রবিবার, ১৮ মে ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
জাতীয়
সরকার

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ পেয়েছে জাতিসংঘ

জাতিসংঘ তথ্যানুসন্ধান দলের প্রতিবেদন

প্রতিনিধি
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ : ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৫: ৫২
logo

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ পেয়েছে জাতিসংঘ

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ : ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৫: ৫২
Photo
প্রতীকী ছবি

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সরকার ও সেই সময়ের ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বের বিরুদ্ধে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ পেয়েছে জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান দল। স্বৈরাচারী সরকার নিরাপত্তা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা এবং দল ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে যুক্ত করে মাত্রাতিরিক্ত বল প্রয়োগ করেছে। বিচারবহির্ভূত হত্যা, নির্বিচার মারণাস্ত্র দিয়ে গুলি, গ্রেপ্তার, নির্যাতন, চিকিৎসা পেতে বাধা দেওয়ার মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে সরকার। মূলত ক্ষমতায় টিকে থাকতে আন্দোলনকারীদের ওপর মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগে সরাসরি নির্দেশ দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।

বাংলাদেশে ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট সংঘটিত ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণ করে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের (ওএইচসিএইচআর) তথ্যানুসন্ধান প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে। ১২৭ পৃষ্ঠার এ প্রতিবেদনে ওই সময়ের নৃশংসতা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য বিগত সরকার ও শাসক দল আওয়ামী লীগকে সরাসরি দায়ী করা হয়েছে।

আজ বুধবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভা থেকে প্রকাশিত জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়ের একটি প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাক্ষ্য এবং অন্যান্য প্রমাণের ভিত্তিতে, প্রতিবেদনে একটি সরকারি নীতি উঠে এসেছে যা সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের এবং সমর্থকদের আক্রমণ ও সহিংসভাবে দমন করার নির্দেশ দেয়, যা মানবতাবিরোধী অপরাধের মত উদ্বেগ উত্থাপনকারী এবং জরুরীভাবে আরও ফৌজদারি তদন্তের প্রয়োজনীয়তা নির্দেশ করে।

বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে প্রাপ্ত মৃত্যুর তথ্যের ভিত্তিতে, প্রতিবেদনে অনুমান করা হয়েছে যে ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্টের মধ্যে ১,৪০০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে, এবং হাজার হাজার মানুষ আহত হয়েছেন, এবং এদের অধিকাংশই বাংলাদেশের নিরাপত্তাবাহিনীসমূহের দ্বারা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এর মধ্যে, প্রতিবেদনটি নির্দেশ করেছে যে নিহতদের মধ্যে ১২-১৩ শতাংশ ছিল শিশু। বাংলাদেশ পুলিশ জানিয়েছে যে তাদের ৪৪ জন কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিক্ষোভের সূত্রপাত হয়েছিল সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা পুনঃস্থাপনকারী উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত থেকে, কিন্তু এর পেছনে ছিল ধ্বংসাত্মক ও দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনীতি এবং প্রশাসন থেকে সৃষ্ট বিস্তৃত ক্ষোভ, যা অর্থনৈতিক বৈষম্যের সৃষ্টি করেছিল। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ক্ষমতায় থাকার জন্য সাবেক সরকার ক্রমাগত সহিংস পন্থা ব্যবহার করে এই বিক্ষোভগুলো দমনে পদ্ধতিগতভাবে চেষ্টা করেছিল।

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার ভলকার তুর্ক বলেন, ‘এই নৃশংস প্রতিক্রিয়া ছিল সাবেক সরকারের একটি পরিকল্পিত এবং সমন্বিত কৌশল, যা জনতার বিরোধিতার মুখে ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে চেয়েছিল। বিক্ষোভ দমন করার কৌশলের অংশ হিসেবে রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং ঊর্ধ্বতন নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের জ্ঞাতসারে, তাদের সমন্বয় ও নির্দেশনায় শত শত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, ব্যাপক নির্বিচারে গ্রেফতার ও আটক এবং নির্যাতন চালানো হয়েছে বলে বিশ্বাস করার যুক্তিসঙ্গত কারণ রয়েছে।’

ভলকার তুর্ক আরও বলেন, ‘আমরা যে সাক্ষ্য এবং প্রমাণ সংগ্রহ করেছি তা ব্যাপক রাষ্ট্রীয় সহিংসতা এবং লক্ষ্যভিত্তিক হত্যাকাণ্ডের এক উদ্বেগজনক চিত্র তুলে ধরে, যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর এবং যা আন্তর্জাতিক অপরাধও গঠন করতে পারে। জাতীয় নিরাময় এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য দায়বদ্ধতা এবং ন্যায়বিচার অপরিহার্য।’

Thumbnail image
প্রতীকী ছবি

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত সরকার ও সেই সময়ের ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বের বিরুদ্ধে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রমাণ পেয়েছে জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান দল। স্বৈরাচারী সরকার নিরাপত্তা বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা এবং দল ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে যুক্ত করে মাত্রাতিরিক্ত বল প্রয়োগ করেছে। বিচারবহির্ভূত হত্যা, নির্বিচার মারণাস্ত্র দিয়ে গুলি, গ্রেপ্তার, নির্যাতন, চিকিৎসা পেতে বাধা দেওয়ার মতো গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে সরকার। মূলত ক্ষমতায় টিকে থাকতে আন্দোলনকারীদের ওপর মাত্রাতিরিক্ত বলপ্রয়োগে সরাসরি নির্দেশ দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।

বাংলাদেশে ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট সংঘটিত ঘটনাপ্রবাহ বিশ্লেষণ করে জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের দপ্তরের (ওএইচসিএইচআর) তথ্যানুসন্ধান প্রতিবেদনে এ চিত্র উঠে এসেছে। ১২৭ পৃষ্ঠার এ প্রতিবেদনে ওই সময়ের নৃশংসতা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য বিগত সরকার ও শাসক দল আওয়ামী লীগকে সরাসরি দায়ী করা হয়েছে।

আজ বুধবার সুইজারল্যান্ডের জেনেভা থেকে প্রকাশিত জাতিসংঘের মানবাধিকার কার্যালয়ের একটি প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাক্ষ্য এবং অন্যান্য প্রমাণের ভিত্তিতে, প্রতিবেদনে একটি সরকারি নীতি উঠে এসেছে যা সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের এবং সমর্থকদের আক্রমণ ও সহিংসভাবে দমন করার নির্দেশ দেয়, যা মানবতাবিরোধী অপরাধের মত উদ্বেগ উত্থাপনকারী এবং জরুরীভাবে আরও ফৌজদারি তদন্তের প্রয়োজনীয়তা নির্দেশ করে।

বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য সূত্র থেকে প্রাপ্ত মৃত্যুর তথ্যের ভিত্তিতে, প্রতিবেদনে অনুমান করা হয়েছে যে ১ জুলাই থেকে ১৫ আগস্টের মধ্যে ১,৪০০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে, এবং হাজার হাজার মানুষ আহত হয়েছেন, এবং এদের অধিকাংশই বাংলাদেশের নিরাপত্তাবাহিনীসমূহের দ্বারা গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। এর মধ্যে, প্রতিবেদনটি নির্দেশ করেছে যে নিহতদের মধ্যে ১২-১৩ শতাংশ ছিল শিশু। বাংলাদেশ পুলিশ জানিয়েছে যে তাদের ৪৪ জন কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, বিক্ষোভের সূত্রপাত হয়েছিল সরকারি চাকরিতে কোটা ব্যবস্থা পুনঃস্থাপনকারী উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত থেকে, কিন্তু এর পেছনে ছিল ধ্বংসাত্মক ও দুর্নীতিগ্রস্ত রাজনীতি এবং প্রশাসন থেকে সৃষ্ট বিস্তৃত ক্ষোভ, যা অর্থনৈতিক বৈষম্যের সৃষ্টি করেছিল। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ক্ষমতায় থাকার জন্য সাবেক সরকার ক্রমাগত সহিংস পন্থা ব্যবহার করে এই বিক্ষোভগুলো দমনে পদ্ধতিগতভাবে চেষ্টা করেছিল।

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাই কমিশনার ভলকার তুর্ক বলেন, ‘এই নৃশংস প্রতিক্রিয়া ছিল সাবেক সরকারের একটি পরিকল্পিত এবং সমন্বিত কৌশল, যা জনতার বিরোধিতার মুখে ক্ষমতা আঁকড়ে রাখতে চেয়েছিল। বিক্ষোভ দমন করার কৌশলের অংশ হিসেবে রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং ঊর্ধ্বতন নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের জ্ঞাতসারে, তাদের সমন্বয় ও নির্দেশনায় শত শত বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, ব্যাপক নির্বিচারে গ্রেফতার ও আটক এবং নির্যাতন চালানো হয়েছে বলে বিশ্বাস করার যুক্তিসঙ্গত কারণ রয়েছে।’

ভলকার তুর্ক আরও বলেন, ‘আমরা যে সাক্ষ্য এবং প্রমাণ সংগ্রহ করেছি তা ব্যাপক রাষ্ট্রীয় সহিংসতা এবং লক্ষ্যভিত্তিক হত্যাকাণ্ডের এক উদ্বেগজনক চিত্র তুলে ধরে, যা মানবাধিকার লঙ্ঘনের মধ্যে সবচেয়ে গুরুতর এবং যা আন্তর্জাতিক অপরাধও গঠন করতে পারে। জাতীয় নিরাময় এবং বাংলাদেশের ভবিষ্যতের জন্য দায়বদ্ধতা এবং ন্যায়বিচার অপরিহার্য।’

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সরকার নিয়ে আরও পড়ুন

বরখাস্ত সৈনিক নাঈমুল ইসলাম গ্রেপ্তার, নাশকতার পরিকল্পনা ছিলো ঢাকায়: আইএসপিআর

বরখাস্ত সৈনিক নাঈমুল ইসলাম গ্রেপ্তার, নাশকতার পরিকল্পনা ছিলো ঢাকায়: আইএসপিআর

বরখাস্ত সৈনিক মোঃ নাঈমুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

১৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ; আইএসপিআর

ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ; আইএসপিআর

সর্বসাধারণের চলাচল ও জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ১৮ মে রোববার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু এলাকায় সকল প্রকার সভা, সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

১৩ ঘণ্টা আগে
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে মিরপুরে হকার মো.সাগর হত্যা মামলায় চার দিনের রিমান্ড শেষে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এবং কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

১৫ ঘণ্টা আগে
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: ৩ আসামি রিমান্ডে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: ৩ আসামি রিমান্ডে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা এস এম শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার তিন আসামির ছয়দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

১৫ ঘণ্টা আগে
বরখাস্ত সৈনিক নাঈমুল ইসলাম গ্রেপ্তার, নাশকতার পরিকল্পনা ছিলো ঢাকায়: আইএসপিআর

বরখাস্ত সৈনিক নাঈমুল ইসলাম গ্রেপ্তার, নাশকতার পরিকল্পনা ছিলো ঢাকায়: আইএসপিআর

বরখাস্ত সৈনিক মোঃ নাঈমুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

১৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ; আইএসপিআর

ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ; আইএসপিআর

সর্বসাধারণের চলাচল ও জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ১৮ মে রোববার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু এলাকায় সকল প্রকার সভা, সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

১৩ ঘণ্টা আগে
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে মিরপুরে হকার মো.সাগর হত্যা মামলায় চার দিনের রিমান্ড শেষে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এবং কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

১৫ ঘণ্টা আগে
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: ৩ আসামি রিমান্ডে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: ৩ আসামি রিমান্ডে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা এস এম শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার তিন আসামির ছয়দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

১৫ ঘণ্টা আগে