নিজস্ব প্রতিবেদক

বারবার প্রতিবাদ করার পরেও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের পুশইন অব্যাহত রয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক (ডিজি) পর্যায়ের সম্মেলন। ৫৬তম এই সম্মেলন নিয়ে আলোচিত সারাদেশ।
সোমবার (২৫ আগস্ট) থেকে বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট )পর্যন্ত চার দিন ব্যাপী এই সীমান্ত সম্মেলন বিজিবি সদরদপ্তরে অনুষ্ঠিত হবে।
এই সম্মেলনে সীমান্ত হত্যা, পুশইন, মাদক ও অস্ত্র চোরাচালানসহ বিভিন্ন আন্তঃসীমান্ত অপরাধমূলক বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।
এই সম্মেলনটি এমন এক সময়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কে কিছুটা টানাপোড়েন চলছে। এ সময় ভারতের পক্ষ থেকে অব্যাহতভাবে বাংলাদেশি নাগরিকদের 'পুশইন' করার ঘটনায় দেশব্যাপী ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
বিজিবি সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এই সম্মেলনে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে নেতৃত্ব দিবেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী। অন্যদিকে, ভারতের পক্ষ থেকে বিএসএফ মহাপরিচালক দলজিৎ সিং চৌধুরী একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিবেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, এই সম্মেলনে বিজিবি দেশের স্বার্থকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবে।
আলোচনায় যেসব বিষয় প্রাধান্য পাবে
পুশইন: সরকারি তথ্য অনুযায়ী, গত ৭ মে থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত ভারত বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ২ হাজার ১৯৭ জনকে বাংলাদেশে পুশইন করেছে। এর মধ্যে সিলেট ও মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়েই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষকে পুশইন করা হয়েছে। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এমনকি মিয়ানমার এবং নিজ দেশের নাগরিকদেরও বাংলাদেশে পুশইন করছে, যা দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান চুক্তির স্পষ্ট লঙ্ঘন।
সীমান্ত হত্যা: সম্মেলনে সীমান্ত হত্যার মতো সংবেদনশীল বিষয়টিও অগ্রাধিকার পাবে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)-এর তথ্যমতে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত বিএসএফের গুলিতে কমপক্ষে ১৭ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন, যা গত বছরের তুলনায় বেশি।
অন্যান্য অপরাধ: পুশইন ও সীমান্ত হত্যার পাশাপাশি মাদক, অস্ত্র ও গোলাবারুদ চোরাচালান এবং সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণসহ অন্যান্য আন্তঃসীমান্ত অপরাধ দমন নিয়েও আলোচনা হবে। বিএসএফের পক্ষ থেকে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ভারতীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি উত্থাপন করা হবে বলে জানা গেছে।
বিজিবি’র উত্থাপিত বিষয়: বিজিবি সীমান্তে ১৫০ গজের মধ্যে অননুমোদিত নির্মাণ, অভিন্ন নদীর পানির সুষ্ঠু বণ্টন এবং ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার কারণে সৃষ্ট উত্তেজনা হ্রাসের বিষয়গুলোও উত্থাপন করার পরিকল্পনা করেছে।

বারবার প্রতিবাদ করার পরেও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের পুশইন অব্যাহত রয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিজিবি-বিএসএফ মহাপরিচালক (ডিজি) পর্যায়ের সম্মেলন। ৫৬তম এই সম্মেলন নিয়ে আলোচিত সারাদেশ।
সোমবার (২৫ আগস্ট) থেকে বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট )পর্যন্ত চার দিন ব্যাপী এই সীমান্ত সম্মেলন বিজিবি সদরদপ্তরে অনুষ্ঠিত হবে।
এই সম্মেলনে সীমান্ত হত্যা, পুশইন, মাদক ও অস্ত্র চোরাচালানসহ বিভিন্ন আন্তঃসীমান্ত অপরাধমূলক বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে।
এই সম্মেলনটি এমন এক সময়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কে কিছুটা টানাপোড়েন চলছে। এ সময় ভারতের পক্ষ থেকে অব্যাহতভাবে বাংলাদেশি নাগরিকদের 'পুশইন' করার ঘটনায় দেশব্যাপী ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে।
বিজিবি সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এই সম্মেলনে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে নেতৃত্ব দিবেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী। অন্যদিকে, ভারতের পক্ষ থেকে বিএসএফ মহাপরিচালক দলজিৎ সিং চৌধুরী একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিবেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, এই সম্মেলনে বিজিবি দেশের স্বার্থকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেবে।
আলোচনায় যেসব বিষয় প্রাধান্য পাবে
পুশইন: সরকারি তথ্য অনুযায়ী, গত ৭ মে থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত ভারত বিভিন্ন সীমান্ত দিয়ে ২ হাজার ১৯৭ জনকে বাংলাদেশে পুশইন করেছে। এর মধ্যে সিলেট ও মৌলভীবাজার সীমান্ত দিয়েই সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষকে পুশইন করা হয়েছে। ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এমনকি মিয়ানমার এবং নিজ দেশের নাগরিকদেরও বাংলাদেশে পুশইন করছে, যা দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান চুক্তির স্পষ্ট লঙ্ঘন।
সীমান্ত হত্যা: সম্মেলনে সীমান্ত হত্যার মতো সংবেদনশীল বিষয়টিও অগ্রাধিকার পাবে। আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)-এর তথ্যমতে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুলাই পর্যন্ত বিএসএফের গুলিতে কমপক্ষে ১৭ জন বাংলাদেশি নিহত হয়েছেন, যা গত বছরের তুলনায় বেশি।
অন্যান্য অপরাধ: পুশইন ও সীমান্ত হত্যার পাশাপাশি মাদক, অস্ত্র ও গোলাবারুদ চোরাচালান এবং সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণসহ অন্যান্য আন্তঃসীমান্ত অপরাধ দমন নিয়েও আলোচনা হবে। বিএসএফের পক্ষ থেকে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ভারতীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়টি উত্থাপন করা হবে বলে জানা গেছে।
বিজিবি’র উত্থাপিত বিষয়: বিজিবি সীমান্তে ১৫০ গজের মধ্যে অননুমোদিত নির্মাণ, অভিন্ন নদীর পানির সুষ্ঠু বণ্টন এবং ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণার কারণে সৃষ্ট উত্তেজনা হ্রাসের বিষয়গুলোও উত্থাপন করার পরিকল্পনা করেছে।

আগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
১৩ ঘণ্টা আগে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
১৩ ঘণ্টা আগে
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
১৪ ঘণ্টা আগে
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো
১৪ ঘণ্টা আগেআগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো