নিজস্ব প্রতিবেদক
দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণে যে বাধা ছিল ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনের, তা কেটে গেল। কারণ স্থানীয় সরকারের চিঠির জবাবে আপিল না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গত সোমবার সকালে সিইসির সভাপতিত্বে বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এ বিষেয়ে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, আমরা গেজেট জারি করেছিলাম আদালতে নির্দেশনার প্রতি সম্মান প্রদান করে। সেটি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালেয়ে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। এখন স্থানীয় সরকার শপথ পাঠ করার বিষয়ে কি সিদ্ধান্ত নিবেন সেটা তাদের বিষয়।
এর আগে নির্বাচন ট্রাইব্যুনাল মামলা নম্বর ১৫/২০২০-এর রায়ে ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে বৈধ ঘোষণা করা হলে, নির্বাচন কমিশন ২৭শে এপ্রিল গেজেট প্রকাশ করে। গেজেটে তাকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এর ফলে শপথ গ্রহণসহ প্রশাসনিক পদক্ষেপ নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরপরই ৫ই মে স্থানীয় সরকার বিভাগ ‘বিজ্ঞ নির্বাচন ট্রাইব্যুনালের আদেশ অনুসারে সংশোধিত গেজেট অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ প্রসঙ্গে প্রয়োজনীয় তথ্য অনুসন্ধান’- শীর্ষক একটি পত্র নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব বরাবর প্রেরণ করে। তাতে জানানো হয়, নির্বাচন ট্রাইব্যুনালের মামলাটিতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন পক্ষভুক্ত বিবাদী হলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেনি। ফলে বিবাদী পক্ষ প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করায় মামলাটিতে একতরফাসূত্রে রায় প্রদান করা হয়।
এমতাবস্থায়, এই বিভাগ কর্তৃক পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আগে নির্বাচন ট্রাইব্যুনালের মামলা নং ১৫/২০২০-এ প্রদত্ত রায়ের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন উচ্চ আদালতে আপিল করবে কি-না অথবা অন্য কোনো আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবে কি-না সে সম্পর্কে অবগত হওয়া আবশ্যক। এতে আরও বলা হয়, মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের এডভোকেট মো. মনিরুজ্জামান কর্তৃক সচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগসহ ৬ জনের উদ্দেশ্যে গত ২৮শে এপ্রিল ২০২৫ তারিখে এই মামলাজনিত বিষয়ে একটি উকিল নোটিশ প্রেরণ করা হয়েছে। এমতাবস্থায়, দ্রুততম সময়ের মধ্যে আপিল অথবা আইনি পদক্ষেপের বিরুদ্ধে ইসি’র সিদ্ধান্ত জানতে চায় স্থানীয় সরকার বিভাগ।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বিজয়ী হন। নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ তুলে বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেন মামলা করেন। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়ার পর আদালত সেই নির্বাচন অবৈধ ঘোষণা করে এবং ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র হিসেবে রায়ে উল্লেখ করেন।
দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ গ্রহণে যে বাধা ছিল ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেনের, তা কেটে গেল। কারণ স্থানীয় সরকারের চিঠির জবাবে আপিল না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। গত সোমবার সকালে সিইসির সভাপতিত্বে বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
এ বিষেয়ে ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, আমরা গেজেট জারি করেছিলাম আদালতে নির্দেশনার প্রতি সম্মান প্রদান করে। সেটি স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালেয়ে পাঠিয়ে দিয়েছিলাম। এখন স্থানীয় সরকার শপথ পাঠ করার বিষয়ে কি সিদ্ধান্ত নিবেন সেটা তাদের বিষয়।
এর আগে নির্বাচন ট্রাইব্যুনাল মামলা নম্বর ১৫/২০২০-এর রায়ে ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে বৈধ ঘোষণা করা হলে, নির্বাচন কমিশন ২৭শে এপ্রিল গেজেট প্রকাশ করে। গেজেটে তাকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে ঘোষণা করা হয়। এর ফলে শপথ গ্রহণসহ প্রশাসনিক পদক্ষেপ নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়। এরপরই ৫ই মে স্থানীয় সরকার বিভাগ ‘বিজ্ঞ নির্বাচন ট্রাইব্যুনালের আদেশ অনুসারে সংশোধিত গেজেট অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ প্রসঙ্গে প্রয়োজনীয় তথ্য অনুসন্ধান’- শীর্ষক একটি পত্র নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব বরাবর প্রেরণ করে। তাতে জানানো হয়, নির্বাচন ট্রাইব্যুনালের মামলাটিতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন পক্ষভুক্ত বিবাদী হলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেনি। ফলে বিবাদী পক্ষ প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করায় মামলাটিতে একতরফাসূত্রে রায় প্রদান করা হয়।
এমতাবস্থায়, এই বিভাগ কর্তৃক পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আগে নির্বাচন ট্রাইব্যুনালের মামলা নং ১৫/২০২০-এ প্রদত্ত রায়ের বিরুদ্ধে নির্বাচন কমিশন উচ্চ আদালতে আপিল করবে কি-না অথবা অন্য কোনো আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবে কি-না সে সম্পর্কে অবগত হওয়া আবশ্যক। এতে আরও বলা হয়, মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের এডভোকেট মো. মনিরুজ্জামান কর্তৃক সচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগসহ ৬ জনের উদ্দেশ্যে গত ২৮শে এপ্রিল ২০২৫ তারিখে এই মামলাজনিত বিষয়ে একটি উকিল নোটিশ প্রেরণ করা হয়েছে। এমতাবস্থায়, দ্রুততম সময়ের মধ্যে আপিল অথবা আইনি পদক্ষেপের বিরুদ্ধে ইসি’র সিদ্ধান্ত জানতে চায় স্থানীয় সরকার বিভাগ।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বিজয়ী হন। নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ তুলে বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেন মামলা করেন। দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়ার পর আদালত সেই নির্বাচন অবৈধ ঘোষণা করে এবং ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র হিসেবে রায়ে উল্লেখ করেন।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জুবাইরকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম আজ মঙ্গলবার দুপুরে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেঢাকায় জানাজা ও ফিউনারেল প্যারেড শেষে তাকে রাজশাহীতে নেওয়া হচ্ছে। সেখানে বিকাল সাড় ৫টায় উপশহর ঈদগাহে মাঠে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে তাকে সপুরা কবরস্থানে দাফন করা হবে।
১৬ ঘণ্টা আগেএকই ব্যক্তি একযোগে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। এমন মতামতে অধিকাংশ দল একমত হয়েছে। তবে কয়েকটি দল ভিন্নমত প্রকাশ করেছে। তারা চাইলে জাতীয় সনদে তাদের আপত্তি যুক্ত করতে পারবে
১৬ ঘণ্টা আগেবিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার একদিন পর ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গিয়ে শিক্ষার্থীদের তোপোর মুখে পড়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
১৭ ঘণ্টা আগেশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জুবাইরকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম আজ মঙ্গলবার দুপুরে তাঁর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন।
ঢাকায় জানাজা ও ফিউনারেল প্যারেড শেষে তাকে রাজশাহীতে নেওয়া হচ্ছে। সেখানে বিকাল সাড় ৫টায় উপশহর ঈদগাহে মাঠে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। জানাজা শেষে তাকে সপুরা কবরস্থানে দাফন করা হবে।
একই ব্যক্তি একযোগে প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না। এমন মতামতে অধিকাংশ দল একমত হয়েছে। তবে কয়েকটি দল ভিন্নমত প্রকাশ করেছে। তারা চাইলে জাতীয় সনদে তাদের আপত্তি যুক্ত করতে পারবে
বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হওয়ার একদিন পর ঘটনাস্থল পরিদর্শনে গিয়ে শিক্ষার্থীদের তোপোর মুখে পড়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।