ডিএনএর অধিক মিশ্রণে দুই খুনির ছবি প্রস্তুত সম্ভব নয়
স্টাফ রিপোর্টার
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি, বটি, ছুরির বাট এবং সাগর-রুনির পরিধেয় বস্ত্রাদিসহ অন্যান্য আলামত ও ২৫ জন ব্যক্তির বুকাল সোয়াব (মুখের ভেতরের কোষ থেকে ডিএনএ সংগ্রহ) সংগ্রহপূর্বক ডিএনএ পরীক্ষার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পাইওনিয়ার ফরেনসিকস, ইন্ডিপেনডেন্ট ফরেনসিক সার্ভিসেস এবং নেদারল্যান্ডের ইন্ডিপেনডেন্ট ফরেনসিক সার্ভিস (আইএফএস) ল্যাবে প্রেরণ করা হয়। আলামতে প্রাপ্ত ডিএনএর সঙ্গে প্রেরিত ব্যক্তিদের ডিএনএ ম্যাচিং হয়নি বলে ডিএনএ ল্যাব কর্তৃক প্রেরিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ল্যাব প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা যায়, ঘটনাস্থলে চার জন ব্যক্তির ডিএনএ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে তিন জন পুরুষ ও এক জন নারী। তিন জন পুরুষের মধ্যে একজন সাগর সারওয়ার এবং একজন নারী মেহেরুন রুনির বলে শনাক্ত হয়। বাকি দুই জন অজ্ঞাত পুরুষ, এরা কারা তা উদ্ঘাটন করা যায়নি। অজ্ঞাতনামা দুই জন পুরুষের ডিএনএ থেকে ছবি করতে ডিএনএ সেলে ছবি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান প্যারাবন স্ন্যাপশটে উক্ত ডিএনএ প্রেরণ করা হয়। কিন্তু ডিএনএ তে অধিক মিশ্রণজনিত কারণে প্যারাবন স্ন্যাপশট ছবি প্রস্তুত করতে পারেনি বলে মতামত দিয়েছে।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারে ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন সাংবাদিক দম্পতি সাগর ও রুনি। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়। ঐ দিনই রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ছুরি, বটি, ছুরির বাট এবং সাগর-রুনির পরিধেয় বস্ত্রাদিসহ অন্যান্য আলামত ও ২৫ জন ব্যক্তির বুকাল সোয়াব (মুখের ভেতরের কোষ থেকে ডিএনএ সংগ্রহ) সংগ্রহপূর্বক ডিএনএ পরীক্ষার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পাইওনিয়ার ফরেনসিকস, ইন্ডিপেনডেন্ট ফরেনসিক সার্ভিসেস এবং নেদারল্যান্ডের ইন্ডিপেনডেন্ট ফরেনসিক সার্ভিস (আইএফএস) ল্যাবে প্রেরণ করা হয়। আলামতে প্রাপ্ত ডিএনএর সঙ্গে প্রেরিত ব্যক্তিদের ডিএনএ ম্যাচিং হয়নি বলে ডিএনএ ল্যাব কর্তৃক প্রেরিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ল্যাব প্রতিবেদন পর্যালোচনায় দেখা যায়, ঘটনাস্থলে চার জন ব্যক্তির ডিএনএ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে তিন জন পুরুষ ও এক জন নারী। তিন জন পুরুষের মধ্যে একজন সাগর সারওয়ার এবং একজন নারী মেহেরুন রুনির বলে শনাক্ত হয়। বাকি দুই জন অজ্ঞাত পুরুষ, এরা কারা তা উদ্ঘাটন করা যায়নি। অজ্ঞাতনামা দুই জন পুরুষের ডিএনএ থেকে ছবি করতে ডিএনএ সেলে ছবি প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান প্যারাবন স্ন্যাপশটে উক্ত ডিএনএ প্রেরণ করা হয়। কিন্তু ডিএনএ তে অধিক মিশ্রণজনিত কারণে প্যারাবন স্ন্যাপশট ছবি প্রস্তুত করতে পারেনি বলে মতামত দিয়েছে।
২০১২ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি রাতে ঢাকার পশ্চিম রাজাবাজারে ভাড়া বাসায় নির্মমভাবে খুন হন সাংবাদিক দম্পতি সাগর ও রুনি। পরদিন ভোরে তাদের ক্ষতবিক্ষত লাশ উদ্ধার করা হয়। ঐ দিনই রুনির ভাই নওশের আলী রোমান বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় মামলা করেন।
এখনকার প্রজন্ম আগের মতো নয়। এখন গ্রামের ছেলেমেয়েরাও অনেক কিছু বোঝে, জানে, নিজস্ব চিন্তাভাবনায় সমৃদ্ধ। কাজেই এদের জন্য এমন একটি আর্থিক ও সামাজিক পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেখানে তারা নিজস্ব উদ্যোগে কাজ করতে পারে, চাইলে এককভাবে কিংবা কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে
১৫ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিন ধরে কারাবন্দি থাকা দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের সাজার মেয়াদ কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। নারীদের ক্ষেত্রে যাবজ্জীবনের মেয়াদ কমিয়ে ২০ বছর করা হবে। পুরুষের ক্ষেত্রে সাজার মেয়াদ এর চেয়ে কিছুটা বাড়তে পারে
১৬ ঘণ্টা আগেমৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত রেজাউল করিম লাবু সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার কৈমাঝুরিয়া গ্রামের মৃত ইদ্রিস আলীর ছেলে। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুজন হলেন, রেজাউল করিম লাবুর সৎমা ও মৃত ইদ্রিস আলীর স্ত্রী মোছা. রেনুকা বেগম এবং লাবুর স্ত্রী মোছা. ইসমত আরা বেগম
১৬ ঘণ্টা আগেএত মানুষের রক্তের পর যদি এদের ছবি এখনো থাকে তা কোনো ভাবেই গ্রহণযোগ্য না। এনিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়ার কথাও বলেন তিনি
১৬ ঘণ্টা আগেএখনকার প্রজন্ম আগের মতো নয়। এখন গ্রামের ছেলেমেয়েরাও অনেক কিছু বোঝে, জানে, নিজস্ব চিন্তাভাবনায় সমৃদ্ধ। কাজেই এদের জন্য এমন একটি আর্থিক ও সামাজিক পরিবেশ তৈরি করতে হবে, যেখানে তারা নিজস্ব উদ্যোগে কাজ করতে পারে, চাইলে এককভাবে কিংবা কোনো প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে
দীর্ঘদিন ধরে কারাবন্দি থাকা দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের সাজার মেয়াদ কমিয়ে আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। নারীদের ক্ষেত্রে যাবজ্জীবনের মেয়াদ কমিয়ে ২০ বছর করা হবে। পুরুষের ক্ষেত্রে সাজার মেয়াদ এর চেয়ে কিছুটা বাড়তে পারে
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত রেজাউল করিম লাবু সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা থানার কৈমাঝুরিয়া গ্রামের মৃত ইদ্রিস আলীর ছেলে। কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুজন হলেন, রেজাউল করিম লাবুর সৎমা ও মৃত ইদ্রিস আলীর স্ত্রী মোছা. রেনুকা বেগম এবং লাবুর স্ত্রী মোছা. ইসমত আরা বেগম
এত মানুষের রক্তের পর যদি এদের ছবি এখনো থাকে তা কোনো ভাবেই গ্রহণযোগ্য না। এনিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেন তিনি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেয়ার কথাও বলেন তিনি