রবিবার, ১৮ মে ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
জাতীয়
সরকার

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ১৪০০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা

জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থার প্রতিবেদন

প্রতিনিধি
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ : ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৮: ৪০
logo

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ১৪০০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ : ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৮: ৪০
Photo
ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকার ও আওয়ামী লীগের দমন-নিপীড়নে ও হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে এতে এক হাজার ৪০০ জনের বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন বলে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

আজ বুধবার ওএইচসিএইচআর এই প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

প্রতিবেদনে ওএইচসিএইচআর জানায়, আগের সরকার এবং এর নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থা, সহিংস আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীর সাথে মিলে পরিকল্পিতভাবে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের সাথে জড়িত ছিল। এর মধ্যে শত শত বিচার বহির্ভূত হত্যা, হাজার হাজার বিক্ষোভকারীদের গুরুতরভাবে আহত করার মতো বলপ্রয়োগের ঘটনা, ব্যাপক নির্বিচারে গ্রেপ্তার ও আটক, এবং নির্যাতনসহ অন্যান্য অমানবিক আচরণের ঘটনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ওএইচসিএইচআর ধারণা করছে, এই সমস্ত লঙ্ঘন রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং ঊর্ধ্বতন নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের নির্দেশনায় পরিচালিত হয়েছিল।

প্রতিবেদনের আরও একটি অংশে বলা হয়: ওএইচসিএইচআর ধারণা করছে, বিক্ষোভ চলাকালীন ১,৪০০ জনের মতো মানুষ মারা যেতে পারে, যার বেশিরভাগই বাংলাদেশ নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যবহৃত সামরিক রাইফেল এবং মারণক্ষম ধাতব গুলি দ্বারা নিহত হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ গুরুতর, প্রায়শই স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। পুলিশ ও র‌্যাবের মতে, ১১,৭০০ জনেরও বেশি লোককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আটক করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে ১২-১৩ শতাংশ শিশু ছিল। পুলিশ ও অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনীও শিশুদের লক্ষ্য করে হত্যা, ইচ্ছাকৃত অঙ্গহানি, নির্বিচারে আটক, অমানবিক অবস্থায় বন্দিত্ব এবং নির্যাতনের মতো ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল। বিক্ষোভের প্রথম পর্যায়ে নারী ও কিশোরীরা বিশেষভাবে নিরাপত্তা বাহিনী এবং আওয়ামী লীগ সমর্থকদের দ্বারা আক্রমণের শিকার হয়েছিল। তারা লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা, ধর্ষণের হুমকি, এমনকি কিছু ক্ষেত্রে যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছিল।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ভুক্তভোগী এবং সাক্ষীদের প্রত্যক্ষ সাক্ষ্য এবং চিত্র বিশ্লেষণের মাধ্যমে ওএইচসিএইচআর নিশ্চিত হয়েছে, বিক্ষোভগুলো যখন ব্যাপক আকার ধারণ করে তখন আওয়ামী লীগের সমর্থিত সশস্ত্র দলগুলো পুলিশের সাথে একত্রে বা খুব ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় করে বিক্ষোভকারীদের ওপর ব্যাপকভাবে অবৈধ সহিংসতা চালিয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, অনেক ক্ষেত্রে, সশস্ত্র আওয়ামী লীগ সমর্থকরা পুলিশের সারিতে বা পেছনে দাঁড়িয়ে থাকত এবং পুলিশের সহিংসভাবে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করার প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে তাদের আক্রমণ শুরু করত। আওয়ামী লীগ সমর্থকরা বিক্ষোভকারীদের আটকে পুলিশের হাতে তুলে দিত।

প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, বাংলাদেশ পুলিশ ওএইচসিএইচআরকে ৯৫ জন পুলিশ, আওয়ামী লীগ বা আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সদস্যের নাম ও পদবী প্রদান করেছে, যারা বিক্ষোভের সময় সহিংস হামলায় নাগরিকদের অস্ত্র সরবরাহ করেছে। এর মধ্যে ১০ জন তৎকালীন সংসদ সদস্য, ১৪ জন আওয়ামী লীগ নেতা, ১৬ জন যুবলীগ নেতা, ১৬ জন ছাত্রলীগ নেতা এবং ৭ জন পুলিশ সদস্য ছিলেন।

এতে বলা হয়, ১৮ জুলাই সন্ধ্যায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী একটি ‘কোর কমিটির’ বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন। সেখানে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি এবং গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে মন্ত্রী বিজিবি কমান্ডারকে আরও সহজে মারণক্ষম শক্তি প্রয়োগের নির্দেশ দেন। পরের দিন অনুষ্ঠিত একটি বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নিজেই নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তাদের বিক্ষোভকারীদের হত্যা করার নির্দেশ দেন এবং বিশেষভাবে বলেন, ‘বিক্ষোভের নেতাদের, দাঙ্গাবাজদের ধরুন, হত্যা করুন এবং তাদের লাশ গুম করুন।

Thumbnail image
ফাইল ছবি

জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকার ও আওয়ামী লীগের দমন-নিপীড়নে ও হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে এতে এক হাজার ৪০০ জনের বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন বলে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয়ের (ওএইচসিএইচআর) প্রতিবেদনে উঠে এসেছে।

আজ বুধবার ওএইচসিএইচআর এই প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

প্রতিবেদনে ওএইচসিএইচআর জানায়, আগের সরকার এবং এর নিরাপত্তা ও গোয়েন্দা সংস্থা, সহিংস আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট গোষ্ঠীর সাথে মিলে পরিকল্পিতভাবে গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনের সাথে জড়িত ছিল। এর মধ্যে শত শত বিচার বহির্ভূত হত্যা, হাজার হাজার বিক্ষোভকারীদের গুরুতরভাবে আহত করার মতো বলপ্রয়োগের ঘটনা, ব্যাপক নির্বিচারে গ্রেপ্তার ও আটক, এবং নির্যাতনসহ অন্যান্য অমানবিক আচরণের ঘটনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ওএইচসিএইচআর ধারণা করছে, এই সমস্ত লঙ্ঘন রাজনৈতিক নেতৃত্ব এবং ঊর্ধ্বতন নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের নির্দেশনায় পরিচালিত হয়েছিল।

প্রতিবেদনের আরও একটি অংশে বলা হয়: ওএইচসিএইচআর ধারণা করছে, বিক্ষোভ চলাকালীন ১,৪০০ জনের মতো মানুষ মারা যেতে পারে, যার বেশিরভাগই বাংলাদেশ নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যবহৃত সামরিক রাইফেল এবং মারণক্ষম ধাতব গুলি দ্বারা নিহত হয়েছে। হাজার হাজার মানুষ গুরুতর, প্রায়শই স্থায়ীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। পুলিশ ও র‌্যাবের মতে, ১১,৭০০ জনেরও বেশি লোককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এবং আটক করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে ১২-১৩ শতাংশ শিশু ছিল। পুলিশ ও অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনীও শিশুদের লক্ষ্য করে হত্যা, ইচ্ছাকৃত অঙ্গহানি, নির্বিচারে আটক, অমানবিক অবস্থায় বন্দিত্ব এবং নির্যাতনের মতো ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল। বিক্ষোভের প্রথম পর্যায়ে নারী ও কিশোরীরা বিশেষভাবে নিরাপত্তা বাহিনী এবং আওয়ামী লীগ সমর্থকদের দ্বারা আক্রমণের শিকার হয়েছিল। তারা লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতা, ধর্ষণের হুমকি, এমনকি কিছু ক্ষেত্রে যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছিল।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ভুক্তভোগী এবং সাক্ষীদের প্রত্যক্ষ সাক্ষ্য এবং চিত্র বিশ্লেষণের মাধ্যমে ওএইচসিএইচআর নিশ্চিত হয়েছে, বিক্ষোভগুলো যখন ব্যাপক আকার ধারণ করে তখন আওয়ামী লীগের সমর্থিত সশস্ত্র দলগুলো পুলিশের সাথে একত্রে বা খুব ঘনিষ্ঠভাবে সমন্বয় করে বিক্ষোভকারীদের ওপর ব্যাপকভাবে অবৈধ সহিংসতা চালিয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, অনেক ক্ষেত্রে, সশস্ত্র আওয়ামী লীগ সমর্থকরা পুলিশের সারিতে বা পেছনে দাঁড়িয়ে থাকত এবং পুলিশের সহিংসভাবে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করার প্রচেষ্টাকে সমর্থন করতে তাদের আক্রমণ শুরু করত। আওয়ামী লীগ সমর্থকরা বিক্ষোভকারীদের আটকে পুলিশের হাতে তুলে দিত।

প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, বাংলাদেশ পুলিশ ওএইচসিএইচআরকে ৯৫ জন পুলিশ, আওয়ামী লীগ বা আওয়ামী লীগ-সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সদস্যের নাম ও পদবী প্রদান করেছে, যারা বিক্ষোভের সময় সহিংস হামলায় নাগরিকদের অস্ত্র সরবরাহ করেছে। এর মধ্যে ১০ জন তৎকালীন সংসদ সদস্য, ১৪ জন আওয়ামী লীগ নেতা, ১৬ জন যুবলীগ নেতা, ১৬ জন ছাত্রলীগ নেতা এবং ৭ জন পুলিশ সদস্য ছিলেন।

এতে বলা হয়, ১৮ জুলাই সন্ধ্যায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী একটি ‘কোর কমিটির’ বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন। সেখানে পুলিশ, র‌্যাব, বিজিবি এবং গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানরা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে মন্ত্রী বিজিবি কমান্ডারকে আরও সহজে মারণক্ষম শক্তি প্রয়োগের নির্দেশ দেন। পরের দিন অনুষ্ঠিত একটি বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী নিজেই নিরাপত্তা বাহিনীর কর্মকর্তাদের বিক্ষোভকারীদের হত্যা করার নির্দেশ দেন এবং বিশেষভাবে বলেন, ‘বিক্ষোভের নেতাদের, দাঙ্গাবাজদের ধরুন, হত্যা করুন এবং তাদের লাশ গুম করুন।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সরকার নিয়ে আরও পড়ুন

বরখাস্ত সৈনিক নাঈমুল ইসলাম গ্রেপ্তার, নাশকতার পরিকল্পনা ছিলো ঢাকায়: আইএসপিআর

বরখাস্ত সৈনিক নাঈমুল ইসলাম গ্রেপ্তার, নাশকতার পরিকল্পনা ছিলো ঢাকায়: আইএসপিআর

বরখাস্ত সৈনিক মোঃ নাঈমুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ; আইএসপিআর

ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ; আইএসপিআর

সর্বসাধারণের চলাচল ও জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ১৮ মে রোববার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু এলাকায় সকল প্রকার সভা, সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

১০ ঘণ্টা আগে
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে মিরপুরে হকার মো.সাগর হত্যা মামলায় চার দিনের রিমান্ড শেষে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এবং কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

১১ ঘণ্টা আগে
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: ৩ আসামি রিমান্ডে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: ৩ আসামি রিমান্ডে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা এস এম শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার তিন আসামির ছয়দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

১১ ঘণ্টা আগে
বরখাস্ত সৈনিক নাঈমুল ইসলাম গ্রেপ্তার, নাশকতার পরিকল্পনা ছিলো ঢাকায়: আইএসপিআর

বরখাস্ত সৈনিক নাঈমুল ইসলাম গ্রেপ্তার, নাশকতার পরিকল্পনা ছিলো ঢাকায়: আইএসপিআর

বরখাস্ত সৈনিক মোঃ নাঈমুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

৯ ঘণ্টা আগে
ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ; আইএসপিআর

ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ; আইএসপিআর

সর্বসাধারণের চলাচল ও জনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে ১৮ মে রোববার থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু এলাকায় সকল প্রকার সভা, সমাবেশ, মিছিল, শোভাযাত্রা ও বিক্ষোভ প্রদর্শন নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

১০ ঘণ্টা আগে
রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

রিমান্ড শেষে কারাগারে মমতাজ

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে মিরপুরে হকার মো.সাগর হত্যা মামলায় চার দিনের রিমান্ড শেষে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য এবং কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগমকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত।

১১ ঘণ্টা আগে
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: ৩ আসামি রিমান্ডে

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: ৩ আসামি রিমান্ডে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্রদল নেতা এস এম শাহরিয়ার আলম সাম্য হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার তিন আসামির ছয়দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

১১ ঘণ্টা আগে