বিভাগীয় শহরগুলোতে হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ
অনলাইন ডেস্ক
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছিল দেশের বিচার বিভাগ সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা দেখিয়ে । সেই কমিশনের প্রধান আলী রিয়াজ ২৮ দফা প্রস্তাবনা সুপারিশ আকারে তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে। সুপারিশগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল— দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ গঠনের প্রস্তাবনা। তবে এমন প্রস্তাবনা বাস্তবায়নে পরিপ্রেক্ষিতে সাংবিধানিক প্রতিবন্ধকতার বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীরা।
ঢাকার বাইরে হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থাপনের প্রস্তাবনার প্রতিবাদে গত ৭ জুলাই সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ মিছিল করেন সাধারণ আইনজীবীরা। এসময় তারা প্রস্তাবনাটিকে ‘অবৈধ’ বলে মন্তব্য করেন।
বিক্ষোভকারী আইনজীবীদের মতে ঢাকার বাইরে হাইকোর্ট স্থানান্তর করা আদালত অবমাননার শামিল। কারণ ঢাকার বাইরে হাইকোর্ট স্থানান্তর না করার নির্দেশনা আছে সুপ্রিম কোর্টের।
তাদের মতে, বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর হলে ন্যায়বিচার ব্যাঘাত হবে, বাড়বে রাজনৈতিক প্রভাব । বিচারব্যবস্থা হবে দুর্বল । তাছাড়া, ঢাকার বাইরে রয়েছে মেধাবী আইনজীবীদের সংকটও রয়েছে— যা বিচার ব্যবস্থায় সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলবে বলে মন্তব্য করেন তারা।
এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম বলেন, ‘সংবিধানের ১০০ অনুচ্ছেদের আলোকে বাংলাদেশে যে সুপ্রিম কোর্ট থাকবে, তার স্থায়ী বেঞ্চ রাজধানীতে থাকবে। এরপরও বিভাগীয় শহরে হাইকোর্টের বেঞ্চ গঠন করা হলে সেখানেও ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের মতো অবস্থা হয়ে যাবে। নিয়ন্ত্রণ রাখা কঠিন হয়ে যাবে। ফলে মানুষ যেভাবে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করে, সেই সুবিধা তারা পাবেন না।’
১৯৮৮ সালে সংবিধানের ১০০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে ঢাকার বাইরে হাইকোর্টের ৬টি বেঞ্চ বসানো হয়েছিল। পরে সেই সংশোধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ হয় হাইকোর্টে। ১৯৮৯ সালে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি বদরুল হায়দার চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন ৪ সদস্যের আপিল বিভাগ ঢাকার বাইরে হাইকোর্ট নেওয়ার সিদ্ধান্ত অবৈধ বলে রায় দেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর আব্দুস সাত্তার পালোয়ান বলেন, ‘দেশে যত খারাপ স্বৈরশাসক আসুক— মানুষ কিছুটা হলেও হাইকোর্টে এসে ন্যায় বিচার পায়। সেটিও এবার শেষ করে দেবে বিভাগীয় শহরে হাইকোর্টের বেঞ্চ স্থানান্তরিত করে। হাইকোর্টকে বিভাগ বা জেলায় নিলে এটাও ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট বা সেশন কোর্টের স্ট্যাটাসে পরিণত হবে।
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছিল দেশের বিচার বিভাগ সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা দেখিয়ে । সেই কমিশনের প্রধান আলী রিয়াজ ২৮ দফা প্রস্তাবনা সুপারিশ আকারে তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টার কাছে। সুপারিশগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল— দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে হাইকোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ গঠনের প্রস্তাবনা। তবে এমন প্রস্তাবনা বাস্তবায়নে পরিপ্রেক্ষিতে সাংবিধানিক প্রতিবন্ধকতার বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবীরা।
ঢাকার বাইরে হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থাপনের প্রস্তাবনার প্রতিবাদে গত ৭ জুলাই সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে বিক্ষোভ মিছিল করেন সাধারণ আইনজীবীরা। এসময় তারা প্রস্তাবনাটিকে ‘অবৈধ’ বলে মন্তব্য করেন।
বিক্ষোভকারী আইনজীবীদের মতে ঢাকার বাইরে হাইকোর্ট স্থানান্তর করা আদালত অবমাননার শামিল। কারণ ঢাকার বাইরে হাইকোর্ট স্থানান্তর না করার নির্দেশনা আছে সুপ্রিম কোর্টের।
তাদের মতে, বিভাগীয় পর্যায়ে হাইকোর্ট বেঞ্চ স্থানান্তর হলে ন্যায়বিচার ব্যাঘাত হবে, বাড়বে রাজনৈতিক প্রভাব । বিচারব্যবস্থা হবে দুর্বল । তাছাড়া, ঢাকার বাইরে রয়েছে মেধাবী আইনজীবীদের সংকটও রয়েছে— যা বিচার ব্যবস্থায় সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলবে বলে মন্তব্য করেন তারা।
এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আহসানুল করিম বলেন, ‘সংবিধানের ১০০ অনুচ্ছেদের আলোকে বাংলাদেশে যে সুপ্রিম কোর্ট থাকবে, তার স্থায়ী বেঞ্চ রাজধানীতে থাকবে। এরপরও বিভাগীয় শহরে হাইকোর্টের বেঞ্চ গঠন করা হলে সেখানেও ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের মতো অবস্থা হয়ে যাবে। নিয়ন্ত্রণ রাখা কঠিন হয়ে যাবে। ফলে মানুষ যেভাবে সুপ্রিম কোর্টের কাছে ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করে, সেই সুবিধা তারা পাবেন না।’
১৯৮৮ সালে সংবিধানের ১০০ অনুচ্ছেদ সংশোধন করে ঢাকার বাইরে হাইকোর্টের ৬টি বেঞ্চ বসানো হয়েছিল। পরে সেই সংশোধনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ হয় হাইকোর্টে। ১৯৮৯ সালে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি বদরুল হায়দার চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন ৪ সদস্যের আপিল বিভাগ ঢাকার বাইরে হাইকোর্ট নেওয়ার সিদ্ধান্ত অবৈধ বলে রায় দেন।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর আব্দুস সাত্তার পালোয়ান বলেন, ‘দেশে যত খারাপ স্বৈরশাসক আসুক— মানুষ কিছুটা হলেও হাইকোর্টে এসে ন্যায় বিচার পায়। সেটিও এবার শেষ করে দেবে বিভাগীয় শহরে হাইকোর্টের বেঞ্চ স্থানান্তরিত করে। হাইকোর্টকে বিভাগ বা জেলায় নিলে এটাও ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট বা সেশন কোর্টের স্ট্যাটাসে পরিণত হবে।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত একই বছরের ৪ জুলাই মীর নাসিরউদ্দিনকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালউদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন
২ দিন আগেবৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব মন্তব্য করেন
২ দিন আগেযখন র্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমানকে আটকের বিষয়ে জানতে পেরেছেন, তখন কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন কিনা
২ দিন আগেগত এক বছরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঝুলে থাকা প্রায় সাড়ে ৯ লাখ এনআইডি সংশোধন আবেদন নিষ্পত্তি করেছে ইসি
২ দিন আগেঅবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত একই বছরের ৪ জুলাই মীর নাসিরউদ্দিনকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালউদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব মন্তব্য করেন
যখন র্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমানকে আটকের বিষয়ে জানতে পেরেছেন, তখন কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন কিনা
গত এক বছরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঝুলে থাকা প্রায় সাড়ে ৯ লাখ এনআইডি সংশোধন আবেদন নিষ্পত্তি করেছে ইসি