নিজস্ব প্রতিবেদক

লিবিয়ার বেনগাজির গানফুদা ডিটেনশন সেন্টার থেকে দেশে ফিরেছেন ১৭৫ বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) সকাল সোয়া ৬টায় লিবিয়ার বুরাক এয়ারলাইন্সের (ফ্লাইট নম্বর UZ222) মাধ্যমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তারা।
অভিবাসন নিয়ে কাজ করা ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের ম্যানেজার আল আমিন নয়ন বলেন, লিবিয়াফেরত ব্যক্তিদের কিছু আনুষ্ঠানিকতা চলছে। সব কার্যক্রম শেষ করে তারা বের হবেন।
রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল আবুল হাসনাত মুহাম্মদ খায়রুল বাশারের নেতৃত্বে দূতাবাসের একটি প্রতিনিধি দল গানফুদা ডিটেনশন সেন্টারে উপস্থিত থেকে প্রত্যাবাসিতদের গ্রহণ করেন এবং বিদায় জানান। রাষ্ট্রদূত প্রত্যাবাসন কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতার জন্য লিবিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও আইওএমের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং ভবিষ্যতেও এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশা ব্যক্ত করেন।
রাষ্ট্রদূত অভিবাসীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ভবিষ্যতে বৈধ ও নিরাপদ উপায়ে বিদেশ গমন করতে হবে এবং এ জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের কোনো বিকল্প নেই। তিনি প্রত্যেককে নিজ নিজ এলাকায় অবৈধ অভিবাসনের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করার আহ্বান জানান। পাশাপাশি দেশে ফিরে মানবপাচারকারী চক্রের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে ভুক্তভোগীদের পরামর্শ দেন এবং এ প্রক্রিয়ায় দূতাবাসের সর্বাত্মক সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশ্বাস প্রদান করেন।
এর আগে, বুধবার (২০ আগস্ট) ত্রিপোলীর বাংলাদেশ দূতাবাস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বাংলাদেশ দূতাবাস (লিবিয়া) বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ত্রিপোলির বাংলাদেশ দূতাবাস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় এসব বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।
জানা গেছে, ফেরত আসা এসব বাংলাদেশিদের বেশিরভাগই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ যাওয়ার উদ্দেশে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেন। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই লিবিয়ায় বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন।

লিবিয়ার বেনগাজির গানফুদা ডিটেনশন সেন্টার থেকে দেশে ফিরেছেন ১৭৫ বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) সকাল সোয়া ৬টায় লিবিয়ার বুরাক এয়ারলাইন্সের (ফ্লাইট নম্বর UZ222) মাধ্যমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তারা।
অভিবাসন নিয়ে কাজ করা ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের ম্যানেজার আল আমিন নয়ন বলেন, লিবিয়াফেরত ব্যক্তিদের কিছু আনুষ্ঠানিকতা চলছে। সব কার্যক্রম শেষ করে তারা বের হবেন।
রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল আবুল হাসনাত মুহাম্মদ খায়রুল বাশারের নেতৃত্বে দূতাবাসের একটি প্রতিনিধি দল গানফুদা ডিটেনশন সেন্টারে উপস্থিত থেকে প্রত্যাবাসিতদের গ্রহণ করেন এবং বিদায় জানান। রাষ্ট্রদূত প্রত্যাবাসন কার্যক্রমে সার্বিক সহযোগিতার জন্য লিবিয়ার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও আইওএমের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং ভবিষ্যতেও এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশা ব্যক্ত করেন।
রাষ্ট্রদূত অভিবাসীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ভবিষ্যতে বৈধ ও নিরাপদ উপায়ে বিদেশ গমন করতে হবে এবং এ জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা অর্জনের কোনো বিকল্প নেই। তিনি প্রত্যেককে নিজ নিজ এলাকায় অবৈধ অভিবাসনের ঝুঁকি সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করার আহ্বান জানান। পাশাপাশি দেশে ফিরে মানবপাচারকারী চক্রের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে ভুক্তভোগীদের পরামর্শ দেন এবং এ প্রক্রিয়ায় দূতাবাসের সর্বাত্মক সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশ্বাস প্রদান করেন।
এর আগে, বুধবার (২০ আগস্ট) ত্রিপোলীর বাংলাদেশ দূতাবাস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বাংলাদেশ দূতাবাস (লিবিয়া) বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ত্রিপোলির বাংলাদেশ দূতাবাস ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সহযোগিতায় এসব বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।
জানা গেছে, ফেরত আসা এসব বাংলাদেশিদের বেশিরভাগই সমুদ্রপথে অবৈধভাবে ইউরোপ যাওয়ার উদ্দেশে মানবপাচারকারীদের প্ররোচনায় ও সহযোগিতায় লিবিয়ায় অনুপ্রবেশ করেন। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই লিবিয়ায় বিভিন্ন সময়ে অপহরণ ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন।

আগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
১৭ ঘণ্টা আগে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
১৮ ঘণ্টা আগে
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
১৮ ঘণ্টা আগে
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো
১৮ ঘণ্টা আগেআগুন লাগার ঘটনা নাশকতা নাকি অন্য কিছু তা নিয়ে এখনই কিছু বলা যাবে না। চূড়ান্ত প্রতিবেদনের পর ঘটনার প্রকৃত বিষয় জানানো হবে
সেই মামলায় ৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা শেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭ ধারায় প্রধান আসামি মোঃ মজনুকে ও নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ এর ৭/৩০ ধারায় বাকি তিন আসামিকে শাস্তি প্রদান করে আদালত
চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ সর্বস্মতিক্রমে ওই রায় দিয়েছিলেন
আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো