নিজস্ব প্রতিবেদক
২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত এক হাজার ১৩৭ জনের চাকরি ফেরত চেয়ে দায়ের করা আপিল আবেদনের ওপর শুনানি শেষে গত বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়ে রায় দিয়েছেন। আপিল বিভাগের সেই পূর্ণাঙ্গ রায় আজ প্রকাশিত হবে।
আদালত সুত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার সকালে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে এই রায় প্রকাশিত হবে।
আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চের সকল বিচারকের স্বাক্ষর নেয়া শেষ হয়েছে আজ।
এই রায় প্রকাশিত হলে পিটিশনার ৮৬৪ জন বিভিন্ন ক্যাডার সার্ভিসে যোগদানের নিয়োগপত্র পাবেন।
বাকি নিয়োগ বঞ্চিতরাও পিটিশনার হলে তারাও এই রায়ের আলোকে নিয়োগ পাবেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
প্রায় দেড় যুগ আগে ২৭তম বিসিএস পরীক্ষার নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিল আপিল বিভাগ।
গত ২০ শে ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে এক হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীর পক্ষে দাখিল করা পৃথক তিনটি রিভিউ আবেদন মঞ্জুর করার মধ্য দিয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ রায় দেন।
এ বিষয়ে আপিলকারীদের আইনজীবী সালাহউদ্দিন দোলন ও মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন, আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় পুনর্বহাল করায় ৯০ দিনের মধ্যে ১ হাজার ১৩৭ জন ক্যাডার জ্যেষ্ঠতা নিয়ে চাকরিতে যোগ দেওয়ার অনুমতি পেলেন।
২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষায় ৩৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে এবং দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করে।
প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাই কোর্ট ২৭তম বিসিএস পরীক্ষার প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলকে বৈধ ঘোষণা করে। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীরা আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন।
২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত এক হাজার ১৩৭ জনের চাকরি ফেরত চেয়ে দায়ের করা আপিল আবেদনের ওপর শুনানি শেষে গত বছরের ২০ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়ে রায় দিয়েছেন। আপিল বিভাগের সেই পূর্ণাঙ্গ রায় আজ প্রকাশিত হবে।
আদালত সুত্রে জানা গেছে, আজ বৃহস্পতিবার সকালে সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে এই রায় প্রকাশিত হবে।
আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চের সকল বিচারকের স্বাক্ষর নেয়া শেষ হয়েছে আজ।
এই রায় প্রকাশিত হলে পিটিশনার ৮৬৪ জন বিভিন্ন ক্যাডার সার্ভিসে যোগদানের নিয়োগপত্র পাবেন।
বাকি নিয়োগ বঞ্চিতরাও পিটিশনার হলে তারাও এই রায়ের আলোকে নিয়োগ পাবেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
প্রায় দেড় যুগ আগে ২৭তম বিসিএস পরীক্ষার নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনকে নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিল আপিল বিভাগ।
গত ২০ শে ফেব্রুয়ারি হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে এক হাজার ১৩৭ জন প্রার্থীর পক্ষে দাখিল করা পৃথক তিনটি রিভিউ আবেদন মঞ্জুর করার মধ্য দিয়ে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ এ রায় দেন।
এ বিষয়ে আপিলকারীদের আইনজীবী সালাহউদ্দিন দোলন ও মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন, আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় পুনর্বহাল করায় ৯০ দিনের মধ্যে ১ হাজার ১৩৭ জন ক্যাডার জ্যেষ্ঠতা নিয়ে চাকরিতে যোগ দেওয়ার অনুমতি পেলেন।
২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষায় ৩৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হন। ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকার অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে এবং দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণ করে।
প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা রিট আবেদন করেন। ২০০৮ সালের ৩ জুলাই হাই কোর্ট ২৭তম বিসিএস পরীক্ষার প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলকে বৈধ ঘোষণা করে। সেই রায়ের বিরুদ্ধে রিট আবেদনকারীরা আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল করেন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত একই বছরের ৪ জুলাই মীর নাসিরউদ্দিনকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালউদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন
১ দিন আগেবৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব মন্তব্য করেন
১ দিন আগেযখন র্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমানকে আটকের বিষয়ে জানতে পেরেছেন, তখন কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন কিনা
১ দিন আগেগত এক বছরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঝুলে থাকা প্রায় সাড়ে ৯ লাখ এনআইডি সংশোধন আবেদন নিষ্পত্তি করেছে ইসি
১ দিন আগেঅবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাসির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে ২০০৭ সালের ৬ মার্চ গুলশান থানায় মামলা করে দুদক। এ মামলায় বিশেষ জজ আদালত একই বছরের ৪ জুলাই মীর নাসিরউদ্দিনকে ১৩ বছর এবং মীর হেলালউদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন
বৃহস্পতিবার (৪ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি ফয়েজ আহমেদের হাইকোর্ট বেঞ্চ এসব মন্তব্য করেন
যখন র্যাব পরিচালিত টিএফআই সেলে ব্যারিস্টার আরমানকে আটকের বিষয়ে জানতে পেরেছেন, তখন কোনো ব্যবস্থা নিয়েছেন কিনা
গত এক বছরে জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগে ঝুলে থাকা প্রায় সাড়ে ৯ লাখ এনআইডি সংশোধন আবেদন নিষ্পত্তি করেছে ইসি