় পার্বত্য জেলাসমূহে ভূমি ব্যবস্থাপনাকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনার বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা হয়।
কর্মশালা শেষে বিকেলে একই স্থানে তিন পার্বত্য জেলার সার্কেল চীফ, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান, জেলা প্রশাসক, হেডম্যান ও কার্বারীদের নিয়ে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ভূমি উন্নয়ন কর পুনঃনির্ধারণ, রেকর্ড রুমের তথ্য হেডম্যানদের সাথে সমন্বয় করে স্ক্যানিং করে সংরক্ষণ করা, প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা, বাজার ফান্ড সংক্রান্ত বিষয় আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার মাধ্যমে নিষ্পত্তি এবং রাঙ্গামাটি এসি ল্যান্ড অফিস ভবন নির্মাণসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে আলোচনা হয়।
চট্টগ্রাম বিভাগের ভারপ্রাপ্ত বিভাগীয় কমিশনার মোহাম্মদ নূরুল্লাহ নূরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন ভূমি মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এএসএম সালেহ আহমেদ, পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) অনুপ কুমার চাকমা, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এমদাদুল হক চৌধুরী, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান কৃষিবিদ কাজল তালুকদার, খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেফালিকা ত্রিপুরা, তিন পার্বত্য জেলার জেলা প্রশাসকগণ, হেডম্যান-কার্বারীগণ, সাংবাদিকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী বলেন, সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অনাস্থা, তা দূর করতে আইনি বাধ্যবাধকতা থাকতে হবে। দলগুলো নিজেদের কথা বলছে। কিন্তু যে সন্ধিক্ষণ জনগণ ধারণ করছে, তাতে তারা জাতীয় ঐকমত্য চায়
৫ ঘণ্টা আগেআঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বাধনের পরে বিএলআরআই আঞ্চলিক কেন্দ্রে কর্মশালা আয়োজন করা হয়। উক্ত কর্মশালায় যোগ দেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি নেপালের রাজনৈতিক পরিস্থিতির সময় প্রাণহানির ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই এবং আহত সকলের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি
৯ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ১৬ অক্টোবর হাইকোর্ট বিভাগের ১২ জন বিচারপতির বিষয়ে অভিযোগের প্রেক্ষিতে প্রধান বিচারপতি তাদের বেঞ্চ প্রদান থেকে বিরত থাকেন। তাদের মধ্যে একজন (বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিন) গত ৩০ জানুয়ারি রাষ্ট্রপতিকে উদ্দেশ্য করে নিজ স্বাক্ষরযুক্ত পত্রের মাধ্যমে পদত্যাগ করেন
১২ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত (অব.) সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে বিদ্যমান ভূমি সমস্যা সকলকে সাথে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী বলেন, সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অনাস্থা, তা দূর করতে আইনি বাধ্যবাধকতা থাকতে হবে। দলগুলো নিজেদের কথা বলছে। কিন্তু যে সন্ধিক্ষণ জনগণ ধারণ করছে, তাতে তারা জাতীয় ঐকমত্য চায়
আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বাধনের পরে বিএলআরআই আঞ্চলিক কেন্দ্রে কর্মশালা আয়োজন করা হয়। উক্ত কর্মশালায় যোগ দেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
সম্প্রতি নেপালের রাজনৈতিক পরিস্থিতির সময় প্রাণহানির ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই এবং আহত সকলের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি