নিজস্ব প্রতিবেদক

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, সংস্কার বাস্তবায়নে সকলের সহযোগিতা অপরিহার্য, এবং ঐকমত্যের ভিত্তিতেই রাষ্ট্রের আগামী রূপরেখা নির্ধারিত হবে।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকালে ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে 'জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫' বাস্তবায়ন নিয়ে আয়োজিত রাজনৈতিক সংলাপে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি মন্তব্য করেন, আগামীর বাংলাদেশের দিকনির্দেশনা নির্ভর করবে চলমান সংস্কার প্রক্রিয়ার সফল বাস্তবায়নের ওপর।
তিনি বলেন, “জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়ন নিয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে ধারাবাহিকভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করা হচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দলগুলোর মধ্যে সংস্কার প্রক্রিয়া নিয়ে ঐকমত্য গড়ে উঠেছে, এমনকি ভিন্নমত বা ‘নোট অব ডিসসেন্ট’ রেখেও আলোচনা এগিয়েছে।”
আলোচনায় অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলের নেতারা জানান, বর্তমান প্রেক্ষাপটে একটি সমন্বিত সংস্কার প্রক্রিয়া জরুরি, যেখানে সব পক্ষের সম্মিলিত মতামত থাকবে এবং তা কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন হবে।
ড. আলী রীয়াজ আরও স্পষ্ট করেন, “এই কমিশন কারও ওপর কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতেই রাষ্ট্র সংস্কার ও সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়া হবে। সেইসঙ্গে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শও ইতোমধ্যে গ্রহণ করা হয়েছে।”

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি ড. আলী রীয়াজ বলেছেন, সংস্কার বাস্তবায়নে সকলের সহযোগিতা অপরিহার্য, এবং ঐকমত্যের ভিত্তিতেই রাষ্ট্রের আগামী রূপরেখা নির্ধারিত হবে।
বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) সকালে ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে 'জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫' বাস্তবায়ন নিয়ে আয়োজিত রাজনৈতিক সংলাপে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি মন্তব্য করেন, আগামীর বাংলাদেশের দিকনির্দেশনা নির্ভর করবে চলমান সংস্কার প্রক্রিয়ার সফল বাস্তবায়নের ওপর।
তিনি বলেন, “জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়ন নিয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে ধারাবাহিকভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করা হচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দলগুলোর মধ্যে সংস্কার প্রক্রিয়া নিয়ে ঐকমত্য গড়ে উঠেছে, এমনকি ভিন্নমত বা ‘নোট অব ডিসসেন্ট’ রেখেও আলোচনা এগিয়েছে।”
আলোচনায় অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলের নেতারা জানান, বর্তমান প্রেক্ষাপটে একটি সমন্বিত সংস্কার প্রক্রিয়া জরুরি, যেখানে সব পক্ষের সম্মিলিত মতামত থাকবে এবং তা কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন হবে।
ড. আলী রীয়াজ আরও স্পষ্ট করেন, “এই কমিশন কারও ওপর কোনো সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দেবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতেই রাষ্ট্র সংস্কার ও সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়া হবে। সেইসঙ্গে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শও ইতোমধ্যে গ্রহণ করা হয়েছে।”

আগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
২ ঘণ্টা আগে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
২ ঘণ্টা আগে
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
৩ ঘণ্টা আগে
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো
৩ ঘণ্টা আগেআগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো