গাজীপুর
পুলিশের ওপর আক্রমণ না করতে দেশবাসীর কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের কাজ করতে দিন, অনুগ্রহ করে আমাদের ওপর আক্রমণ করবেন না। আমরা এই সমাজের, আমরা এই দেশেরই নাগরিক। কীভাবে সমাজে স্থিরতা আসবে, যদি আমরা কাজ না করতে পারি। আমরা কাজ করতে না পারলে সুষ্ঠু নির্বাচনের দিকে কীভাবে আগাব।’
আজ বৃহস্পতিবার গাজীপুরের ভোগড়া বাইপাস এলাকায় শিল্প পুলিশ-২ ইউনিটের বিশেষ কল্যাণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আইজিপি বলেন, অনুগ্রহ করে আমাদের ওপর আক্রমণ করবেন না। আমরা তো সমাজ এবং দেশেরই লোক। কীভাবে সমাজে স্থিরতা আসবে আর কীভাবেই বা আমরা অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচনের দিকে এগুবো, যদি আমরা আস্থা না অর্জন করতে পারি। কেন কাজ করতে দিচ্ছেন না? এটা তো টোটালি যুক্তিহীন একটা কাজ।
তিনি বলেন, ৫ই আগস্টের পরে আমাদের কী অবস্থা ছিল আপনারা জানেন। আমাদের কিছু কিছু সদস্য, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যারা সিনিয়র অফিসার, তাদের অতি উৎসাহ বা রাজনৈতিক আনুগত্য দৃশ্যমান ছিল। আমি সরকারী কর্মচারী, আমার কিসের রাজনৈতিক আনুগত্য থাকবে? আমি আ.লীগ-বিএনপি কিছুই বুঝিনা, কিন্তু ওনাদের রাজনৈতিক আনুগত্যের জন্য পুরো পুলিশ বাহিনী কলঙ্কিত হয়েছে। সারা বিশ্বে এখন বলে যে, বাংলাদেশ পুলিশ এত নির্মম কিভাবে হলো?
পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমি মনে করি, মানুষ আগে আমাদেরকে যেভাবে দেখেছে, হঠাৎ করে তারা আমাদেরকে বন্ধু মনে করবে না। হঠাৎ করে আমাদের মনে করবে না, তারা ভিন্ন লোক। এজন্য আপনারা প্রতিদিন আপনাদের মূল্য দিচ্ছেন। এখনও পুলিশ জায়গায় জায়গায় যাচ্ছে, কাজ করতে যাচ্ছে আইন প্রয়োগ করতে যাচ্ছে সেখানে আক্রমনের শিকার হচ্ছে। এমনকি আসামি ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনাও ঘটছে।
তিনি বলেন, কোনো কাজ যখন পুলিশ করে, তখন অবশ্যই এই দায়ভারটা আমার উপর এসে পরে কারণ আমি এখনও এই কাজে বা পেশায় যুক্ত। আমার আত্মীয়-স্বজনরা বলে, তোমরা এগুলা কী করছো? আমাদের যা করার কথা ছিল কিছুই আমরা করিনি বরং আমরা মানুষের বিরুদ্ধে গেছি। এটা কিছু সংখ্যক লোকের উচ্চাভিলাষ, কিছু সংখ্যক লোকের অন্ধ ও অন্যায় রাজনৈতিক আনুগত্যের জন্য হয়েছে।
এ সময় দেশের বিরাট একটা জনগোষ্ঠির আইন না মানার প্রবণতা চলে আসছে উল্লেখ করে আইজিপি আশঙ্কা প্রকাশ করেন, এটি চলমান থাকলে তা দেশের জন্য কোনোভাবেই ভালো নয়। বলেন, দেশের অপরাধ দমন যদি করা না হয়, শৃঙ্খলা যদি না আসে, কোন নাগরিক ভালো থাকতে পারবে? এই ১৮ কোটি লোকের একটা লোকও কি ঘুমাতে পারবে? আপনারা তো খেয়াল করেছেন, যখনই অপরাধ ঘটে যায় তখন কীরকম শুরু হয়। তখন রাত জেগে নিজেদের পাহারা দিতে হয়। এই দায়িত্বটা তো আমার। এখন আমাকে যদি এই দেশের কিছু লোক ভুল বুঝে এবং দায়িত্ব প্রদান করতে না দেয় পুরো সমাজ সমস্যায় পড়বে।
পুলিশের ওপর আক্রমণ না করতে দেশবাসীর কাছে অনুরোধ জানিয়েছেন মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম। তিনি বলেছেন, ‘আমাদের কাজ করতে দিন, অনুগ্রহ করে আমাদের ওপর আক্রমণ করবেন না। আমরা এই সমাজের, আমরা এই দেশেরই নাগরিক। কীভাবে সমাজে স্থিরতা আসবে, যদি আমরা কাজ না করতে পারি। আমরা কাজ করতে না পারলে সুষ্ঠু নির্বাচনের দিকে কীভাবে আগাব।’
আজ বৃহস্পতিবার গাজীপুরের ভোগড়া বাইপাস এলাকায় শিল্প পুলিশ-২ ইউনিটের বিশেষ কল্যাণ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আইজিপি বলেন, অনুগ্রহ করে আমাদের ওপর আক্রমণ করবেন না। আমরা তো সমাজ এবং দেশেরই লোক। কীভাবে সমাজে স্থিরতা আসবে আর কীভাবেই বা আমরা অবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচনের দিকে এগুবো, যদি আমরা আস্থা না অর্জন করতে পারি। কেন কাজ করতে দিচ্ছেন না? এটা তো টোটালি যুক্তিহীন একটা কাজ।
তিনি বলেন, ৫ই আগস্টের পরে আমাদের কী অবস্থা ছিল আপনারা জানেন। আমাদের কিছু কিছু সদস্য, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যারা সিনিয়র অফিসার, তাদের অতি উৎসাহ বা রাজনৈতিক আনুগত্য দৃশ্যমান ছিল। আমি সরকারী কর্মচারী, আমার কিসের রাজনৈতিক আনুগত্য থাকবে? আমি আ.লীগ-বিএনপি কিছুই বুঝিনা, কিন্তু ওনাদের রাজনৈতিক আনুগত্যের জন্য পুরো পুলিশ বাহিনী কলঙ্কিত হয়েছে। সারা বিশ্বে এখন বলে যে, বাংলাদেশ পুলিশ এত নির্মম কিভাবে হলো?
পুলিশ সদস্যদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আমি মনে করি, মানুষ আগে আমাদেরকে যেভাবে দেখেছে, হঠাৎ করে তারা আমাদেরকে বন্ধু মনে করবে না। হঠাৎ করে আমাদের মনে করবে না, তারা ভিন্ন লোক। এজন্য আপনারা প্রতিদিন আপনাদের মূল্য দিচ্ছেন। এখনও পুলিশ জায়গায় জায়গায় যাচ্ছে, কাজ করতে যাচ্ছে আইন প্রয়োগ করতে যাচ্ছে সেখানে আক্রমনের শিকার হচ্ছে। এমনকি আসামি ছিনিয়ে নেয়ার ঘটনাও ঘটছে।
তিনি বলেন, কোনো কাজ যখন পুলিশ করে, তখন অবশ্যই এই দায়ভারটা আমার উপর এসে পরে কারণ আমি এখনও এই কাজে বা পেশায় যুক্ত। আমার আত্মীয়-স্বজনরা বলে, তোমরা এগুলা কী করছো? আমাদের যা করার কথা ছিল কিছুই আমরা করিনি বরং আমরা মানুষের বিরুদ্ধে গেছি। এটা কিছু সংখ্যক লোকের উচ্চাভিলাষ, কিছু সংখ্যক লোকের অন্ধ ও অন্যায় রাজনৈতিক আনুগত্যের জন্য হয়েছে।
এ সময় দেশের বিরাট একটা জনগোষ্ঠির আইন না মানার প্রবণতা চলে আসছে উল্লেখ করে আইজিপি আশঙ্কা প্রকাশ করেন, এটি চলমান থাকলে তা দেশের জন্য কোনোভাবেই ভালো নয়। বলেন, দেশের অপরাধ দমন যদি করা না হয়, শৃঙ্খলা যদি না আসে, কোন নাগরিক ভালো থাকতে পারবে? এই ১৮ কোটি লোকের একটা লোকও কি ঘুমাতে পারবে? আপনারা তো খেয়াল করেছেন, যখনই অপরাধ ঘটে যায় তখন কীরকম শুরু হয়। তখন রাত জেগে নিজেদের পাহারা দিতে হয়। এই দায়িত্বটা তো আমার। এখন আমাকে যদি এই দেশের কিছু লোক ভুল বুঝে এবং দায়িত্ব প্রদান করতে না দেয় পুরো সমাজ সমস্যায় পড়বে।
বিলে গিয়ে কৃষকের ধান কাটা দেখা ও তাদের সঙ্গে কথা বলেন পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লে. জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। এসময় জলাবদ্ধ এলাকা পরিদর্শন ও সাংবাদিকদের স
১ few সেকেন্ড আগেকাতারের আমিরের মা এবং কাতার ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন শেখ মোজা বিনতে নাসেরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২৭ মিনিট আগেক্ষুদ্রঋণ ও সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে কীভাবে জীবন বদলে দেয়া সম্ভব সেই গল্প কাতারের দোহায় অনুষ্ঠিত আর্থনা শীর্ষ সম্মেলনে শোনালেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
৪ ঘণ্টা আগেকাতার বিভিন্ন ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ জন সেনাসদস্য নেবে। আগামী দুই মাসের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে এই সেনাসদস্য নেয়া শুরু হবে।
৫ ঘণ্টা আগেবিলে গিয়ে কৃষকের ধান কাটা দেখা ও তাদের সঙ্গে কথা বলেন পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, স্বরাষ্ট্র ও কৃষি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লে. জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। এসময় জলাবদ্ধ এলাকা পরিদর্শন ও সাংবাদিকদের স
কাতারের আমিরের মা এবং কাতার ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন শেখ মোজা বিনতে নাসেরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
ক্ষুদ্রঋণ ও সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে কীভাবে জীবন বদলে দেয়া সম্ভব সেই গল্প কাতারের দোহায় অনুষ্ঠিত আর্থনা শীর্ষ সম্মেলনে শোনালেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
কাতার বিভিন্ন ক্ষেত্রে দায়িত্ব পালনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ জন সেনাসদস্য নেবে। আগামী দুই মাসের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে এই সেনাসদস্য নেয়া শুরু হবে।