সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
জাতীয়
আইন-বিচার

বিডিআর বিদ্রোহ মামলা: আরো ৪০ জনের জামিন

প্রতিনিধি
অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ : ১২ মে ২০২৫, ১৫: ৪১
logo

বিডিআর বিদ্রোহ মামলা: আরো ৪০ জনের জামিন

অনলাইন ডেস্ক

প্রকাশ : ১২ মে ২০২৫, ১৫: ৪১
Photo

পিলখানা বিদ্রোহের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে দায়ের করা মামলায় আরও ৪০ জন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদস্যকে জামিন দিয়েছেন ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২। গত ৮ মে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক ইব্রাহিম মিয়া এ আদেশ দেন।

সোমবার সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাফভোকেট বোরহান উদ্দিন এ তথ্য জানিয়েছেন। বোরহান উদ্দিন বলেন, আসামিদের মধ্যে অনেকেই সাজাপ্রাপ্ত, এমনকি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিও রয়েছে।

সূত্র জানায়, গত ৮ মে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালতে জামিন শুনানি ও মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। জামিন আবেদন করা আসামিদের নথিপত্র যাচাই করে আদালত সন্তুষ্ট হয়ে ৪০ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন। এদিন এ মামলায় সাক্ষ্য দেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব.) জায়েদী।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট পারভেজ হোসেন।

এর আগে গত ১৯ জানুয়ারি ১৭৮ জন জন বিডিআর জওয়ানকে জামিন দেন একই আদালত। পরে গত ২৩ জানুয়ারি ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও কাশিমপুর কারাগার থেকে কারামুক্ত হন তারা।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। সে ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর।

এতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। খালাস পান ২৭৮ জন। ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায়ও হয়ে যায় হাইকোর্টে। তাতে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে।

আরো ২২৮ জনকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা। খালাস পান ২৮৩ জন। হাইকোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন। হত্যা মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেছেন।

অন্যদিকে, হাইকোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়। ২০১০ সালে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজও শুরু হয়েছিল। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার তদন্ত পুনরায় শুরুর দাবি উঠছে। গত ১৯ ডিসেম্বর অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যান শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

এই হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তের জন্য গত ২৪ ডিসেম্বর আ ল ম ফজলুর রহমানকে প্রধান করে কমিশন গঠন করে সরকার।

Thumbnail image

পিলখানা বিদ্রোহের ঘটনায় বিস্ফোরক আইনে দায়ের করা মামলায় আরও ৪০ জন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদস্যকে জামিন দিয়েছেন ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২। গত ৮ মে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক ইব্রাহিম মিয়া এ আদেশ দেন।

সোমবার সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাফভোকেট বোরহান উদ্দিন এ তথ্য জানিয়েছেন। বোরহান উদ্দিন বলেন, আসামিদের মধ্যে অনেকেই সাজাপ্রাপ্ত, এমনকি মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিও রয়েছে।

সূত্র জানায়, গত ৮ মে ঢাকার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক মো. ইব্রাহিম মিয়ার আদালতে জামিন শুনানি ও মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। জামিন আবেদন করা আসামিদের নথিপত্র যাচাই করে আদালত সন্তুষ্ট হয়ে ৪০ জনের জামিন মঞ্জুর করেছেন। এদিন এ মামলায় সাক্ষ্য দেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর (অব.) জায়েদী।

এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আসামিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট পারভেজ হোসেন।

এর আগে গত ১৯ জানুয়ারি ১৭৮ জন জন বিডিআর জওয়ানকে জামিন দেন একই আদালত। পরে গত ২৩ জানুয়ারি ঢাকার কেরানীগঞ্জ ও কাশিমপুর কারাগার থেকে কারামুক্ত হন তারা।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার পিলখানায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদর দপ্তরে বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। সে ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনে দুটি মামলা হয়। হত্যা মামলায় ৮৫০ জনের বিচার শেষ হয় ২০১৩ সালের ৫ নভেম্বর।

এতে ১৫২ জনের ফাঁসি, ১৬০ জনের যাবজ্জীবন ও ২৫৬ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। খালাস পান ২৭৮ জন। ২০১৭ সালের ২৭ নভেম্বর সেই মামলার ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের রায়ও হয়ে যায় হাইকোর্টে। তাতে ১৩৯ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখা হয়। যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হয় ১৮৫ জনকে।

আরো ২২৮ জনকে দেওয়া হয় বিভিন্ন মেয়াদে সাজা। খালাস পান ২৮৩ জন। হাইকোর্টের রায়ের আগে ১৫ জনসহ সব মিলিয়ে ৫৪ জন আসামি মারা গেছেন। হত্যা মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে ২২৬ জন আসামি আপিল ও লিভ টু আপিল করেছেন।

অন্যদিকে, হাইকোর্টে ৮৩ জন আসামির খালাস এবং সাজা কমানোর রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। এসব আপিল ও লিভ টু আপিল এখন শুনানির অপেক্ষায়। ২০১০ সালে বিস্ফোরক আইনের মামলায় ৮৩৪ আসামির বিরুদ্ধে বিচারকাজও শুরু হয়েছিল। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনার তদন্ত পুনরায় শুরুর দাবি উঠছে। গত ১৯ ডিসেম্বর অভিযোগ নিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে যান শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

এই হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তের জন্য গত ২৪ ডিসেম্বর আ ল ম ফজলুর রহমানকে প্রধান করে কমিশন গঠন করে সরকার।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

আইন-বিচার নিয়ে আরও পড়ুন

মানুষের জন্ম উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য: প্রধান উপদেষ্টা

মানুষের জন্ম উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য: প্রধান উপদেষ্টা

এখনকার প্রজন্ম আগের মতো নয়। এখন গ্রামের ছেলেমেয়েরাও অনেক কিছু বোঝে, জানে, নিজস্ব চিন্তাভাবনায় সমৃদ্ধ। কাজেই এদের জন্য এমন একটি আর্থিক ও সামাজিক পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেখানে তারা নিজস্ব উদ্যোগে কাজ করতে পারে, চাইলে এককভাবে কিংবা কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে

১০ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে কারাবন্দি আসামিদের সাজার মেয়াদ কমানোর সিদ্ধান্ত

দীর্ঘদিন ধরে কারাবন্দি আসামিদের সাজার মেয়াদ কমানোর সিদ্ধান্ত

দীর্ঘদিন ধরে কারাবন্দি থাকা দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের সাজার মেয়াদ কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। নারীদের ক্ষেত্রে যাবজ্জীবনের মেয়াদ কমিয়ে ২০ বছর করা হবে। পুরুষের ক্ষেত্রে সাজার মেয়াদ এর চেয়ে কিছুটা বাড়তে পারে

১১ ঘণ্টা আগে
বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত রেজাউল করিম লাবু সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার কৈমাঝুরিয়া গ্রামের মৃত ইদ্রিস আলীর ছেলে। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুজন হলেন, রেজাউল করিম লাবুর সৎমা ও মৃত ইদ্রিস আলীর স্ত্রী মোছা. রেনুকা বেগম এবং লাবুর স্ত্রী মোছা. ইসমত আরা বেগম

১১ ঘণ্টা আগে
ফ্যাসিবাদের অনেক রূপ এখনো দেখা যাচ্ছে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

ফ্যাসিবাদের অনেক রূপ এখনো দেখা যাচ্ছে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

এত মানুষের রক্তের পর যদি এদের ছবি এখনো থাকে তা কোনো ভাবেই গ্রহণযোগ্য না। এনিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়ার কথাও বলেন তিনি

১১ ঘণ্টা আগে
মানুষের জন্ম উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য: প্রধান উপদেষ্টা

মানুষের জন্ম উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য: প্রধান উপদেষ্টা

এখনকার প্রজন্ম আগের মতো নয়। এখন গ্রামের ছেলেমেয়েরাও অনেক কিছু বোঝে, জানে, নিজস্ব চিন্তাভাবনায় সমৃদ্ধ। কাজেই এদের জন্য এমন একটি আর্থিক ও সামাজিক পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেখানে তারা নিজস্ব উদ্যোগে কাজ করতে পারে, চাইলে এককভাবে কিংবা কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে

১০ ঘণ্টা আগে
দীর্ঘদিন ধরে কারাবন্দি আসামিদের সাজার মেয়াদ কমানোর সিদ্ধান্ত

দীর্ঘদিন ধরে কারাবন্দি আসামিদের সাজার মেয়াদ কমানোর সিদ্ধান্ত

দীর্ঘদিন ধরে কারাবন্দি থাকা দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের সাজার মেয়াদ কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। নারীদের ক্ষেত্রে যাবজ্জীবনের মেয়াদ কমিয়ে ২০ বছর করা হবে। পুরুষের ক্ষেত্রে সাজার মেয়াদ এর চেয়ে কিছুটা বাড়তে পারে

১১ ঘণ্টা আগে
বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত রেজাউল করিম লাবু সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার কৈমাঝুরিয়া গ্রামের মৃত ইদ্রিস আলীর ছেলে। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুজন হলেন, রেজাউল করিম লাবুর সৎমা ও মৃত ইদ্রিস আলীর স্ত্রী মোছা. রেনুকা বেগম এবং লাবুর স্ত্রী মোছা. ইসমত আরা বেগম

১১ ঘণ্টা আগে
ফ্যাসিবাদের অনেক রূপ এখনো দেখা যাচ্ছে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

ফ্যাসিবাদের অনেক রূপ এখনো দেখা যাচ্ছে: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

এত মানুষের রক্তের পর যদি এদের ছবি এখনো থাকে তা কোনো ভাবেই গ্রহণযোগ্য না। এনিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়ার কথাও বলেন তিনি

১১ ঘণ্টা আগে