নিজস্ব প্রতিবেদক

নতুন জনবল নিয়োগ প্রক্রিয়াই এবার পুলিশের চার হাজার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই-নিরস্ত্র) পদে সরাসরি নিয়োগের সিদান্ত নেওয়া হয়েছে । এর মধ্যে দুই হাজার এএসআই নিয়োগ পাবেন সরাসরি; বাকি দুই হাজার পদে কনস্টেবল থেকে পদোন্নতি দেওয়া হবে।
নতুন জনবল নিয়োগ প্রস্তাবে এএসআই নিয়োগের শিক্ষাগত যোগ্যতা সর্বনিম্ন এইচএসসি পাস রাখার কথা বলা হয়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে পারে বলে জানা গেছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কর্মপরিকল্পনা ছাড়া এভাবে এএসআই নিয়োগ হলে এসআই পদোন্নতিতে জটিলতা বাড়বে।
জনপ্রশাসন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চার হাজার এএসআই পদ সৃষ্টির প্রস্তাব শিগগিরই প্রশাসনিক উন্নয়ন-সংক্রান্ত সচিব কমিটির বৈঠকে উঠবে। নতুন পদ সৃষ্টিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে গত জুলাই মাসের শেষ দিকে সম্মতি দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। আর অর্থ বিভাগ সম্মতি দিয়েছে গেল আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে। সচিব কমিটির অনুমোদন পাওয়ার পর প্রস্তাবটি প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে যাবে। প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন পাওয়ার পরই প্রজ্ঞাপন জারি করবে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়। এরপর নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে পুলিশ সদরদপ্তর।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে প্রথমে আট হাজার এএসআই পদ সৃষ্টির অনুমোদন দিয়েছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ব্যয়ের বিষয়টি বিবেচনা করে অর্থ বিভাগ চার হাজার পদের অনুমোদন দিয়েছে। এই চার হাজার এএসআই নিয়োগ সম্পন্ন হলে পুলিশ বাহিনীতে বছরে ১৩৫ কোটি ৭১ লাখ ৯৩ হাজার টাকা খরচ বাড়বে বলে প্রস্তাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
পদ বাড়ছে অনলাইন জিডি ও তদন্তের জন্য
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, অনলাইনে জিডি, মামলা দায়ের ও তদন্ত কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে এসব পদ সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে অনলাইনের মাধ্যমে যে কোনো ব্যক্তি অভিযোগের বিষয়ে থানায় না গিয়ে জিডি বা মামলা করতে পারবেন– এমন সুবিধা চালু করা হচ্ছে।
প্রস্তাবে আরও বলা হয়, যথাযথ আইন প্রয়োগ, জিডি অনুসন্ধানসহ মামলার তদন্ত, গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশাসনিক ও অপারেশনাল কার্যক্রম সুষ্ঠু সম্পাদনের জন্য এসব জনবল থাকা অত্যাবশ্যক। ২০২৩ সালের ২১ জুন রাজারবাগ পুলিশ মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে অনলাইন জিডি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে এ কার্যক্রম এখনও পুরোপুরি চালু হয়নি। পরীক্ষামূলকভাবে কাজ চলছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে। এর মধ্যে সব অভিযোগের জিডি অনলাইনে নেওয়া হয় না।
জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া বলেন, অনলাইনে জিডি ও তদন্ত কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার দিয়ে নতুন পুলিশ নিয়োগের ক্ষেত্রে অবশ্যই কম্পিউটারে দক্ষতা থাকতে হবে। কম্পিউটারে দক্ষতা না থাকলে কোনো লাভ হবে না। যদি দক্ষ, যোগ্য ব্যক্তিদের স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়, তাহলে পুলিশে আমূল পরিবর্তন আসবে।

নতুন জনবল নিয়োগ প্রক্রিয়াই এবার পুলিশের চার হাজার সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই-নিরস্ত্র) পদে সরাসরি নিয়োগের সিদান্ত নেওয়া হয়েছে । এর মধ্যে দুই হাজার এএসআই নিয়োগ পাবেন সরাসরি; বাকি দুই হাজার পদে কনস্টেবল থেকে পদোন্নতি দেওয়া হবে।
নতুন জনবল নিয়োগ প্রস্তাবে এএসআই নিয়োগের শিক্ষাগত যোগ্যতা সর্বনিম্ন এইচএসসি পাস রাখার কথা বলা হয়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে পারে বলে জানা গেছে। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কর্মপরিকল্পনা ছাড়া এভাবে এএসআই নিয়োগ হলে এসআই পদোন্নতিতে জটিলতা বাড়বে।
জনপ্রশাসন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চার হাজার এএসআই পদ সৃষ্টির প্রস্তাব শিগগিরই প্রশাসনিক উন্নয়ন-সংক্রান্ত সচিব কমিটির বৈঠকে উঠবে। নতুন পদ সৃষ্টিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে গত জুলাই মাসের শেষ দিকে সম্মতি দেয় জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। আর অর্থ বিভাগ সম্মতি দিয়েছে গেল আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে। সচিব কমিটির অনুমোদন পাওয়ার পর প্রস্তাবটি প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে যাবে। প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন পাওয়ার পরই প্রজ্ঞাপন জারি করবে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনিক মন্ত্রণালয়। এরপর নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে পুলিশ সদরদপ্তর।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে প্রথমে আট হাজার এএসআই পদ সৃষ্টির অনুমোদন দিয়েছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ব্যয়ের বিষয়টি বিবেচনা করে অর্থ বিভাগ চার হাজার পদের অনুমোদন দিয়েছে। এই চার হাজার এএসআই নিয়োগ সম্পন্ন হলে পুলিশ বাহিনীতে বছরে ১৩৫ কোটি ৭১ লাখ ৯৩ হাজার টাকা খরচ বাড়বে বলে প্রস্তাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
পদ বাড়ছে অনলাইন জিডি ও তদন্তের জন্য
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে বলা হয়েছে, অনলাইনে জিডি, মামলা দায়ের ও তদন্ত কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে এসব পদ সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ লক্ষ্যে অনলাইনের মাধ্যমে যে কোনো ব্যক্তি অভিযোগের বিষয়ে থানায় না গিয়ে জিডি বা মামলা করতে পারবেন– এমন সুবিধা চালু করা হচ্ছে।
প্রস্তাবে আরও বলা হয়, যথাযথ আইন প্রয়োগ, জিডি অনুসন্ধানসহ মামলার তদন্ত, গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশাসনিক ও অপারেশনাল কার্যক্রম সুষ্ঠু সম্পাদনের জন্য এসব জনবল থাকা অত্যাবশ্যক। ২০২৩ সালের ২১ জুন রাজারবাগ পুলিশ মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে অনলাইন জিডি কার্যক্রম উদ্বোধন করেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তবে এ কার্যক্রম এখনও পুরোপুরি চালু হয়নি। পরীক্ষামূলকভাবে কাজ চলছে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে। এর মধ্যে সব অভিযোগের জিডি অনলাইনে নেওয়া হয় না।
জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ফিরোজ মিয়া বলেন, অনলাইনে জিডি ও তদন্ত কার্যক্রমকে অগ্রাধিকার দিয়ে নতুন পুলিশ নিয়োগের ক্ষেত্রে অবশ্যই কম্পিউটারে দক্ষতা থাকতে হবে। কম্পিউটারে দক্ষতা না থাকলে কোনো লাভ হবে না। যদি দক্ষ, যোগ্য ব্যক্তিদের স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষভাবে নিয়োগ দেওয়া হয়, তাহলে পুলিশে আমূল পরিবর্তন আসবে।

আগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
৬ ঘণ্টা আগে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
৭ ঘণ্টা আগে
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
৭ ঘণ্টা আগে
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো
৭ ঘণ্টা আগেআগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো