নিজস্ব প্রতিবেদক
জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের সাবেক মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন ইস্যুতে চেম্বার আদালতের দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করেছেন আপিল বিভাগ। বুধবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এ আদেশ দেন।
এর আগে ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে হাইকোর্টের দেয়া জামিন স্থগিত করেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আরশাদুর রউফ ও অনীক আর হক এবং ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ফরিদ উদ্দিন খান। আদেশের পর ফরিদ উদ্দিন খান জানান, হাইকোর্ট জামিনের যে আদেশ দিয়েছিলেন তা স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। শুনানি শেষে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালত হাইকোর্টের দেয়া জামিন আদেশ স্থগিত করেছেন। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করা পর্যন্ত এ জামিন স্থগিত থাকবে।
এর আগে সকালে জামিন প্রশ্নে রুল অ্যাবসলিউট (যথাযথ) ঘোষণা করে বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমান ও বিচারপতি মো. আলী রেজার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ চিন্ময় দাসের জামিন মঞ্জুর করে এ রায় দিয়েছিলেন। গত বছরের ৩১শে অক্টোবর নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ড বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ ১৯ জনের নামে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে এ মামলা করেন। এ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণসহ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত বছরের ২৫শে অক্টোবর চট্টগ্রামে সনাতনী সম্প্রদায়ের একটি বড় সমাবেশ হয়। ওই সমাবেশের পর গত ৩১শে অক্টোবর তার বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়। এতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ছাড়াও আরও ১৮ জনকে আসামি করা হয়। পরবর্তীতে একই বছরের ২২শে নভেম্বর চিন্ময়ের নেতৃত্বে রংপুরে আরও একটি বড় সমাবেশ হয়। এরপর রাষ্ট্রদ্রোহের সেই মামলায় ২৫শে নভেম্বর তাকে ঢাকায় গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন জামিন আবেদন করা হলে তা নামঞ্জুর করে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট। আদালত চিন্ময়কে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিলে সেদিন চট্টগ্রামে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে চিন্ময়ের অনুসারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এই সময় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে আদালত চত্বরে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর থেকেই কারাগারে আছেন চিন্ময়।
গত ২রা জানুয়ারি চিন্ময় দাসের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন চট্টগ্রামের মহানগর দায়রা জজ আদালত। পরবর্তীতে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন তার আইনজীবী। গত ৪ঠা ফেব্রুয়ারি মামলায় জামিন চেয়ে চিন্ময় দাসের করা আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল দিয়েছিলেন। আবেদনকারী চিন্ময় দাসকে কেন জামিন দেয়া হবে না, তা জানতে রুল জারি করা হয়েছিল।
জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের সাবেক মুখপাত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন ইস্যুতে চেম্বার আদালতের দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করেছেন আপিল বিভাগ। বুধবার আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতি মো. রেজাউল হক এ আদেশ দেন।
এর আগে ইসকনের বহিষ্কৃত নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে হাইকোর্টের দেয়া জামিন স্থগিত করেন আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল আরশাদুর রউফ ও অনীক আর হক এবং ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল ফরিদ উদ্দিন খান। আদেশের পর ফরিদ উদ্দিন খান জানান, হাইকোর্ট জামিনের যে আদেশ দিয়েছিলেন তা স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করে। শুনানি শেষে আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালত হাইকোর্টের দেয়া জামিন আদেশ স্থগিত করেছেন। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করা পর্যন্ত এ জামিন স্থগিত থাকবে।
এর আগে সকালে জামিন প্রশ্নে রুল অ্যাবসলিউট (যথাযথ) ঘোষণা করে বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমান ও বিচারপতি মো. আলী রেজার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ চিন্ময় দাসের জামিন মঞ্জুর করে এ রায় দিয়েছিলেন। গত বছরের ৩১শে অক্টোবর নগরের চান্দগাঁও মোহরা ওয়ার্ড বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ খান বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসসহ ১৯ জনের নামে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে এ মামলা করেন। এ মামলায় চিন্ময় কৃষ্ণসহ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গত বছরের ২৫শে অক্টোবর চট্টগ্রামে সনাতনী সম্প্রদায়ের একটি বড় সমাবেশ হয়। ওই সমাবেশের পর গত ৩১শে অক্টোবর তার বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা হয়। এতে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ছাড়াও আরও ১৮ জনকে আসামি করা হয়। পরবর্তীতে একই বছরের ২২শে নভেম্বর চিন্ময়ের নেতৃত্বে রংপুরে আরও একটি বড় সমাবেশ হয়। এরপর রাষ্ট্রদ্রোহের সেই মামলায় ২৫শে নভেম্বর তাকে ঢাকায় গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন জামিন আবেদন করা হলে তা নামঞ্জুর করে চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট। আদালত চিন্ময়কে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিলে সেদিন চট্টগ্রামে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে চিন্ময়ের অনুসারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এই সময় আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে আদালত চত্বরে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এরপর থেকেই কারাগারে আছেন চিন্ময়।
গত ২রা জানুয়ারি চিন্ময় দাসের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেন চট্টগ্রামের মহানগর দায়রা জজ আদালত। পরবর্তীতে হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন তার আইনজীবী। গত ৪ঠা ফেব্রুয়ারি মামলায় জামিন চেয়ে চিন্ময় দাসের করা আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট রুল দিয়েছিলেন। আবেদনকারী চিন্ময় দাসকে কেন জামিন দেয়া হবে না, তা জানতে রুল জারি করা হয়েছিল।
একটি উপজেলায় শাসনব্যবস্থার দ্বিতীয় ব্যক্তি হচ্ছেন এসি ল্যান্ড (ভূমি)। তাই তার মানসিক চিন্তার উন্নয়ন ঘটাতে হবে, মননে পরিবর্তন আনতে হবে। বিশেষায়িত জ্ঞান অর্জন করে মাঠ প্রশাসনে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে আন্দোলনের কারণে টানা ৪০ দিন নগর ভবনের কার্যক্রম বন্ধ ছিল। এ সময় কর্মকর্তারা অফিসে না গেলেও তাদের গাড়ির বিপরীতে প্রতিদিন ১৪–১৫ লিটার তেল খরচ দেখানো হয়েছে
২ ঘণ্টা আগেকমিশনের সুপারিশের সারাংশ ও বাস্তবায়নের পথরেখা তৈরির কাজ চলছে। সাংবাদিকদের পেশাগত উৎকর্ষতা, সেল্ফ-রেগুলেশন, সেক্টরাল ইউনিটি এবং গণমাধ্যমকে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার সুযোগ তৈরির বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে আলোচিত হচ্ছে
২ ঘণ্টা আগেএই মুহূর্তে আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো জাতীয় নির্বাচন। এটি শুধু ক্ষমতার পালাবদল নয়, গণতন্ত্রের শেকড়কে আরও মহিমান্বিত করার এক সুযোগ। নির্বাচনের সময় প্রায় দেড় লাখ পুলিশ মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালন করবেন। তাদের প্রত্যেকের কার্যক্রম জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পর্যবেক্ষিত হবে
৪ ঘণ্টা আগেএকটি উপজেলায় শাসনব্যবস্থার দ্বিতীয় ব্যক্তি হচ্ছেন এসি ল্যান্ড (ভূমি)। তাই তার মানসিক চিন্তার উন্নয়ন ঘটাতে হবে, মননে পরিবর্তন আনতে হবে। বিশেষায়িত জ্ঞান অর্জন করে মাঠ প্রশাসনে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে
বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়রের দায়িত্ব দেওয়ার দাবিতে আন্দোলনের কারণে টানা ৪০ দিন নগর ভবনের কার্যক্রম বন্ধ ছিল। এ সময় কর্মকর্তারা অফিসে না গেলেও তাদের গাড়ির বিপরীতে প্রতিদিন ১৪–১৫ লিটার তেল খরচ দেখানো হয়েছে
কমিশনের সুপারিশের সারাংশ ও বাস্তবায়নের পথরেখা তৈরির কাজ চলছে। সাংবাদিকদের পেশাগত উৎকর্ষতা, সেল্ফ-রেগুলেশন, সেক্টরাল ইউনিটি এবং গণমাধ্যমকে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার সুযোগ তৈরির বিষয়গুলো গুরুত্বের সাথে আলোচিত হচ্ছে
এই মুহূর্তে আমাদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো জাতীয় নির্বাচন। এটি শুধু ক্ষমতার পালাবদল নয়, গণতন্ত্রের শেকড়কে আরও মহিমান্বিত করার এক সুযোগ। নির্বাচনের সময় প্রায় দেড় লাখ পুলিশ মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালন করবেন। তাদের প্রত্যেকের কার্যক্রম জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে পর্যবেক্ষিত হবে