নিজস্ব প্রতিবেদক

আইসিটি আইনে বিচার করা মানে আসামিকে হাত-পা বেঁধে নদীতে ফেলে দিয়ে সাঁতার কাটতে বলা। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আইনে অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে—তাই এ আইনে আসামিদের বিচার প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন।
সোমবার (২০ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বিচারিক প্যানেলে আলোচিত এ মামলায় আসামিপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন হয়। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সংগঠিত হত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মামলায় আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের প্রথম দিনে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে ৫ দিন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়।
আজকে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের সময় আমির হোসেন বলেন, ‘রাষ্ট্র চালাতে গেলে কিছু ভুলত্রুটি হতে পারে, কিন্তু প্রসিকিউটশন শুধু বিগত সরকারের খারাপটাই দেখেছেন, ভালো দেখে নাই।’
তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে সিআরপিসি (ফৌজদারি দণ্ডবিধি) এবং এভিডেন্স অ্যাক্ট (সাক্ষ্য আইন) ফলো করা হয় না। এই আইনে পত্রিকার নিউজ গ্রহণ করা হয়, অথচ অন্য আদালতে এসব নিউজ গ্রহণ করা হয় না। এই বিচার করা মানে হাত-পা বেঁধে সাঁতার কাটতে বলা।’
আমির হোসেন আরও বলেন, ‘প্রসিকিউশনের দাবি জুলাই আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে ৫২ জেলায় ব্যাপক মাত্রায় অপরাধ সংগঠিত হয়েছে। কিন্তু মামলায় ১৫-২০টি জেলার সাক্ষীদের সাক্ষ্য নেয়া হয়েছে। এতে ব্যাপক মাত্রায় হত্যাযজ্ঞ প্রমাণ হয় না।
আসামিদের খালাস প্রত্যাশা ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যেসব চার্জ (অভিযোগ) আনা হয়েছে, এগুলো সঠিক নয়। আমার অভিমত, সাক্ষ্য-প্রমাণে প্রসিকিউশন অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়নি। যেহেতু সাক্ষ্য-প্রমাণে তা প্রমাণ হয়নি, সেহেতু আমি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের খালাস প্রত্যাশা করি।’

আইসিটি আইনে বিচার করা মানে আসামিকে হাত-পা বেঁধে নদীতে ফেলে দিয়ে সাঁতার কাটতে বলা। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আইনে অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েছে—তাই এ আইনে আসামিদের বিচার প্রশ্নবিদ্ধ হবে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেন।
সোমবার (২০ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন বিচারিক প্যানেলে আলোচিত এ মামলায় আসামিপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন হয়। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সংগঠিত হত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা মামলায় আসামি পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের প্রথম দিনে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে ৫ দিন যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়।
আজকে যুক্তিতর্ক উপস্থাপনের সময় আমির হোসেন বলেন, ‘রাষ্ট্র চালাতে গেলে কিছু ভুলত্রুটি হতে পারে, কিন্তু প্রসিকিউটশন শুধু বিগত সরকারের খারাপটাই দেখেছেন, ভালো দেখে নাই।’
তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে সিআরপিসি (ফৌজদারি দণ্ডবিধি) এবং এভিডেন্স অ্যাক্ট (সাক্ষ্য আইন) ফলো করা হয় না। এই আইনে পত্রিকার নিউজ গ্রহণ করা হয়, অথচ অন্য আদালতে এসব নিউজ গ্রহণ করা হয় না। এই বিচার করা মানে হাত-পা বেঁধে সাঁতার কাটতে বলা।’
আমির হোসেন আরও বলেন, ‘প্রসিকিউশনের দাবি জুলাই আন্দোলন চলাকালে সারা দেশে ৫২ জেলায় ব্যাপক মাত্রায় অপরাধ সংগঠিত হয়েছে। কিন্তু মামলায় ১৫-২০টি জেলার সাক্ষীদের সাক্ষ্য নেয়া হয়েছে। এতে ব্যাপক মাত্রায় হত্যাযজ্ঞ প্রমাণ হয় না।
আসামিদের খালাস প্রত্যাশা ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে যেসব চার্জ (অভিযোগ) আনা হয়েছে, এগুলো সঠিক নয়। আমার অভিমত, সাক্ষ্য-প্রমাণে প্রসিকিউশন অভিযোগ প্রমাণ করতে সক্ষম হয়নি। যেহেতু সাক্ষ্য-প্রমাণে তা প্রমাণ হয়নি, সেহেতু আমি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের খালাস প্রত্যাশা করি।’

ময়মনসিংহ সীমান্ত ব্যবহার করে ঢাকার শরীফ ওসমান হাদীর ওপর গুলি বর্ষণকারী ব্যক্তি ভারতে পালিয়েছে কিনা তা নিশ্চিত নয় বলে জানিয়েছেন বিজিবির সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল সরকার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান।
২ দিন আগে
ডাকসু নেতা ফাতিমা তাসনিম জুমা সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকাল ৩টায় শহীদ মিনারে হাদিকে গুলিকাণ্ডের প্রতিবাদে আয়োজিত সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে অংশগ্রহণের জন্য সবাইকে আহ্বান জানিয়েছেন। রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) রাতের একটি ফেসবুক পোস্টে তিনি এ আহ্বান জানান।
২ দিন আগে
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে অ্যাম্বুলেন্স, যা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ প্রার্থী শরীফ ওসমান হাদিকে বহন করছে। তার সঙ্গে ছিলেন দুই ভাই, যারা চিকিৎসা প্রক্রিয়ায় সহায়তা করছেন।
২ দিন আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষকদের রেকর্ডসংখ্যক উপস্থিতি হতে যাচ্ছে। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে ২০০৮ সালের পর সর্বোচ্চ সংখ্যক বিদেশি পর্যবেক্ষক বাংলাদেশে আসবেন বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ইন্টারন্য
২ দিন আগেময়মনসিংহ সীমান্ত ব্যবহার করে ঢাকার শরীফ ওসমান হাদীর ওপর গুলি বর্ষণকারী ব্যক্তি ভারতে পালিয়েছে কিনা তা নিশ্চিত নয় বলে জানিয়েছেন বিজিবির সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল সরকার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান।
ডাকসু নেতা ফাতিমা তাসনিম জুমা সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকাল ৩টায় শহীদ মিনারে হাদিকে গুলিকাণ্ডের প্রতিবাদে আয়োজিত সর্বদলীয় প্রতিরোধ সমাবেশে অংশগ্রহণের জন্য সবাইকে আহ্বান জানিয়েছেন। রবিবার (১৪ ডিসেম্বর) রাতের একটি ফেসবুক পোস্টে তিনি এ আহ্বান জানান।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুর ১টা ১৫ মিনিটে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে অ্যাম্বুলেন্স, যা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য সংসদ প্রার্থী শরীফ ওসমান হাদিকে বহন করছে। তার সঙ্গে ছিলেন দুই ভাই, যারা চিকিৎসা প্রক্রিয়ায় সহায়তা করছেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিদেশি পর্যবেক্ষকদের রেকর্ডসংখ্যক উপস্থিতি হতে যাচ্ছে। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে ২০০৮ সালের পর সর্বোচ্চ সংখ্যক বিদেশি পর্যবেক্ষক বাংলাদেশে আসবেন বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ইন্টারন্য