রাজশাহী
নিবন্ধনের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার না হলে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ।
সোমবার বেলা ১১টার দিকে রাজশাহী আঞ্চলিক লোক প্রশাসন কেন্দ্রে ‘ভোটার তালিকা হালনাগাদ-২০২৫, পরবর্তী পর্যালোচনা ও টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মশালায় যোগ দিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
ইসি মাছউদ বলেন, ‘সরকার আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে। নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করেছে। নিবন্ধনের স্থগিতাদেশ বাতিল বা প্রত্যাহার না হলে দলটি নির্বাচন করতে পারবে না। তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
‘সরকার আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে। নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করেছে। নিবন্ধনের স্থগিতাদেশ বাতিল বা প্রত্যাহার না হলে দলটি নির্বাচন করতে পারবে না। তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
আওয়ামী লীগ ছাড়া গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে কি না, এ নিয়ে কমিশন কী মনে করে— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় এখনও আসেনি। নির্বাচন কমিশন প্রধান উপদেষ্টার বেঁধে দেওয়া সময়ে নির্বাচন বাস্তবায়ন করতে প্রস্তুত রয়েছে।’
সোমবারের এ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন আব্দুর রহমানেল মাছউদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। এছাড়া কর্মশালায় রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন, বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, সরকার আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত দলটি কোনো কার্যক্রম চালাতে পারবে না।
নিবন্ধনের স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার না হলে আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ।
সোমবার বেলা ১১টার দিকে রাজশাহী আঞ্চলিক লোক প্রশাসন কেন্দ্রে ‘ভোটার তালিকা হালনাগাদ-২০২৫, পরবর্তী পর্যালোচনা ও টেকসই উন্নয়ন পরিকল্পনা’ শীর্ষক কর্মশালায় যোগ দিয়ে তিনি এ কথা বলেন।
ইসি মাছউদ বলেন, ‘সরকার আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে। নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করেছে। নিবন্ধনের স্থগিতাদেশ বাতিল বা প্রত্যাহার না হলে দলটি নির্বাচন করতে পারবে না। তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
‘সরকার আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে। নির্বাচন কমিশন আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত করেছে। নিবন্ধনের স্থগিতাদেশ বাতিল বা প্রত্যাহার না হলে দলটি নির্বাচন করতে পারবে না। তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
আওয়ামী লীগ ছাড়া গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হবে কি না, এ নিয়ে কমিশন কী মনে করে— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এ প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় এখনও আসেনি। নির্বাচন কমিশন প্রধান উপদেষ্টার বেঁধে দেওয়া সময়ে নির্বাচন বাস্তবায়ন করতে প্রস্তুত রয়েছে।’
সোমবারের এ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন আব্দুর রহমানেল মাছউদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। এছাড়া কর্মশালায় রাজশাহীর আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন, বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত, সরকার আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ করেছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত দলটি কোনো কার্যক্রম চালাতে পারবে না।
দীর্ঘদিন ধরে কারাবন্দি থাকা দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের সাজার মেয়াদ কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। নারীদের ক্ষেত্রে যাবজ্জীবনের মেয়াদ কমিয়ে ২০ বছর করা হবে। পুরুষের ক্ষেত্রে সাজার মেয়াদ এর চেয়ে কিছুটা বাড়তে পারে
৭ মিনিট আগেমৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত রেজাউল করিম লাবু সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার কৈমাঝুরিয়া গ্রামের মৃত ইদ্রিস আলীর ছেলে। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুজন হলেন, রেজাউল করিম লাবুর সৎমা ও মৃত ইদ্রিস আলীর স্ত্রী মোছা. রেনুকা বেগম এবং লাবুর স্ত্রী মোছা. ইসমত আরা বেগম
১১ মিনিট আগেএত মানুষের রক্তের পর যদি এদের ছবি এখনো থাকে তা কোনো ভাবেই গ্রহণযোগ্য না। এনিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়ার কথাও বলেন তিনি
৩৬ মিনিট আগেঅ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, বার কাউন্সিল পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের কোনো সুযোগ নেই। এই পরীক্ষাটি সম্পূর্ণ স্বচ্ছতার সঙ্গে পরিচালনা করা হচ্ছে
১ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে কারাবন্দি থাকা দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের সাজার মেয়াদ কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। নারীদের ক্ষেত্রে যাবজ্জীবনের মেয়াদ কমিয়ে ২০ বছর করা হবে। পুরুষের ক্ষেত্রে সাজার মেয়াদ এর চেয়ে কিছুটা বাড়তে পারে
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত রেজাউল করিম লাবু সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার কৈমাঝুরিয়া গ্রামের মৃত ইদ্রিস আলীর ছেলে। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুজন হলেন, রেজাউল করিম লাবুর সৎমা ও মৃত ইদ্রিস আলীর স্ত্রী মোছা. রেনুকা বেগম এবং লাবুর স্ত্রী মোছা. ইসমত আরা বেগম
এত মানুষের রক্তের পর যদি এদের ছবি এখনো থাকে তা কোনো ভাবেই গ্রহণযোগ্য না। এনিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়ার কথাও বলেন তিনি
অ্যাটর্নি জেনারেল আরও বলেন, বার কাউন্সিল পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের কোনো সুযোগ নেই। এই পরীক্ষাটি সম্পূর্ণ স্বচ্ছতার সঙ্গে পরিচালনা করা হচ্ছে