অনলাইন ডেস্ক

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চেয়ে দায়ের করা রিট খারিজ করেছেন হাইকোর্ট। ফলে ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র হিসেবে শপথ পড়ানোয় বাধা নেই।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এই আদেশের ফলে, ইশরাক হোসেনকে শপথ পড়াতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
এর আগে ইশরাক হোসেনকে মেয়র পদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত টানা আট দিন আন্দোলন করছেন ইশরাক সমর্থকরা।
ইশরাক হোসেনের পক্ষের ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ডিএসসিসির মেয়র হিসেবে ইশরাক হোসেনের শপথ নিতে আর কোনো বাধা নেই। যদি শপথ না পড়ানো হয়, সেটা হবে আদালত অবমাননা।
আদালতে রিট আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন। ইশরাকের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও আইনজীবী কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মাহফুজুর রহমান ও খান জিয়াউর রহমান।
গত ১৪ মে মো. মামুনুর রশিদ নামে এক ব্যক্তির পক্ষে আইনজীবী কাজী আকবর আলী হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের করেন। রিটে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে দেওয়া রায় স্থগিতের পাশাপাশি তাকে মেয়র পদে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চাওয়া হয়। পাশাপাশি রিটে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়কে মেয়র পদে ইশরাককে শপথ না পড়াতে এবং আইন মন্ত্রণালয়কে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের সংশ্লিষ্ট বিচারকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতেও নির্দেশনা চাওয়া হয়।
জানা গেছে, ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটির নির্বাচন হয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপসকে মেয়র ঘোষণা করা হয়।
গত ২৭ মার্চ ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণার ফল বাতিল করে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করেন ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল। রায়ের কপি পাওয়ার পর ২২ এপ্রিল গেজেট প্রকাশের বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কিন্তু পরামর্শ পাওয়ার আগেই ২৭ এপ্রিল ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে ইসি।

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র হিসেবে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চেয়ে দায়ের করা রিট খারিজ করেছেন হাইকোর্ট। ফলে ইশরাক হোসেনকে ডিএসসিসির মেয়র হিসেবে শপথ পড়ানোয় বাধা নেই।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। এই আদেশের ফলে, ইশরাক হোসেনকে শপথ পড়াতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
এর আগে ইশরাক হোসেনকে মেয়র পদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দিতে আজ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত টানা আট দিন আন্দোলন করছেন ইশরাক সমর্থকরা।
ইশরাক হোসেনের পক্ষের ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন বলেন, ডিএসসিসির মেয়র হিসেবে ইশরাক হোসেনের শপথ নিতে আর কোনো বাধা নেই। যদি শপথ না পড়ানো হয়, সেটা হবে আদালত অবমাননা।
আদালতে রিট আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মোহাম্মদ হোসেন। ইশরাকের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও আইনজীবী কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. মাহফুজুর রহমান ও খান জিয়াউর রহমান।
গত ১৪ মে মো. মামুনুর রশিদ নামে এক ব্যক্তির পক্ষে আইনজীবী কাজী আকবর আলী হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের করেন। রিটে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে দেওয়া রায় স্থগিতের পাশাপাশি তাকে মেয়র পদে শপথ না পড়ানোর নির্দেশনা চাওয়া হয়। পাশাপাশি রিটে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়কে মেয়র পদে ইশরাককে শপথ না পড়াতে এবং আইন মন্ত্রণালয়কে নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের সংশ্লিষ্ট বিচারকের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতেও নির্দেশনা চাওয়া হয়।
জানা গেছে, ২০২০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা দক্ষিণ সিটির নির্বাচন হয়। ওই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের শেখ ফজলে নূর তাপসকে মেয়র ঘোষণা করা হয়।
গত ২৭ মার্চ ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণার ফল বাতিল করে ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করেন ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল। রায়ের কপি পাওয়ার পর ২২ এপ্রিল গেজেট প্রকাশের বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। কিন্তু পরামর্শ পাওয়ার আগেই ২৭ এপ্রিল ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ করে ইসি।

আমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো
১ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগের ডাকা কর্মসূচি প্রতিহত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে
২ ঘণ্টা আগে
মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেজেন্টেশনে নতুন ভবনের নকশা ও বাস্তবায়নসংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সরকারের মূল লক্ষ্য দ্রুত পুনর্গঠন করে কার্যক্রম শুরু করা
৬ ঘণ্টা আগে
এই অপরাধের শাস্তি আরপিও ১৯৭২-এর ৭৩ ধারা অনুযায়ী সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে
২১ ঘণ্টা আগেআমি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে আছি এখনো। আমার অ্যাটর্নি জেনারেল পদ ছেড়ে ভোট করবো। যখন সময় আসবে তখন করবো
কার্যক্রম নিষিদ্ধ দল আওয়ামী লীগের ডাকা কর্মসূচি প্রতিহত করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে
মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত প্রেজেন্টেশনে নতুন ভবনের নকশা ও বাস্তবায়নসংক্রান্ত বিভিন্ন প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সরকারের মূল লক্ষ্য দ্রুত পুনর্গঠন করে কার্যক্রম শুরু করা
এই অপরাধের শাস্তি আরপিও ১৯৭২-এর ৭৩ ধারা অনুযায়ী সর্বনিম্ন দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ সাত বছর পর্যন্ত সশ্রম কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে