নিজস্ব প্রতিবেদক
দীর্ঘ ১৭ বছর পর ২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে করা আপিলের ওপর আজ বৃহস্পতিবার রায়ের দিন ধার্য করেছিলেন আপিল বিভাগ। সকালে ২৭তম বিসিএসে নিয়োগ বঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। তাদের পৃথক তিনটি আপিল মঞ্জুর করে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।
পরে আবেদনকারীদের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন সাংবাদিকদের জানান, এ রায়ের ফলে প্রায় ১২শ জনের মধ্যে যারা যোগদান করতে চাইবে, তারা ২৭তম ব্যাচে ধারণাগত জ্যেষ্ঠতাসহ নিয়োগ পাবেন।
২০০৭ সালের ২১ জানুয়ারি ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষায় ৩৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ওই বছরের ৩০ মে প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) ওই বছরের ১ জুলাই প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে এবং দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়। এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন পরীক্ষার্থীরা।
২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। তার আগে ওই বছরের ২৯ জুলাই দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
এদিকে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করে সরকারপক্ষ। ২০১০ সালের ১১ জুলাই সেই লিভ টু আপিল পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করেন আপিল বিভাগ।
আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন বলেন, ওয়ান ইলেভেন সরকারের সময় ২৭তম বিসিএসে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়। যখন এ ১২০০ জন চূড়ান্ত সুপারিশের পর চাকরিতে ঢুকবে, তখন ওই সিদ্ধান্ত হয়। পরে মৌখিক পরীক্ষার বিরুদ্ধে মামলা হলো। হাইকোর্ট বিভাগে আবেদনকারীরা জিতেছিলেন। কিন্তু আপিল বিভাগ সিপিতে (লিভ টু আপিল) বলেছিল দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা কারেক্ট ছিল। আপিল বিভাগের সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আবেদনকারীরা রিভিউ করলেন। ৭ নভেম্বর সেই রিভিউ মঞ্জুর করে আপিলের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়।
দীর্ঘ ১৭ বছর পর ২৭তম বিসিএসে নিয়োগবঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের পক্ষে করা আপিলের ওপর আজ বৃহস্পতিবার রায়ের দিন ধার্য করেছিলেন আপিল বিভাগ। সকালে ২৭তম বিসিএসে নিয়োগ বঞ্চিত ১ হাজার ১৩৭ জনের চাকরি ফেরত দিতে রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ। তাদের পৃথক তিনটি আপিল মঞ্জুর করে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।
পরে আবেদনকারীদের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন সাংবাদিকদের জানান, এ রায়ের ফলে প্রায় ১২শ জনের মধ্যে যারা যোগদান করতে চাইবে, তারা ২৭তম ব্যাচে ধারণাগত জ্যেষ্ঠতাসহ নিয়োগ পাবেন।
২০০৭ সালের ২১ জানুয়ারি ২৭তম বিসিএসের প্রথম মৌখিক পরীক্ষায় ৩৫৬৭ জন উত্তীর্ণ হন।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ওই বছরের ৩০ মে প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) ওই বছরের ১ জুলাই প্রথম মৌখিক পরীক্ষার ফল বাতিল করে এবং দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়। এর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন পরীক্ষার্থীরা।
২০০৯ সালের ১১ নভেম্বর দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অবৈধ ঘোষণা করেন হাইকোর্ট। তার আগে ওই বছরের ২৯ জুলাই দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
এদিকে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল করে সরকারপক্ষ। ২০১০ সালের ১১ জুলাই সেই লিভ টু আপিল পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করেন আপিল বিভাগ।
আইনজীবী সালাহ উদ্দিন দোলন বলেন, ওয়ান ইলেভেন সরকারের সময় ২৭তম বিসিএসে দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেয়। যখন এ ১২০০ জন চূড়ান্ত সুপারিশের পর চাকরিতে ঢুকবে, তখন ওই সিদ্ধান্ত হয়। পরে মৌখিক পরীক্ষার বিরুদ্ধে মামলা হলো। হাইকোর্ট বিভাগে আবেদনকারীরা জিতেছিলেন। কিন্তু আপিল বিভাগ সিপিতে (লিভ টু আপিল) বলেছিল দ্বিতীয় মৌখিক পরীক্ষা কারেক্ট ছিল। আপিল বিভাগের সেই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আবেদনকারীরা রিভিউ করলেন। ৭ নভেম্বর সেই রিভিউ মঞ্জুর করে আপিলের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়।
আজ নতুন করে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে যে ৪ জন আইসিইউতে আছেন তাদের অবস্থা অপরিবর্তিত। এদের মধ্যে দুজন ভেন্টিলেশনে আছেন। হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মধ্যে ২৮ জন শিশু, ৬ জন বয়স্ক এখনো চিকিৎসাধীন আছেন
৩৮ মিনিট আগেগণপূর্ত অধিদপ্তরের কাজের গতিশীলতা বৃদ্ধি, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ এবং প্রশাসনিক ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণের লক্ষ্যে এ আদেশ জারি করা হলো
১ ঘণ্টা আগেবর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের মাল্টিডিসিপ্লিনারি কনসালটেশন বোর্ডের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। রোগীদের আন্তর্জাতিক প্রটোকল অনুযায়ী মূল্যায়ন করা হয়েছে এবং সর্বোত্তম সেবা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশি চিকিৎসকদের পাশাপাশি বিদেশি বিশেষজ্ঞদেরও পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায় ৮ হাজার ১৪৯ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যয় সম্বলিত ১২টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে।এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৮ হাজার ৫৮ কোটি ৭৭ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৪৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৫২ কোটি ৭২ লাখ টাকা।
২ ঘণ্টা আগেআজ নতুন করে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে যে ৪ জন আইসিইউতে আছেন তাদের অবস্থা অপরিবর্তিত। এদের মধ্যে দুজন ভেন্টিলেশনে আছেন। হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের মধ্যে ২৮ জন শিশু, ৬ জন বয়স্ক এখনো চিকিৎসাধীন আছেন
গণপূর্ত অধিদপ্তরের কাজের গতিশীলতা বৃদ্ধি, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতকরণ এবং প্রশাসনিক ক্ষমতা বিকেন্দ্রীকরণের লক্ষ্যে এ আদেশ জারি করা হলো
বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের মাল্টিডিসিপ্লিনারি কনসালটেশন বোর্ডের পরামর্শক্রমে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। রোগীদের আন্তর্জাতিক প্রটোকল অনুযায়ী মূল্যায়ন করা হয়েছে এবং সর্বোত্তম সেবা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশি চিকিৎসকদের পাশাপাশি বিদেশি বিশেষজ্ঞদেরও পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির সভায় ৮ হাজার ১৪৯ কোটি ৩৮ লাখ টাকা ব্যয় সম্বলিত ১২টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়েছে।এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৮ হাজার ৫৮ কোটি ৭৭ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৪৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৫২ কোটি ৭২ লাখ টাকা।